সামু কি ছিল, আর কি হয়ে গেল ! আগের ফটোব্লগে পুরান ঢাকায় হালকার উপর চক্কর কাভার করছিলাম , আরেকটা ফটোব্লগ দেয়ার সময় হয়ে গেছে। এটার ছবিগুলা অবশ্য আরও আগে তোলা, আর পুরান ঢাকাও যাওয়া হয় নাই। ঢাকা ভার্সিটির মধ্যেই হাটাহাটি করে দিন পার আর কি।
আলাদা করে দেয়ার কারন হল ঢাকা ভার্সিটির মধ্যে মুল ৩টা ভাস্কর্যের সঠিক নাম আবার পরিচয় করে দেয়া, হয়ত অনেকেই জানে না (আসলে আমি নিজেই জানতাম না) যাই হোক, লেখালিখির করে ফটোব্লগ ভরানোর অভ্যাস আমার কখনই ছিল না, তাই ছবি পোস্টানো শুরু করি।
অপরাজেয় বাংলা - কলাভবনের সামনে
ঢাকা ভার্সিটির প্রতীক হয়ে গেছে এই ছবিটা, এর ইতিহাসটা পারলে শেয়ার করতাম, কেউ একটু গুগল করে দিবেন প্লিজ?
সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্য - টিএসসির সামনে
সবাই একে স্বাধীনতা ভাস্কর্য কেন মনে করে জানা নাই
স্বোপার্জিত স্বাধীনতা - ডাসের পিছনে
এখানে প্রায়দিনই কোন না কোন প্রোগ্রাম থাকে, তাই মুল ভিউ পাওয়াটা কঠিন।
লাকি ছিলাম মনেহয়
ভাষাশহীদ সালাম বরকতদের নিয়ে আরেকটা ভাস্কর্য আছে বর্ধমান হাউজের পাশে, নাম জানি না। গ্রামীনফোন তাদের অ্যাডে এটার ছবি বেশ ব্যাবহার করে।
আরও বেশ কিছু ভাস্কর্য আছে, যেমন ফুলার রোডের শেষপ্রান্তে। রোদের তীব্রতা প্রচুর ছিল বলে ছবি নিতে পারি নাই, দেখি পরে আরেকদিন যাব।
ঐদিনের ঘুরাঘুরির মুল অ্যালবাম এখানে
আসল কথা হল, দেশকে ভালবাসতে হবে।
আমাদের বীরেরা যেভাবে শুধু দেশের জন্য আত্মত্যাগ করে গেছেন, ভারত-পাকিস্তান যে প্রেক্ষাপটই হোক আমাদেরকেও তেমন হতে হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।