আমি সচারচর টিভি দেখি না, সেই দিন টিভি দেখতে বসলাম ভাই এই দুধের বাচ্চাটারে নিয়ে (ক্যান যে বসছিলাম) একটু পর বলল “চাচ্চু দুদু খাবো” কি বিপত্তি! তার আঙ্গুল টিভির জনৈক কথাকথিত উপস্থিকার দিকে।
আমার আজকের প্রসঙ্গ ইদানীং সময়ের টিভি অভিনেত্রী , মদেল এবং উপস্থাপিকা প্রসঙ্গে। আগে শাড়ি পড়তেন তারপর দেখি সেলোয়ার কামিজ, আকদিন দেখি অরনা গলায়। তারপর আখন নিউ জামানা, ধম্র নিয়া জুদ্ধ কিন্তু ওড়না বাসা যত্ন নিয়ে তুলে তেনারা টিভি পর্দায় এসে বুক দেখাছেন থুক্কু জালাময়ী ভাষন দিচ্ছেন। জনৈক মুনমুন, চমৎকার উপস্থাপিকা ছিলেন।
খেলার মাঠে জার দুর্দান্ত পারফরমান্স, কিন্তু ইদানীং তিনি মনে হয় মনে করছেন গলা দিয়ে নয় শরীরটাকেও কাজে লাগাই! ফলাফল ওড়নার স্থান আলমারিতে আর জামার গলা নিছের দিকে নামছে। জয়া জিনি খব দারুন অভিনেত্রী তিনিও মনে আজ কাল মনে করছেন বয়স বেড়ে যাচ্ছে টাই অভিনয় নয় শরির দেখাই, সুরু করেছেন তা দেখানো। আরও নোংরা ভাষা ব্যাবহার করতে চাইছিলাম, পারলাম না। আমার শিক্ষা তো আর ওদের মতন না।
মডেল, অভিনেত্রীদের বলছি শরীর না আমরা তোমাদের অভিনয় দেখি।
শরীর দেখাইতে টিভিতে আইসো না। পাঠক যারা এতখন ধৈয্য নিয়ে আমার লেখা পরলেন, তাদের বলছি আমি টিভি দেখি না, তাই বাকি অভিনেত্রীদের সম্পর্কে তেমন কিছু বলতে পারলাম না। চলেন নিজেরা প্রতিবাদ তুলে একটা সুস্থ সমাজ গড়ি পাশাপাশি নিজের মা, বোন, বউ, বান্ধুবী কে বলি, শাসন করি একটা শালীন সমাজ গড়ার জন্য, যেন আমার- আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এরকম বেয়ারা না হয়। আর তোমরা যারা সরীর টাকেই পুঁজি করতে চাইছ তাদের বলছি “ছেলেরা শরীর সর্বশ মেয়েদের কেবল যৌনসঙ্গী হিসাবেই চায়, জীবন সঙ্গী হিসাবে না”।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।