বাতি ঘরের আলোয় সবাই আলোকিত হউক বাংলাদেশের এমন কেউ কে খুজে পাওয়া যাবে না যারা এই ফলটাকে চিনেন না।
আসুন জেনে নেই এর উপকারীতা
• এতে থাকে এলজিক এসিড যা খাদ্যনালির (অন্ত্রের) ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
• এর পাতা ও কচি ফলের রসে রয়েছে ট্যানিন, যা রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে।
• পাকা ফল রক্তক্ষরণ বন্ধ করে।
• ফল ও পাতা গরম পানিতে সিদ্ধ করে পান করলে বমি বন্ধ হয়।
• কামরাঙ্গা ত্বক মসৃণ করে।
• এর পাতা ও ডগার গুঁড়া খেলে জলবসন্ত ও বক্রকৃমি নিরাময় হয়।
• কামরাঙ্গা পুড়িয়ে ভর্তা করে খেলে ঠাণ্ডাজনিত (সর্দিকাশি) সমস্যা সহজেই ভালো হয়ে যায়।
• এর মূল বিষনাশক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
• কামরাঙ্গা ভর্তা রুচি ও হজমশক্তি বাড়ায়।
• পেটের ব্যথায় কামরাঙ্গা খেলে উপকার পাওয়া যায়।
• শুকানো কামরাঙ্গা জ্বরের জন্য খুবই উপকারী।
• ২ গ্রাম পরিমাণ শুকনো কামরাঙ্গার গুঁড়া পানির সঙ্গে রোজ একবার করে খেলে অর্শ রোগে উপকার পাওয়া যায়।
• কামরাঙ্গা শীতল ও টক। তাই ঘাম, কফ ও বাতনাশক হিসেবে কাজ করে।
সূত্র : Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।