রাজনীতিতে পটু চতুর সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার বিরুদ্ধে ১/১১ পরবর্তী সময দুর্নীতির অভিযোগ উঠলেও রহস্যজনকভাবে ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে যায়। পাশাপাশি সংস্কারপন্থী রাজনীতিবিদ হয়েও বিএনপির মহানগর কমিটির আহ্বায়ক। সকল ক্ষেত্রে ১৫-২০% নেওয়ার কারনে ঠিকাদার সমাজে তিনি মিঃ ২০% (টুয়েন্টি পার্সেন্ট) নামে পরিচিত ছিল। সম্প্রতি দুদক তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে। কিন্তু এটা বলার বাকী নেই যে সে অর্থের জোরে সব মোকাবেলা করবে।
দূর্ভাগ্য যে এসব রাজনীতিবিদ বার বারই রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে যায়। তবুও তার কত দুর্নীতি দেখা যাক:
@ গুলিহস্তান-যাত্রাবড়ী ফ্লাইওভার সংক্রান্ত অনিয়ম ও দুর্নীতি ।
@ সিটি সেন্টার কার পার্কিং (মতিঝিল বানিজ্যিক এলাকা) সংক্রান্ত অনিয়ম ও দুর্নীতি । অসমচুক্তি, ডিসিসি ২২% এবং ডেভেলপার পায় ৭৮% । গত ২০০৮ তারিখে নির্মানাধীন সিটি সেন্টার বিল্ডিং এর স¤মুখ ভাগের দেয়ালে ফাটল দেখা দেয় এবং একাংশের দেয়াল আংশিক ভেংগে যায়।
বিষয়টি তদন্তাধীন আছে ।
@ ৩৭ টি ড্রাইভার নিয়োগের ক্ষেত্রে অনিয়ম ও অবৈধ অর্থ গ্রহন । জন প্রতি এক থেকে প্রায় দুই লক্ষ টাকা অবৈধ অর্থ গ্রহন।
@ মুক্তিযোদ্ধার নিয়োগের ক্ষেত্রে অনিয়ম ও দুর্নীতি । মুক্তিযোদ্ধ সন্তানদের জন্য ৩০% সংরক্ষিত আসনের কোটা নিয়োগের ক্ষেত্রে অনুসরন না করা ।
@ গোমতী প্রেট্রল পা¤প এর সাথে সিটি করপোরেশনের স¦ার্থ বিরোধী ও অসম চুক্তি এবং গোমতী পেট্রল পা¤প এর সহযোগীতায় কোটি কোটি টাকার তেল চুরি ।
@ ডিসিসির ৬৬ টি গাড়ী অকশনের মাধ্যমে বিক্রয় সংক্রান্ত দুর্নীতি । রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ও আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে কম মূল্যে বিএ“য়। ডিসিসির ক্ষতির পরিমান প্রায় এক কোটি টাকা।
@ ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজ শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত অনিয়ম ও দুর্নীতি ।
শিক্ষক ও কর্মচারী নিয়োগের মাধ্যমে নগদ অর্থ টাকা উৎকোচ গ্রহন।
@ মেসার্স সিনহা এন্টারপ্রাইজ এর কিট নাশক সরবরাহ বিল বাবদ ২,৬৫,১৫,০০০/- (দুই কোটি পয়ষট্টি লক্ষ পনের হাজার টাকা) কোন যুক্তিসংগত কারন ছাড়া গত ৭ বৎসর যাবত প্রদান না করা । বিল পাশ করার জন্য এিশ লক্ষ টাকা উৎকোচ দাবী করেন।
@ ডিসিসির ৮৮ জন টাইপিষ্ট নিয়োগ সংক্রান্ত অনিয়ম ও দুর্নীতি । ৯৯% টাইপ জানে
না ।
জন প্রতি এক থেকে দুই লক্ষ টাকা উৎকোচ গ্রহন।
@ নির্বাহী প্রকৌশলী আশিকুর রহমান এর বিরুদ্ধে চাকুরী বিধিমালা ভংগের কারনে প্রশাসনিক ব্যব¯হা গ্রহন না করা এবং বাধা প্রদান । গুলিস্থান যাত্রাবড়ী ফ্লাইওভারের পিডি হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন।
@ কিচেন মার্কেটের জন্য লালবাগে জমি অধিগ্রহনের নামে প্রায় ৩৫০.০০ ( তিনশত পঞ্চাশ) কোটি টাকার সরকারী স¤পত্তি অত্মসাৎ করার প্রচেষ্টা ।
@ প্রতিটি মার্কেটে ২৫% দোকান মেয়র কোটায় বরাদ্দ থাকে।
যা দুস্থ ও জাতীয়ভাবে অবদানের জন্য বরন্য ব্যক্তিদের মধ্যে বরাদ্দ দেওয়ার কথা। কিন্তু সাবেক মেয়র খোকা অধিকাংশ দোকান সমূহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ (কমিশনার, বিএনপির বিভিন্ন নেতাকর্মী) আত্মীয় স্বজন, সাংবাদিক, অবসর প্রাপ্ত সামরিক অফিসার, ডিসিসির বিভিন্ন শ্রেনীর কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং আমলাদের মধ্যে বরাদ্দ প্রদান করেন।
@ ২০০০ সালে সাবেক মেয়র ঢাকা শহরের অলিতে গলিতে বিদ্যুৎ মেরামতের কাজের জন্য ১১ টি টেম্পু ও ৫ টি ট্রাক এ“য় করেন। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৫ কোটি টাকা। আজ পর্যন্ত এই টেম্পু ও ট্রাক গুলি গ্যারেজ থেকে কোন কাজের জন্য বের হয়নি।
@ ধানমন্ডি লেক সংষ্কার, উন্নয়ন, রক্ষনাবেক্ষণের জন্য ইজারা দেওয়া হয়। ইজারাদারদের নিকট ৩০ লক্ষ টাকা উৎকোচ দাবী করে না পাওয়ায় প্রায় ৮৮ লক্ষ টাকার বিল প্রদান না করা।
@ প্রতি বছর মশক নিধনের নামে ৫ থেকে ৮ কোটি টাকার ঔষধ এ“য় করা হয়। কিন্তু নকল (ভেজাল) ঔষধ এ“য় করে ঠিকাদারদের নিকট ৫০ থেকে ৬০ লক্ষ টাকা ঠিকাদারদের নিকট থেকে অবৈধ অর্থ গ্রহন করেন।
@ এ্যসফল্ট প্লান্ট দ্বারা রাস—া মেরামতের কাজ বিগত চার বৎসর ধরে মাননীয় মেয়রের বিশস— ঠিকাদার জনাব আবুল হোসেনকে প্রদান করা হয়।
রাস—া মেরামত বাবদ প্রায় ৩০০ কোটি টাকা সাবেক মেয়র কাজ না করে আত্মসাৎ করেন।
@ বকশি বাজার এলাকায় সিটি কর্পোরেশনের ২০ কাঠা জমি হাজী আবুল হোসেন নামক প্রাক্তন কমিশনারের নিকট লিজ প্রদান করেন। চুক্তি অনুযায়ী এই জমিতে স্থায়ী কোন কাঠামো নির্ধান করার অনুমতি ছিল না কিন্তু মাননীয় মেয়য়ের প্ররোচনায় উক্ত জমিতে তিনতলা বিল্ডিং নির্মান করে বিএনপি ক্লাব নাম দিয়ে রাজনৈতিক কার্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।
@ বিগত ০৫ বছরে মহাখালী, সায়েদাবাদ ও গাবতলী বাস স্ট্যান্ড গুলি প্রাইভেট অপারেটরদের মধ্যে ইজারা প্রদান করেন। এই তিনটি বাস স্ট্যান্ডের অপারেটরদের নিকট ডিসিসির পাওনা আনুমানিক ১০ কোটি টাকা।
সাবেক মেয়র এই বকেয়া টাকা আদায়ে বাধা প্রদান করছেন।
@ গাবতলী স্থায়ী পশুর হাট নাম মাত্র মূল্যে (তিন কোটি টাকা)বাৎসরিক ইজারা প্রদান করেন। অথচ এই স্থায়ী পশুর হাট থেকে বাৎসরিক দশ থেকে পনের কোটি টাকা আয় করা সম্ভব। সাবেক মেয়র ইজারাদার থেকে তিন থেকে চার কোটি টাকা উৎকোচ গ্রহন করেন।
@ বনানী সুপার মার্কেট কাম হাউজিং কমপ্লেক্স উপরমুখী বর্ধিত করন প্রকল্পের নামে প্রায় ৪ কোটি টাকা অবৈধ অর্থ গ্রহন।
@ গুলশান ২নং এ আধুনিক বানিজ্যিক কমপ্লেক্স প্রকল্পের নামে প্রায় ২ কোটি টাকা উৎকোচ গ্রহন।
@ নীলক্ষেত স্কোয়ার আধুনিক মার্কেট নির্মাণের নামে প্রায় ২ কোটি টাকা আত্মসাৎ।
@ রমনা থানার দক্ষিনে আধুনিক রমনা শপিং কমপ্লেক্স নির্মাণের নামে ৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ
@ মিরপুর ১০ নং গোলচক্কর আধুনিক মার্কেট কাম কমার্শিয়াল কমপ্লেক্স ‘টাউন হল স্কোয়ার নির্মাণের নামে ৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ।
@ ২০০৪ সালে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ সড়ক মেরামতের নামে ৪টি প্যাকেজে ৪৬ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন।
@ আমিন বাজারে বাধ নির্মানের নমে কমপক্ষে ১২ কোটি টাকা আত্মসাৎ ।
জাইকার সচিত্র রিপোর্টের পর প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তার নের্তৃত্বে গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্টে প্রমানিত ।
@ ঢাকা মহানগরীর অবকাঠামো ও পরিবেশ উন্নয়ন প্রকল্পের নামে প্রায় ১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন ।
@ মাতুয়াইল সলিড ওয়েষ্ট ম্যানেজমেন্ট প্রজেক্ট থেকে প্রায় ১০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন।
গগ। ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার রাস—ার মেরামত ও উন্নয়নের নামে বিগত ০৫ বছরে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন।
@ প্রতিবছর রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় কোরবানীর পশুর হাট ইজারা দেয়া হয় নাম মাত্র মূল্যে। ইজারা দেওয়া ক্ষেত্রে স্বজন প্রীতি ও সিন্ডিকেটের সংশ্লিষ্টতার প্রমান পাওয়া গিয়াছে । এই বছর ১০ টি গরুর হাট হতে পুর্বের অুলনায় ০৬ গুন অর্থ সিটি কর্পোরেশন আয় করেছে। প্রতি বছর এই সকল হাট থেকে ৫০ থেকে ৬০ লক্ষ টাকার উৎকোচ গ্রহন করেন।
@ মেসার্স নাজমা কনষ্ট্রাকশন কোম্পানী দ্বারা এ্যসফল্ট প্লান্টের মাধ্যমে কার্পেটিং কাজে ব্যায়ের স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রাদি ছাড়াই ৪৩,৯৫,৭৩৩/- বিল প্রদান।
@ সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব সম্পত্তির ভূমি উন্নয়ন এর নামে ১১,৭২,৯০৯৯.৪৩ টাকা আত্মসাৎ।
@ সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব সম্পত্তি বেলহাসা একম কোম্পানীকে আজীবন লিজ প্রদান।
@ এ“য় ও ভান্ডার বিভাগ কতৃক বিভিন্ন য›এাংশ এ“য়ের নামে ১১,২৭,৫৬,২১৯/- টাকা আত্মসাৎ।
@ পরিচ্ছন্নতা কাজে ব্যবহ্নত ১৪ টি ভারী যান মেরামতের নামে ৪৮,১২,৬৭৯০/- টাকা আত্মসাৎ।
@ অঞ্চল ৬ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তার সহায়তায় ইজারাকৃত টোল আদায় থেকে ৩৬,৮৬,২১২/- টাকা আত্মসাৎ।
@ মিরপুর বাউনিয়া বাধ সংলগ্ন টিনসেড বসি— (এভিনিউ -৮ থেকে বেরিবাধ পর্যন্ত) সংযোগ রাস—া উন্নয়ন ও নর্দ্দমা নির্মান কাজের নামে ৩৯,৪৫,৭৩০/- টাকা আত্মসাৎ।
@ সোডিয়াম বাতির ফিটিংস ও চোখ এ“য়ের নামে ৮২,২১,০০০/- টাকা আত্মসাৎ।
@ ৭৯ নং ওর্য়াডে কমিউনিটি সেন্টার পূনঃ নির্মানের নামে ৭৩,০৮,৭৬৭/- টাকা আত্মসাৎ।
@ নির্মান / মেরামত কাজে ঠিকাদারদের পরিশোধ যোগ্য বিলে ৪.৫% হারে মূসক কর মওকুফ ২,৬৯,৬৬,২৭৪/- টাকা আত্মসাৎ।
@ হাট বাজার ইজারা মূল্যের উপর ৫% বাজার সেলামী ভূমি রাজস্ব খাতে সরকারী কোষাগারে জমা না করিয়া ৪০,৮৫,০০০/- টাকা আত্মসাৎ ।
@ আটটি ইউহেলভি মেশিন এ“য়ের নামে ১,১১,৪৪,০০০/- টাকা আত্মসাৎ ।
@ ৯০ ওয়ার্ড সোডিয়াম বাতির কমল্পিট ফিটিংস এ“য়ের নামে ৪৪,৬৬,০০০/- টাকা আত্মসাৎ।
@ ৩৫ ওয়ার্ড সোডিয়াম বাতির কমল্পিট ফিটিংস এ“য়ের নামে ৩০,৪২,০০০/- টাকা আত্মসাৎ।
@ ৩৫ ওয়ার্ড সোডিয়াম বাতি এ“য়ের নামে ২৬,৮৫,০০০/- টাকা আত্মসাৎ ।
@ পূর্তকজের বিভিন্ন আইটেমের অনুমোদিত প্রাক্কলনের পরিমানের থেকে অত্যাধিক বেশি পরিমান বিল পরিশোধ করে ১,৪০,৭৭,৩১৬/- টাকা আত্মসাৎ।
@ মোহাম্মদপুর ৪৬ নং ওয়ার্ডে খেলার মাঠ ও শিশু পার্ক নির্মানের জন্য মাটি ভরাট কাজের নামে ২৩,১৫,০১৭/- টাকা আত্মসাৎ।
@ রমনা ও সোহরার্দি উদ্যানের মধ্যে ফুট ওভার ব্রীজ নির্মানের নামে ৩০ লক্ষ টাকা উৎকোচ গ্রহন।
@ মিরপুর গাবতলী স্থায়ী গবাদি পশুর হাট থেকে ইজারা মূল্য বাবদ বকেয়া ১,৫৪,০০০০০/- টাকা আদায়ে বাধা প্রদান।
@ কাপ্তান বাজার দোকান বরাদ্দের নামে প্রকৃত ৬৪২ জন ব্যাবসায়ী নাম বাতিল করে প্রাক্তন কমিশনার চৌধূরী আলম এর সহায়তায় ২০,২৬,০০০০০/-টাকা উৎকোচ গ্রহন ।
@ গুলিস—ান ট্রেড সেন্টার মার্কেটে দোকান বরাদ্দের নামে প্রকৃত ৩০১ জন ব্যাবসায়ীর নাম বাতিলকরে প্রাক্তন কমিশনার চৌধূরী আলমের সহায়তায় অন্য ৩০১ জন ব্যাবসায়ীর নামে দোকান বরাদ্দ দিয়ে প্রায় ১৫ কোটি টাকা উৎকোচ গ্রহন।
@ ডিসিসির চারটি কবর স্থানে কবর সংরক্ষনের অনুমতি প্রদানের ক্ষেত্রে স্বজন প্রীতি ও রাজনৈতিক প্রভাব প্রযোগ করেন।
@ বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় জি ব্লকে স্ত্রীর নামে ৮১ কাঠা জমি কিনেছেন। যার দলিল মূল্য দেখিয়েছেন ৮১ লক্ষ টাকা । বাস—বে ঐ জমির মূল্য ৫০ কোটি টাকা উপরে।
@ ২০০২ সালে ১৫ ই মে দায়িত্ব গ্রহনের পর মাননীয় মেয়র ৯০ টি ওয়ার্ডে নিজস্ব ঠিকাদারদের মধ্যে টেন্ডার ভাগাভাগি করে ১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন।
@ ডিইডটিপির টাকায় মূলকাজ যথাযথভাবে না করে সাবেক প্রধানম›এীর রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধূরীর বাড়ীর সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যায় করেন।
@ বিগত ০৫ বছরের বন্যা পূর্নবাসন প্রকল্পের ১৫০ কোটি টাকা মাননীয় সাবেক নিজ প্রভাব খাটিয়ে পছন্দের ঠিকাদারদের মধ্যে নিয়ম বর্হিভূত ভাবে বিতরণ করেন।
@ প্রাক্তন কমিশনার চৌধূরী আলমের সহায়তায় গুলিস—ান সুন্দরবন স্কোয়ার মার্কেটের বেজম্যান্টে এবং ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট -১ এ (জুতার মার্কেট) অবৈধভাবে দোকান নির্মান করে কোটি টাকা উৎকোচ গ্রহন করেন।
@ সাবেক মেয়রের বিশ্বস্ত বন্ধু দেলোয়ার হোসেন দেলু সাবেক মেয়রের ছত্রছায়ায় জাকের মার্কেট নগর প্লাজা ও বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স থেকে ২৩০০ টি দোকানের প্রতিটি থেকে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাক চাদা তোলেন। মোট চাদার পরিমান আনুমানিক ২৩ কোটি টাকা।
@ ঢাকা শহরের সৌন্দর্য বর্ধনের নামে প্রায় ৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ।
আসুন এসব অসৎ রাজনীতিবিদদের ঘৃণা করি।
সূত্র: ২০০৬.২০০৭ পরবর্তি বিভিন্ন পত্র পত্রিকা
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।