থেমে যাবো বলে তো পথ চলা শুরু করিনি।
মূল সংবাদঃ Click This Link
বালখিল্য কথাবার্তায় ওস্তাদ, মন্ত্রণালয়ের উপরে কর্তৃতহীন এক মন্ত্রী আছে বাঙলাদেশে। অনেকেই তাকে আদর করে খুকুমনি বলে ডাকে। পেশায় চিকিৎসক হলেও ২০০৭ সালের পরে লন্ডনে নিজের বাসায় বড়বু-কে অতিথিত্য প্রদানের বিনিময়ে ২০০৯ সালে চমক-দেখানো কিন্তু পরবর্তীতে অশ্বডিম্ব-প্রসব-করা-কেবিনেটে বৈদেশিক ব্যাপারগুলা দেখার একটা চাকরি মিলেছিল।
কিন্তু কিছুদিন পরে আমেরিকা প্রবাসি এক ভারতীয় নাগরিককে সেই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়ায় খুকুমনির কাজ অনেকটাই হাল্কা হয়ে গেছে।
উনি আবার নিজেকে গণক [ গণকের স্ত্রী-লিংগ কি গণিকা ] বলে ভাবতে ভালো বাসেন।
যাই হোক এক দ্বিতীয় শ্রেণির পদমর্যাদার সৌদী দূতাবাসের কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। কারণ যাই হোক না কেন, সৌদী আরব ছাড়বে না বাংলাদেশকে।
তাই বড়বু খুকুমনিকে পাঠাচ্ছেন সৌদী আরবে। অনেকটা ইসমাইলের জায়গায় ভেড়া কুরবানির মত ব্যাপারটা।
ভারতীয় নাগরিককে পাঠালে তো ওই লোকের মান-ইজ্জত থাকবে না। কিন্তু খুকুমনিরে পালিশ কৈরা দিবে সৌদী সরকার। খুকুমনি পালিশ খাইয়া ফিরা আইসা বড়বু-কে নিয়ে যাবে সম্রাট আব্দুল্লাহ পায়ে ধরে মাফ চাইতে।
আট বাঙলাদেশির কল্লা নামাইয়া যখন দিল, তার আগে বা পরে এই খুকুমনিটি কোথায় ছিল? সে তখন এক বারের জন্যেও মুখ ফুটে কিছু বলে নাই কেন? আর সেই ভারতীয় ব্যক্তিটি তো মনে মনে বেজায় "খুশ"! এই বারে সামাল দেও দেখি খুকুমনি!
ওয়েট করেন। খুকুমনি তার বড়বুরে নিয়া এক মাসের ভিত্রেই সৌদী যাবে মাফ চাইতে।
কাউরে বইলেন না, পায়ে ধইরা মাফ চাইবে তো। ব্যাপারটা গোপন থাকাই ভাল।
যাই বলেন না কেন, মিসকিনের হৈলেও একটু লজ্জা-শরম আছে না! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।