কবিতা ও নিঃশঙ্ক টান দেয় সিগারেটে
অনায়াস পান করে শেষরাতের অবশিষ্ট সুখ
যা তার একান্ত একার;যার নেই কোন ভাগীদার,
উত্তরাধিকার কিংবা দখলদার। অতঃপর উচ্ছিষ্ট
কিছু,ছড়ায় গৌরবে শুষ্ক ওষ্ঠ তল ওর। লেহন
করে প্রতিটি মোল তার আর্দ্র বায়ুমণ্ডল। মিশে যায়
সে সুখ,বাতাসের স্তরে স্তরে- গহীনে;হারায় দ্রবের
মতো আদর্শ সমসত্ত্ব দ্রবণে- অবশেষ হীন।
উঁকি দেয় ভোরের আলো;কৃষ্ণচূড়ার মুগ্ধ লাল এখানে ম্লান
ওর বীতনিদ্র চোখে।
জ্বলন্ত সিগারেট হাতের জলছবি
আঁকে-বিষণ্ণতা জগতের এক এবং একমাত্র মৌলিক রঙ;
এঁকে যায় অন্য কোন মহাবিশ্বের প্রতিরূপ। পারিপার্শ্বিক
প্রতিটি বস্তু,প্রতিটি প্রাণী যেখানে তার অনুকূল। প্রতিটি শব্দ
(শ্রবণগতর থেকে শ্রবণোত্তর) এ পৃথিবীর মতো অশালীন
নয় যেখানে। সিগারেট নিঃশেষ-প্রায়;ও ক্লান্ত।
হঠাৎ ভোরের স্নিগ্ধ আলোয় প্রকৃতির সবুজ
স্বাধীন হয়।
সোনালীও চায় স্বাধীনতা-আকাশের অজর খেচর
না হোক সে,হতে চায় ক্ষুদ্র বিরুৎ-এ ডানা মেলা অপরাজিতা!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।