আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কোথায় পালাবে? ঘরে শত্রু বাহিরেও শত্রু। (মিশন ৫০)

পাওয়ার অব পিপল স্ট্রংগার দেন দি পিপল ইন পাওয়ার। http://mhcairo.blogspot.com/ '''তারেক বিন জিয়াদ'' স্পেন বিজয়ী মুসলিম সেনাপতি। তার দল বল নিয়ে সমুদ্র পথে স্পেনের এক পাহাড়ের পাদদেশে অবতরণ করে তাবু টানালেন। সৈন্যরা সব আরাম করতে লাগল। সেনাপতি কৌশলে নৌকা গুলো পুড়িয়ে দিলেন।

তারপর সকলকে একত্রিত করে ভাষন দিতে লাগলেন......... '''হে মানব সকল....... তোমরা কোথায় পালাবে? পিছনে তোমার সমুদ্র আর সামনে শত্রু। এই দ্বীপে তোমরা বড়ই অসহায়। আল্লাহর শপথ, সত্য ও ধৈর্য ছাড়া তোমাদের আর কোন গতি নাই। তোমাদের অবস্থা এখন অসৎ লোকদের খাবারের টেবিলে ইয়াতিম শিশুর চেয়েও করুণ। '''' শত্রুর হাত থেকে ছিনিয়ে নেয়া ছাড়া তোমাদের জন্য কোন খাবার বরাদ্ধ নেই।

পালিয়ে যাবার কোন নৌকা নেই। এখন তোমরাই বল, তোমরা কি শত্রুদের সাথে লড়াই করে নিজেদের সম্মানিত করবে? নাকী শত্রুর পদ তলে নিজের মাথার পাগড়ি বিছিয়ে দিবে। সবাই চিৎকার করে বলল, আমরা হেরে যাবার জন্য এখানে আসিনি। প্রিয় বন্ধুরা, আজ আমাদের গ্রুপে Click This Link একজন বন্ধুর কমেন্ট পড়ে চোখে পানি চলে আসছিল। > Akhon O Shopno Dekhi ‎... """ঐতিহাসিকরা বলেন, নবাব সিরাজদৌল্লাহকে কিছু ইংরেজ সৈন্য যখন গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছিল তখন মাঠে ময়দানে যে সমস্ত কৃষক কাজ করছিল শুধু যদি তারাই হুংকার দিয়ে উঠত তাহলে ইংরেজরা তখনই পালিয়ে যেত।

কিন্তু অসচেতন জনগণ বুঝতে পারেনি সিরাজের গ্রেফতারের সাথে কি তারা হারিয়ে ফেলছিল। জনগণের অসচেতনার কারণে বাংলার স্বাধীনতা ২০০ বছরের জন্য হারিয়ে গিয়েছিল। দেশের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র চলছে। এখন যদি জনগণ সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ না হয়, তাহলে পরিণতি খুব ভয়াবহ হবে। এখনও ঠিক একই অবস্থা....""" অবস্থা এতটা খারাপ না হলেও এর চেয়ে খুব একটা ভালও না।

দুই দলের শত্রুতা এতটাই ভয়াবহ রূপ নিয়েছে যে, কে আসল আর কে নকল বলা মুশকিল। আপনি যদি কোন এক দলকে ভাল ধরেন, তবে দেশের অবস্থা ঐ সিরাজউদ্দৌলার জামানর পরিস্থিতির চেয়ে কম নয়। মনে রাখতে হবে, ট্রেনের পিছন পিছন দৌড়িয়ে কোনদিন ট্রেন ধরা যায় না। ট্রেন ধরতে হলে ট্রেনের গতি কম থাকতে থাকতেই তাতে উঠে পরতে হয়। আমাদের কর্মসূচি '''Boycott indian product (ভারতীয় পণ্য বর্জন)''' এতটাই সফল যে আমরা তিনদিনে প্রায় ৫০০০ সদস্য একত্রিত হয়েছি।

এখন আমরা নতুন মিশন শুরু করেছি, '''মিশন ৫০''। এর মাধ্যমে আমরা প্রত্যেকে কমপক্ষে ৫০ জন করে সদস্য আমাদের গ্রুপে যোগ করাব। গ্রুপটি শুধুমাত্র কর্ম সূচির জন্যই নয়, বরং এখানে আপনি মন খুলে আলোচনা করতে পারেন। শর্ত একটাই সেটা হতে হবে উন্নত ভাষায় দেশের স্বার্থে। --------------- আজকের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা: > IRaa Ahmed ‎1 week agy o dine 10 ta indian serial na dekle rathe ghum hoyto naa......akon akta o dikhi naa.....its kinda hard....bt wat dey did is unforgivble........ami kunu desh re gali dity chai na kisu koity o chai na.....ami bd thaki na desher baire thaki....bd thakle o kisu korty partam boilaa mone hoy na....maiya raa ki e korty parboo ai shob jinisher bepare........bt i did 1 thing and i am soo proud.......i stopped watching INDIAN SERIALLLL.......yhh...... > Ivan Habib Pro ভারতীয় পণ্য বর্জন- ফালতু সেন্টিমেন্ট নাকি প্রতিবাদ: অনেককেই বলতে শুনি ভারতীয় পণ্য বর্জন করতে বলার কথা ।

আবার কেউ কেউ বলেন এটা নাকি ফালতু সেন্টিমেন্ট কিন্ত আমি এটাকে কোনভাবেই ফালতু সেন্টিমেন্ট বলতে রাজিনা। ভারতীয় পণ্য বর্জনের মাধ্যমে ভারতের অত্যাচারের বিষয়ে আমাদের একটি প্রতিবাদ জানানোর মাধ্যম। তাছাড়া ভারতীয় পণ্য তথা অন্যান্য দেশের পন্য বর্জনের মাধ্যমে আমরা আমদের অর্থনীতিকেও শক্তিশালি করতে পারছি এবং আমাদের দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো স্বাধিনভাবে ব্যবসা করতে পারবে যা দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আমরা অবশ্যই ভারতীয় পণ্য বর্জন করব- কারন • বিএসএফ সীমান্তে নির্বীকারে বাংলাদেশীদেরকে হত্যা করছে অথচ ভারতীয় সরকার এব্যপারে কোন পদক্ষেপ নিচ্ছেনা । আমরা তাদের পণ্য বর্জনের মাধ্যমে তাদের অর্থনীতিতে আঘাত করতে পারি ।

• ভারতের টিভি চ্যানেলগুলো অবাদে বাংলাদেশে ব্যবসায় করছে অথচ বাংলাদেশী কোন চ্যানেলকে ভারতে সম্প্রচারের অনুমতি দেয়া হইনি। • ভারত বাংলাদেশে অবাদে ব্যাবসায় করছে অথচ বাংলাদেশী ব্যাবসায়ীরা ভারতে ব্যাবসায় করতে পারছেনা। • আমদানী-রপ্তানী বানিজ্যে ব্যপক বৈষম্য। মাত্র ১টি বাংলাদেশী পন্যের বিপরীতে ভারত ৯ টি পণ্য বাংলাদেশে রপ্তানী করছে। • বাংলাদেশের ক্ষতি হওয়া স্বত্বেও ভারত টিপাইমুখসহ বিভিন্ন নদীতে বাঁধ নির্মান করছে।

• ফারাক্কা বাঁধের মাধ্যমে ভারত বাংলাদেশকে মরুভূমিতে পরিণত করছে। এছাড়াও বাংলাদেশের ক্ষতি হয় এমন নিত্য নতুন পদক্ষেপের মাধ্যমে ভারত বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এক্ষেত্রে আমরা কেন ভারতীয় পণ্য ব্যবহার করে তাদেরকে অর্থ প্রধান করব যে অর্থ আমাদেরকেই হত্যার জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে? এ প্রশ্ন রইল তাদের নিকট যারা বলেন ভারতীয় পণ্য বর্জনের চিন্তা হল ফালতু সেন্টিমেন্ট। আমরা ৫২ সালে ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছি সেন্টিমেন্ট থেকে। ৭১ এ মুক্তিযুদ্ধ করেছি তাও সেন্টিমেন্ট থেকে।

আমরা অবশ্যই ভারতীয় পণ্য বর্জন করব এবং তা ইতোমধেই শুরু হয়ে গেছে। এখন এই বিষয়টি ছড়িয়ে দিতে হবে সকলের মধ্যে জাগ্রত করতে হবে আমাদের দেশপ্রেম। মনে রাখতে হবে ‘ছোট ছোট বালুকনা, বিন্দু বিন্দু জল, গড়ে ওঠে সাগর, অতল, মহাদেশ’। > Tanvir AL Hossain শরৎচন্দ্রের লেখা মহেশ গল্পের এই শেষ অংশটুকু পড়লে কেন যেন চোখে পানি চলে আসত। পুরো মহেশ গল্পটা জুড়েই ছিল হিন্দু শাসক গোষ্ঠী কিভাবে মুসলিম প্রজাদের শোষণ করেছে সে চিত্র।

কিন্তু সে শোষণের হাত থেকে শুধু মানুষ না, হিন্দুদের আপন দেবতাও যে নিস্তার পায়নি সেটা গফুরের এই উক্তিটি সাক্ষ্য দেয়। দিন বদলেছে, কিন্তু জমিদার শিবুবাবু আর পুরোহিত তর্করত্নদের চেহারা বদলায়নি। কি জওহরলাল নেহেরু, কি বাজপেয়ী, কি মনমোহন সিং - ভারতের শাসক শ্রেণী তাদের কদর্য চেহারা দেখিয়েছে গুজরাটে-কাশ্মিরে কখনও খোদ এই বাংলাদেশে। > Oliur Rahman ভারতের সাথে ছোট বড় ছয়টি দেশের সীমান্ত আছে। চীন, পাকিস্তান, মায়ানমার, ভুটান, নেপাল ও বাংলাদেশ।

পাকিস্তান, চীন, মায়ানমারের নাগরিকদের বিএসএফ গুলি করবে তা অচিন্তনীয়, এমনকি বিনা কারণে আটক করার দুঃসাহসও দেখাতে পারেনা। রাবার বুলেট ছোড়াও অসম্ভব। এধরনের কিছু করলে সাথে সাথে পাল্টা গুলি এমনকি যুদ্ধ লেগে যাবে। ওই দেশগুলোর সীমান্ত রক্ষী বাহিনী কারো নির্দেশের অপেক্ষায় থাকবেনা। তাৎক্ষণিক পাল্টা ব্যবস্থা নিবে।

ভুটান ও নেপালের কোন নাগরিককেও ভারত হত্যা করেনা। কিন্তু ব্যাতিক্রম একমাত্র বাংলাদেশ। সীমান্তে ভারত নিয়মিত বাংলাদেশীদের হত্যা করে। গুলি করে, পাথর ছুঁড়ে মেরে, উলঙ্গ করে লাটিপেটা করে মারা সহ হেন কোন পদ্ধতি ভারত বাকী রাখেনি। সাধারণ বাংলাদেশীদের তো হত্যা করেই, ভারত এত দুঃসাহসী হয়ে উঠেছে যে আমাদের সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যেকে আটক করে নির্যাতন করে বিএসএফ! > Oliur Rahman বাংলাদেশ সীমান্তে ১৯৭১ সালের আগে ভারত একবারের জন্যেও কোন পূর্বপাকিস্তানীকে হত্যা করতে পারেনি।

তাহলে কি বাংলাদেশ যখন পরাধীন ছিল তখন শক্তিশালী ছিল? এ প্রশ্ন কি উঠেনা? এখন বাংলাদেশ দূর্বল হলো কেন? ভারত এত দুঃসাহসী হলো কিভাবে? > Ivan Habib Pro ভারতকে চাপে ফেলা যায় যেভাবে : বহির্বিশ্বে ভারতের সবচেয়ে বড় ইমেজ , " বিশ্বের সবচেয়ে বড় গনতান্ত্রিক দেশ ভারত । " ভারতকে চাপে রাখা যাবে একমাত্র বিশ্বে ভারতের গনতান্ত্রিক ইমেজটা ধুলিস্যাত করার মাধ্যমে। বিএসএফ এর মানবতা বিরোধী বর্বরতার বিরুদ্ধে বিদেশে ভারতের দুতাবাসের সামনে মানববন্ধন করলে তা খুব কার্যকরী হবে। বিদেশে এটা করা সহজ। টিভি , পেপার কাভারেজ বেশী পাবে।

আমাদের দেশে পুলিশ এটা করতে দিবেনা। বিশ্ব তেমন ভাবে জানবেই না , কি হচ্ছে , বা কতটুকু হচ্ছে। আমদের দেশে একহাজার মানুষের কারাবরণে ভারতের কিছু আসবে যাবে না। কিন্তু ইংল্যান্ড , আমেরিকা , কেনাডাতে একজনের কারাবরণে , ভারতের অনেক টনক নড়বে । এটা বাস্তবতা ।

> Ashraf Aziz Ishrak সুপ্রিয় সদস্যগন, আমি ও আমার কিছু বন্ধু কালকে দুপুর ২টায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বানিজ্যমেলার ইন্ডিয়ান স্টলগুলোর সামনে "বয়কট ইন্ডিয়ান প্রোডাক্টস" প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে থাকব। যাদের ইচ্ছা তারা আসতে পারেন। কন্ট্যাক্টঃ ০১৬৮১৪৬২০৯৯... আমরা মুখে অনেক কথাই বলি কিন্তু কাজে কিছুই করতে পারি না,... দেখা যাক কতজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক আছেন... > ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.