আমি শিশুর মতই নি:স্পাপ.... আমি অনেককেই দেখলাম যে তারা ইসলামের কথা একুশে ফেব্রুয়ারি এর বিরোধিতা করছে,তাদের কাছে আমার স্বল্প বুদ্ধিমত্তা অবলম্বন করে কিছু উত্তরঃ
১.প্রতীকী মূর্তি-শহীদ মিনার ইস্যুর ক্ষেত্রেঃ
হাদিসঃপ্রতি কর্মের কর্মফল নিয়তের ওপর নির্ভরশীল। ,...আমরা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ফুল দেই,উপাসনার নিয়তে নয়।
২.ভাষা শহীদদের শহীদ বলা যাবে না। কেবল আল্লাহ এর পথে নিহতদের কেই শহীদ বলা যাবে। এই ইস্যুর ক্ষেত্রেঃ
আমি রেফারেন্স দিতে পারছিনা,তবে আমরা তাদের শহীদ বলে অন্য অর্থ বুঝাই,এটুকু ব্লতে পারি।
আবার ভাষা আন্দোলন হয়ে ছিল কেবল ভাষার জন্য না,পশ্চিম পাকিস্তানের পুব পাকিস্তানের প্রতি যে অন্যায় অবজ্ঞা ও তাচ্ছিল্য এবং তাদের নিজেদের প্রতি যে দম্ভ ছিল তার প্রতিবাদে। এবং আল্লাহ সব অন্যায় ও দম্ভের বিরুদ্ধে। এবং ন্যায়ের পথই আল্লাহ এর পথ বলে আমি মনে করি।
আল্লাহ্ তার প্রেরিত গ্রন্থ আল-কোর'আন মানব্জাতির উদ্দেশ্যে প্রেরন করে সুরা হুজুরাতের ১৩ নং আয়াতে বলেন,’’ইয়া আইউহান্নাসু ইন্না খালাক্কনাকুম মিন যাকারিন ওয়া উন্সা ওয়াজাআল্নাকুম শুউ-বান ওয়াক্কাবাইলা লিতা-আরাফু; ইন্না আক্রামাকুম ইন্দাল্লাহি আত্ক্কাকুম,ইন্নাল্লাহা আলিমুন খাবির। ।
'' অর্থাৎ ‘’হে মানুষজাতি আমি তোমাদিগকে পুরুষ এবং নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদিগকে বিভিন্ন জাতিতে এবং গোত্রে বিভক্ত করেছি যাতে তোমরা পরিচিত হও; নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট সেই সবচেয়ে সম্মানিত ব্যাক্তি যে সর্বাধিক সত্যনিষ্ঠ (সঠিক পথপ্রাপ্ত), নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজ্ঞ এবং সকল সংবাদপ্রাপ্ত। । ''
একুশে আমাদের অন্য জাতি হিসেবে তুলে ধরে। যেমন কলাভেরি সংস্কৃতি আমাদের পার্শ্ববতী দেশ ভারতের। একে বিলোপ বা এর এহেন সমালোচনা আমাদের জাতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করা ছাড়া আর কিছুই করবে না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।