সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে বাংলাদেশকে হারাতে প্রয়োজন ২৪৮ রান। এ লক্ষ্যে খেলতে নেমে বেশ ভালোভাবেই এগিয়ে চলেছে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ২৪ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ১২২ রান। ভুসি সিবান্দা ৪১ ও সিকান্দার রাজা ৩১ রান নিয়ে অপরাজিত আছেন। ৪৬ বলে ৪১ রান করা হ্যামিলটন মাসাকাদজাকে সাজঘরে পাঠিয়েছেন রবিউল ইসলাম।
এ ম্যাচে টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করে ৯ উইকেটে ২৪৭ রান তুলে বাংলাদেশ। ইনিংসের শুরুটা ছিল প্রচণ্ড হাতাশার। ১১০ রানের মধ্যেই পাঁচটি উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। তবে নাসির হোসেন ও মাহমুদউল্লাহর প্রতিরোধে শেষ পর্যন্ত আড়াই শর কাছাকাছি সংগ্রহ গড়ে বাংলাদেশ।
ইনিংস শেষ হওয়ার সময় ৭৫ রান নিয়ে অপরাজিত ছিলেন মাহমুদউল্লাহ।
ষষ্ঠ উইকেটে দলীয় সংগ্রহ ৭৯ রান যোগ করেন নাসির-মাহমুদউল্লাহ জুটি। ৭৩ বলে ৬৩ রান করা নাসিরকে ফেরান কেইল জার্ভিস। তবে মাহমুদউল্লাহকে ফেরাতে পারেননি স্বাগতিক বোলাররা। জিম্বাবুয়ের হয়ে কেল জার্ভিস, ব্রায়ান ভিটোরি ও টেন্ডাই সাতারা দুটি করে উইকেট নেন।
টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ১৫ রানে প্রথম উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
চতুর্থ ওভারের প্রথম বলে সাজঘরে ফেরেন ব্যক্তিগত ৫ রানে থাকা মোহাম্মদ আশরাফুল। তাঁর জায়গায় খেলতে আসা জহুরুল ইসলাম বোল্ড হন প্রথম বলেই।
ব্রায়ান ভিটোরির পর পর দুই বলে দুটি উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। তৃতীয় উইকেটে অবশ্য কিছুটা স্বস্তি এনে দিয়েছিলেন তামিম ইকবাল ও মুশফিকুর রহিম। তবে এই দুই ব্যাটসম্যানের বিদায়ে বাংলাদেশ দলের ওপর চাপটা আরও বাড়ে।
প্রসপার উতসেয়ার শিকারে পরিণত হওয়ার সময় অধিনায়ক মুশফিকুরের সংগ্রহ ছিল ৩২ রান। টেন্ডাই সাতারার শিকারে পরিণত হওয়া উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান তামিমের সংগ্রহও ছিল একই। সাকিব আল হাসান আউট হন ১৮ রান করে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।