আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ব্লগার ভাইয়েরা, নিজের বাংলা জ্ঞান আরেকবার ঝালাই কইরা নেন।

ব্যাপারটি তেমন জটিল কিছুই না। একজন লেখককের জনসচেতনামুলক একটা লেখা কিন্তু ঝামেলাটা বেধেছে যখন এটা আসল বাংলায় লেখা হয়। আমরা যতই বাংলা ব্লগার ব্লগার বলে কি-বোর্ড ভাঙ্গি না কেন, নিচের শব্দগুলো পড়লে নিজেদের বাংলা জ্ঞান নিয়ে লজ্জা বোধ করতে হবে। "ফেসবুক শব্দটার বাংলা কেউ একজন করেছেন ‘বদনবই’। মন্দ লাগেনি।

আর ব্লগ, ব্লগার শব্দগুলো এখন তো রীতিমতো জাতীয় শব্দে পরিণত হয়েছে। এমন লোককে জানি, ‘ব্লগার’ বস্তুটা যে কী, সে সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ধারণা না থাকলেও এ নিয়ে নানা মন্তব্য করছেন। আমার নিজের তারুণ্য কেটেছে প্রাক-সাইবার যুগের শেষ পর্বে। চোখের সামনে দেখতে পেলাম চা-খানার আড্ডা আর খামে ভরা চিঠির দিনগুলো ক্রমেই ই-মেইল, ফেসবুক, ব্লগের দিনে পর্যবসিত হলো। অনিচ্ছুক অধিবাসীর মতো আমাকেও পা রাখতে হলো সাইবার জগতে।

দাপ্তরিক কাজে রপ্ত করতে হলো ই-মেইল। এক ই-মেইল মুহূর্তে ডিগবাজি খেয়ে পৌঁছে যায় তার প্রাপকের কাছে, উত্তরও পেয়ে যাই মুহূর্তের পাল্টা ডিগবাজিতে। খুবই কেজো ব্যাপার। কিন্তু সেই ই-মেইল দরজার নিচে এক টুকরো হলুদ রোদের মতো পড়ে থাকা চৌকো খামে ভরা চিঠির মতো মায়াবী নয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কত মায়াকেই তো বিদায় জানাতে হলো, সেই দলে হাতে লেখা চিঠির খামও রইল।

ক্রমেই ফেসবুক, ব্লগ, টুইটার, স্কাইপ ইত্যাদির সঙ্গেও পরিচয় ঘটল। নিজে খুব সক্রিয় না হলেও লক্ষ করলাম এই অন্তর্জাল-জগৎ বিষয়ে অগণিত তরুণ-তরুণীর ব্যাপক আগ্রহ, পারদর্শিতা আর নিমগ্নতা। তারুণ্যের সামাজিক যোগাযোগের এ এক সম্পূর্ণ নতুন পৃথিবী। দেখলাম, নানা খুচরা আলাপ থেকে শুরু করে জ্ঞানচর্চার, সাহিত্যচর্চার, সংবাদ পরিবেশনের, মতবিনিময়ের এক ব্যাপক পরিসর তৈরি হয়েছে সাইবার জগতে। সাইবার জগতের যাবতীয় কর্মকাণ্ড নিয়ে কথা তোলার অবকাশ নেই এখানে।

শুধু মুখোমুখি আড্ডার বিপরীতে ব্লগ, ফেসবুকের আড্ডা বিষয়ে দু-একটা পর্যবেক্ষণের কথা বলি। কফি হাউসের সেই একটা টেবিলে এসে সাতজনের বসা, রেস্টুরেন্টের ঝাঁপি বন্ধ হলে আড্ডা গুটিয়ে বাড়ি ফেরা—এসব ভৌগোলিক সীমাবদ্ধতা, সময়ের সীমাবদ্ধতা সাইবার জগতে নেই। পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের, যেকোনো টাইম জোনের, চেনা-অচেনা অগণিত মানুষের সঙ্গে আড্ডা চলতে পারে সাইবার জগতে যতক্ষণ খুশি। সাইবার জগতে একটা কোনো মত জানিয়ে, একটা কোনো লেখা লিখে নিশ্চিন্তে বসে থাকার উপায় নেই। সেই মত, লেখা নিয়ে মুহূর্তেই শুরু হয়ে যেতে পারে পক্ষে-বিপক্ষে তুমুল লড়াই; দূরপ্রান্তের নানা মানুষের মেধাবী পর্যালোচনায় সমৃদ্ধ হয়ে উঠতে পারে একটা আলোচনা।

কিন্তু এর বিপদের দিকও লক্ষ করি। আমাদের চা-খানার আড্ডায় আমরা একে অন্যের নিঃশ্বাসটা পর্যন্ত চিনতাম, তর্কবিতর্ক, ঝগড়া হতো একটা দায়িত্বের পরিধির ভেতর। অঘটন যদিওবা কিছু ঘটত, সেটা ঘটত একটা প্রাইভেট পরিসরে। দোকানের ঝাঁপ বন্ধ হলে সেখানকার হাওয়াতেই মিলিয়ে যেত যত অঘটনের চিহ্ন। কিন্তু সাইবার পরিসরে একটা অদৃশ্য অনিশ্চয়তা ঝুলে থাকে অবিরাম।

স্বনামে, বেনামে কে কোথা থেকে আড্ডায় যোগ দিচ্ছে, তা সব সময় স্পষ্ট করে ঠাহর করার উপায় নেই। সাইবার পরিসর চায়ের টেবিলের চারপাশের ঘনিষ্ঠ প্রাইভেট পরিসর নয়, একটা পাবলিক পরিসর। কিন্তু সেই পাবলিক পরিসরে অনেকেই আচরণ করেন নেহাতই প্রাইভেট পরিসরের আদলে। অন্যপক্ষ মুখোমুখি না থাকার কারণে সাধ মিটিয়ে ঔদ্ধত্য, দায়িত্বহীন মন্তব্য, আক্রমণ, খিস্তির প্রদর্শনী করা যায় সেখানে। যথাযথ ঝাঁট দেওয়ার ব্যবস্থা না থাকলে সেসব আবর্জনার স্তূপ সাইবার পরিসরে জমেই থাকে।

নানা দেশে যথার্থ মডারেশনের মাধ্যমে ব্লগিং হয়ে থাকে। কিন্তু আমাদের দেশে সক্রিয় হাজার হাজার ব্লগের ভেতর মাত্র হাতে গোনা কয়টাতে মডারেশনের ব্যবস্থা রয়েছে। তবে এই শক্তি ও সীমাবদ্ধতা নিয়েই মতবিনিময়ের এক অপার সম্ভাবনার ক্ষেত্র তৈরি করেছে সাইবার জগৎ। বিকল্প সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে খবরদারিবিহীন মত প্রকাশের সুযোগ নিয়ে কোনো একটা বিশেষ ভাবনাকে, দাবিকে তীব্রতর করে তুলে তাকে একটা বিদ্রোহে, আন্দোলনে পর্যবসিত করার সুযোগ তৈরি হয়েছে। এই সাইবার পরিসর থেকেই জন্ম নিয়েছে আরব বিদ্রোহ, ওয়াল স্ট্রিট দখলের আন্দোলন।

এরই ধারাবাহিকতায় আমরা দেখেছি শাহবাগ বিদ্রোহ। ব্লগে সক্রিয় যে তরুণেরা শাহবাগ আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা রাখছেন, সাইবার পরিসরে তাঁদের কর্মকাণ্ড আমি অনসুরণ করছি অনেক দিন থেকেই। লক্ষ করেছি, বেশ কিছুকাল ধরেই সাইবার পরিসরে তাঁদের তর্কবিতর্কের একটা প্রধান জায়গা হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশের ইতিহাস। মানুষের জন্ম ইতিহাস জানার যেমন জৈবিক তাড়না থাকে, লক্ষ করেছি, সাইবার পরিসরে সক্রিয় বহু তরুণকে মুক্তিযুদ্ধ এবং বাংলাদেশের অভ্যুদয়কে জানার একটা নেশায় পেয়েছে যেন। স্কুল-কলেজের বইপুস্তক থেকে, রাজনীতিবিদদের বক্তৃতাবাজি থেকে, বড় দাদাদের কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধের যেসব নানা পরস্পরবিরোধী কথাবার্তা তাঁরা শুনে এসেছেন, সেগুলোতে তাঁরা বিরক্ত।

তাঁরা নিজেরাই সেই ইতিহাস খুঁজে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সেই সুযোগ তাঁদের এনে দিয়েছে সাইবার পরিসর। সেখানে তথ্যের অবাধ প্রবাহ, মতবিনিময়ের অফুরন্ত সুযোগ। আমি লক্ষ করেছি, পৃথিবীর নানা জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অগণিত দুর্গম সূত্র থেকে তাঁরা সংগ্রহ করেছেন মুক্তিযুদ্ধের দুর্লভ তথ্য। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এমন সব মৌলিক তর্ক তাঁরা তুলেছেন, যেগুলো নিয়ে আমাদের কোনো বড় রাজনৈতিক দলের প্ল্যাটফর্মে, প্রধান পত্রিকায়, টেলিভিশনের টক শোতে নাড়াচাড়া করার উপায় নেই।

তাঁরা টের পেয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধকে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশ নিয়ে ভাবনার কোনো অবকাশ নেই। তাঁরা টের পেয়েছেন, এ দেশ কোনো দলের নয়। তাঁরা নিজের মতো করে পেতে চেয়েছেন তাঁদের জন্মভূমিকে। আমি তাঁদের সেই গোমড়ানো ক্ষোভ সাইবার পরিসরে দেখেছি। অন্তর্জাল জগতের সেই অদৃশ্য ক্ষোভকে দৃশ্যমান করার একটা আচমকা সুযোগ তৈরি হয় যুদ্ধাপরাধের একটা বিতর্কিত রায়কে কেন্দ্র করে।

আমার মনে পড়ে, ৫ ফেব্রুয়ারির আগের রাতে দেখতে পাই তরুণদের ভেতর কাদের মোল্লার রায়ের বিরুদ্ধে ফেসবুকে কথা চালাচালি। কেউ লিখছে, কাল আমরা শাহবাগে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ করব, কেউ যদি না-ও আসে, আমরা দশ/বারো/পনেরো জন হলেও দাঁড়িয়ে থাকব সেখানে, শাহবাগ হবে তাহরির স্কয়ার। আমি এক দূর দেশ থেকে কৌতূহলে অপেক্ষা করেছি কী ঘটে দেখার জন্য। আমি তো বটেই, তাঁরাও অবাক হয়ে দেখেছেন ১০-২০ নয়, শত-হাজার পেরিয়ে লাখো মানুষ তাঁদের আহ্বানে সাড়া দিয়েছে। শাহবাগ অতিক্রম করে গেছে তাহরিরকেও।

সাইবার পরিসর সম্পর্কে যাদের ধারণা নেই, তাদের অনেকের কাছে মনে হয়েছে, হঠাৎ কোনো গ্রহান্তর থেকে যেন আবির্ভূত হয়ে অভিনব সব কর্মকাণ্ড করছেন কিছু তরুণ। কোনো দিন কোনো মিটিং-মিছিলে যোগ না দেওয়া আমার এক পরিচিতা প্রৌঢ়াকে যখন দেখলাম উত্তরা থেকে দূর পথ পাড়ি দিয়ে শাহবাগে পৌঁছে একটা মোমবাতি হাতে দাঁড়িয়েছেন, তখনই মনে হলো শাহবাগ আন্দোলনকারীদের জয় হয়েছে। কিন্তু জয়ী হওয়া আর জয়ের ফসল ঘরে তোলা তো এক কথা নয়। মুক্তিযুদ্ধেও আমরা জয়ী হয়েছিলাম, কিন্তু জয়ের ফসল পুরোটা ঘরে তুলতে পারিনি। সাইবার পরিসরের শক্তি নিয়ে যেমন শাহবাগ বিদ্রোহের জন্ম, তেমনি সাইবার পরিসরের দুর্বলতাও মিশে আছে এর গায়ে।

নিয়ন্ত্রণহীন মত প্রকাশকেই সাইবার পরিসরের অধিকার বলে দাবি করে অনেকে এর হঠকারী ব্যবহার করেছেন। ‘অসংকোচ প্রকাশের দুরন্ত সাহসের’ নমুনা হিসেবে ধর্ম ইত্যাদি প্রসঙ্গে যথেচ্ছ মন্তব্য করেছেন। যদিও লক্ষ ব্লগারের ভেতর গুটি কজন মাত্র এ ধরনের মন্তব্য করেছেন, কিন্তু চতুর শত্রুপক্ষের কাছে সেটাই হয়েছে মোক্ষম অস্ত্র। প্রতারণার মাধ্যমে ব্লগার শব্দটাকে তারা নাস্তিকতার সমার্থক করে তুলে ভয়ানক নৃশংসতার জন্ম দিয়েছে। শত্রুর হাতে অস্ত্র তুলে দিতে না চাইলে প্রয়োজন সাইবার পরিসরের দায়িত্বশীল ব্যবহার।

কম্পিউটার স্ক্রিনের সামনে বসে কি-বোর্ড ঠুকে পৃথিবীকে ফুৎকারে উড়িয়ে দেওয়া যায়, কিন্তু সংগঠিত শত্রুর সঙ্গে মোকাবিলা করে একটা মৌলিক সামাজিক পরিবর্তন ঘটনোর প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখা দূরদর্শিতা, কৌশল আর দায়িত্বশীলতার ব্যাপার। সেই সঙ্গে সাইবার পরিসর থেকে উদ্ভূত আন্দোলনে যেহেতু প্রচলিত ধারাবাহিক সাংগঠনিক কাঠামোর কেন্দ্রিকতা থাকে না, তাই সেখানে ঝুঁকি থাকে নেতৃত্বের সংকটের, ঝুঁকি থাকে আন্দোলনের এজেন্ডা বিষয়ে একমত না থাকার, মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত আবেগকে চাঙা রাখতে না পারার। সব মিলিয়ে একটা দড়ির ওপর হাঁটতে হয় এ ধরনের সংগঠনবিহীন আন্দোলনকারীদের। মতভেদের কারণে পরস্পর দ্বিধাবিভক্ত হয়ে শাহবাগ আন্দোলনকারীরা যদি দড়ি থেকে পড়ে যান, তবে পাশে দাঁড়িয়ে খুশিতে হাততালি দেওয়ার লোক আছেন অনেক। সেই পরিণতি না চাইলে চারপাশের ভারসাম্য রেখে সাবধানে পথ কেটে কেটে একটা চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী হিসেবে এগিয়ে যেতে পারেন তাঁরা।

যদিও প্রেক্ষাপট ভিন্ন, তবু কায়রোর তাহরির স্কয়ারের স্বতঃস্ফূর্ত গণসমাবেশের সঙ্গে শাহবাগের মিল ও অমিলের জায়গাগুলো বুঝে নেওয়া দরকার। তাহরির ছিল সরকার পতনের আন্দোলন এবং মিসরের সরকার তাহরির আন্দোলনকারীদের দমনের ব্যাপারে ছিল নির্মম। শাহবাগের গণজগরণ বরং সংগঠিত হয়েছে দেশের ইতিহাসের একটা অমীমাংসিত বিষয়ের মীমাংসার লক্ষ্যে। সরকার এখানে তাদের বিরোধী শক্তি নয়, তবে তাদের দাবি মানার ব্যাপারে সর্বতোভাবে প্রস্তুতও নয়। সেই সঙ্গে লক্ষণীয়, তাহরির স্কয়ারের আন্দোলনকারীরা সংগঠনবিহীন হওয়ার কারণে এবং বিকল্প সংগঠনগুলোর ভেতর সমন্বয়হীনতার কারণে তাদের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনের ফসল সেখানে ঘরে তুলেছে এক রক্ষণশীল ধর্মভিত্তিক দল, যা তাঁরা চাননি মোটেও।

তবে পরিবর্তনকামী দলনিরপেক্ষ মানুষ হাল ছাড়েননি। তাঁরা আবারও তাহরির স্কয়ারে নেমেছেন এবং নতুন সরকারকেও ব্যাপক চাপে রেখে নানা সিদ্ধান্ত পরিবর্তনে বাধ্য করেছেন। এটা বোধগম্য যে শাহবাগের সংগঠনবিহীন আন্দোলনকারীদের কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনগুলো শেষ বিচারে আনতে হবে কোনো সংগঠনের ওপর ভর করেই। বাস্তব অবস্থা বিবেচনা করে কোন সংগঠনের জন্য তাঁরা পরিসর তৈরি করবেন তার স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা, তা-ই জরুরি। ঠিক করতে হবে আংশিক মিত্র কিন্তু শক্তিশালী সংগঠন, না পূর্ণাঙ্গ মিত্র কিন্তু দুর্বল সংগঠন, নাকি নতুন, বিকল্প কোনো সংগঠন—কার ওপর আন্দোলনের কোন পর্যায়ে তাঁরা নির্ভর করবেন।

না হলে এই আন্দোলনের ফসল গিয়ে উঠবে ভুল ঘরে। তবে তাহরির স্কয়ার এই শিক্ষাও দেয় যে এমন একটা গণজাগরণের পর পেছনে ফিরে যাওয়ার আর কোনো পথ থাকে না। যে প্রৌঢ়া, যে তরুণ-তরুণী, কিশোর-কিশোরী একবার মোমবাতি নিয়ে শাহবাগের প্রতি সংহতি জানিয়ে দাঁড়িয়েছেন, তাঁদের বুকে অবিরাম সেই মোমবাতি জ্বলবে নীরবে। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীদের দেশের রাজনৈতিক মঞ্চ থেকে চিরতরে বিতাড়িত করার আকাঙ্ক্ষা তাঁদের মরবে না। কিন্তু সেই আকাঙ্ক্ষা পূরণে আর কতটা পথ পাড়ি দিতে হবে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

" সুত্র: প্রথম আলো ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.