আমি একজন সাধারন মানুষ। হ্যাঁ ভাই ও বোনেরা আসিতেছে! আসিতেছে!! আসিতেছে!! এমএলএম বাটবার ডেসটিনি নয়া আবিস্কার (নিজ দায়িত্বে পড়ুন)
দৈনিক ডেসটিনি, ডেসটিনি ২০০০, এয়ার ডেসটিনি, পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন, কালের কণ্ঠকে মানেজ করে ডুলাঞ্ছার আর অন্য ক্লিক কোম্পানির বিরুদ্ধে রিপোর্ট করে নিজের অবস্থান টিকিয়ে রাখা, ভারতীয় শিল্পীদের এদেশে এনে নগ্ন আগ্রাসন, ইউনিপে ২ ইউ বন্ধ করে এর গ্রাহকদের পথে বসানো, বৈশাখী টিভির মালিকানা কিনে নেবার পরও ডেসটিনির বাটপার, ধূর্ত আর দালাল রফিকুল আমিনের এবারের নয়া খায়েশ আরও একটি বাংলা দৈনিক ও একটি ইংরেজি দৈনিক এর মালিক হবার।
সাধারণত সরকারের শেষ সময়ে এসে কেউ নতুন পত্রিকা বের করতে চায় না। উদ্দেশ্য আশাকরি সন্মানিত ব্লগার ভাই বোনেরা বুঝতে পাড়ছেন।
বাংলা দৈনিক এর নাম ‘দৈনিক সকাল সাতটা’ যার সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন কালের কণ্ঠের থেকে বের হয়ে আসা তাদের বার্তা সম্পাদক অমিত হাবিব।
আর ইংরেজি দৈনিক এর নাম ‘ডেইলি অবজারভার’ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন প্রথিতযশা সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী।
উল্লেখ্য কালের কণ্ঠ থেকে পদত্যাগ করা আবেদ খানকে সম্পাদক করে নিটোল গ্রুপ দৈনিক জাগরণ নাম এ একটি দৈনিক বের করতে চাইলেও দৈনিক সকালের খবরের পরিণতি থেকে শিক্ষা নিয়ে পিছু হটতে বাধ্য হয়। অন্যদিকে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাবেক সম্পাদককে পদত্যাগ করিয়ে ল্যাবএইড গ্রুপ একটি দৈনিক বের করতে প্রথমে ছুটোছুটি করলেও নাম ঠিক না হওয়া দৈনিক পত্রিকা আদৌ প্রকাশ হবে নাকি সিদ্ধান্তহীনতায় রয়েছে।
গত এক সপ্তাহ আগে দৈনিক সকালের খবরের ১৫ জন একযোগে পদত্যাগ করেছেন। এর আগে তাদের প্রথম দিকের সম্পাদক, ইত্তেফাকের সাবেক বার্তা সম্পাদক, পড়ে যুগান্তরে উপ-সম্পাদকের দায়িত্বে থাকা রাশিদ ঊন নবী বাবুকে পদত্যাগ করতে বলে।
পড়ে বরুন শঙ্করকে সম্পাদক করে, শেষে কাজী আব্দুল হান্নানকে সম্পাদকের দায়িত্ব দেয়। যিনি বর্তমানে সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন।
এত সঙ্কটাপন্ন নতুন পত্রিকার ভবিষ্যৎ দেখে ডেসটিনির বাটপার, ধূর্ত আর দালাল রফিকুল আমিনের এবারের নয়া খায়েশ আরও একটি বাংলা দৈনিক ও একটি ইংরেজি দৈনিক এর উদ্দেশ্য আসলে কি? তিনি পত্রিকা নিয়েও কি জনগণকে নয়া
এমএলএম পলিটিক্স করবেন নাকি? নাকি কালের কণ্ঠ, প্রথম আলোর মত প্রপাগণ্ডার অস্ত্র বানাবেন? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।