যারা উত্তম কে উচ্চকন্ঠে উত্তম বলতে পারে না তারা প্রয়োজনীয় মুহূর্তে শুকরকেও শুকর বলতে পারে না। এবং প্রায়শই আর একটি শুকরে রুপান্তরিত হয়। সাধারনত এই ধরণের পোষ্ট শুরু হয়, হাও টাইম ডাজ ফ্লাই জতীয় কথাবার্তা দিয়া। এরপর কি অর্জন কি বিসর্জন, কৃতজ্ঞতা, অভিজ্ঞতা, ধড়-পাকড়, বিনয় ইত্যাদি দিয়া পুরা পোস্ট মাখামাখি চলতে থাকে। আমার সেই দক্ষতা নাই, তবে ৬ বছর ৯ ঘন্টা ধইরা একটা ব্লগ সাইটে অবিরাম উপস্থিতি দেওনের বিষয়টা দেইখা মনে হইল এইবার আমি বিয়ার উপযুক্ত হইছি।
এত তেল মানুষের ক্যামনে থাকে? না না পাত্র পাত্রী বিজ্ঞাপন দিতাছি না কিন্তু। এই দুইদিন আগেও জীবাশ্ম ব্লগারদের লগে কথা হইতেছিল; তারা নানান ছুতা ছাতা ইতিহাস পাতিহাস কাইটা রাইন্ধা খাইলেন। আমি একটু ঝোলের ভাগ পাইলাম। তবে আমার এখনো মনে হয় ব্লগের মাত্র শুরুর একটা পর্যায়ে পৌছাইছি কেবল; সামনে অনেক পথ। তাই আর কথা না বাড়াই চামে চামে ব্লগ আড্ডার ছবি দিয়া দেই, নাইলে কে কখন মাইক কাইরা নেয় কওন যায় না।
আমিন!
বোঝাই যাচ্ছে এইটা সবাক জুনিয়র
শিপু প্রায় সব আড্ডাতেই সবার আগে উপস্থিত হয়, সাথে ডলুপুত্র
সবাক আর সকাল
পিচ্চি আসকারি..কিন্তু বড় ব্লগার
বিকেলের রোদে চোখ খোলা রাখাই মুশকিল
জানা আর সাথে কবির হুমায়ুন
টাক দেখে যায় চেনা
এরাও বেশ মনোযোগ দিয়ে তর্ক শুনছেন
ডলুপুত্রের ব্যখ্যা বেশ জমজমাট ছিল
ক্যামেরা হাতে নাহুয়াল, আর সামনে একদমই নতুন ব্লগার
আস্তে আস্তে লোক বাড়তে শুরু করল
একেবারে ফাঁকা আর থাকলো না
চা বিস্কিট সিংগাড়া সামুচা (আমি চামে ২বার নিছিলাম)
পড়ন্ত আলোয় আড্ডা
কাজল রেখা কথা বলছেন
কালপুরুষ দা যথাস্থানে
পেছনে মেলাও বেশ জমে উঠেছিল
শিপু সঞ্চালকের দায়িত্বে
সৌম্য, নুভান, এরপর মনে করতে পারছি না মাফ কইরা দেন
১৮+ পোষ্ট শিরোনাম নিয়ে মজার বিতর্ক
জানার উত্তর
মনোযোগী শ্রোতারা
মিথ
এই আংকেল বয়সে বৃদ্ধ হলেও অনেক তরুন চেতনায়
সবাই তার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনছেন
হা হা হা
লাস্ট সামুরাই
জাহিদুল হাসান
সামনে পরীক্ষা ঠিকমত পড়েন মিয়া
আড্ডাটা শেষ পর্যন্ত খারাপ হয় নাই বইলাই মনে হয়। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।