কলেজ ছাএ নেতা আরিফুল হক রিপুল হোন্ডা চুরির অভিযোগে বৃহষ্পতিবার রাতে কোম্পানীঞ্জ থানায় গ্রেফতার হয়। সু নিদিষ্ট অভিযোগে গ্রেফতার করা হলে ও আওয়ামীলিগ নেতা ও বিএনপি নেতা নুরুল আলম সিকদারের তদবিরে ২ দিন পর ছাড়া পেল রিপুল। ঘটনার বিবরনে জানা যায় মামলার বাদী কে ভয়ভীতি দেখিয়ে তার একখানা মটর সাইকেল জেলা সদর মাইজদী যাওয়ার নাম করে চিন্তায় করে নিয়ে যায় ছাএদল নেতা আরিফুল হক রিপুল। হোন্ডা খানা অন্যএ বিক্রি করে দিয়ে হোন্ডার মালিক কে আটকিয়ে হোন্ডা বিক্রি হয়েছে । জোর পুর্বক ষ্টামে একটি সই নিয়ে নেয়।
রিপুল ও তার সহ যোগিদের নামে প্রতারনা ও হোন্ডা চুরির অভিযোগে মামলা হলে । আরিফুল হক কে গ্রেফতার করে পুলিশ। ২ দিন থানায় রেখে নির্যাতন করে স্বীকার উক্তি আদায় করার পর বিষয় টি থানা আওয়ামীলিগ ও বিএনপির নরুল আলম সিকদার হস্তক্ষেপ করেন। তারা এই অনৈতিক কাজের জন্য তদবির চালিয়ে যায়। অবশেষে বাহিরে সমঝোতা করে প্রসাষনের উপর চাপ সৃষ্টি করে ২ দিন পর রিপুল কে থানা থেকে মুক্তি করে।
এই ব্যাপারে কোম্পানীগঞ্জ থানা অফিসার্স ইন: জানান এই ব্যাপারে আমি কিছু জানি না । বিষয় টি একরাম জানেন। কোম্পানীগঞ্জ থানার আওয়ামীলিগ সভাপতি ও মুচাপুরের সাবেক চেয়ারম্যন নুরুল আলম সিকদার বিষয় টি মিমাংশা করেছেন। এই জন্য আরিফুল হক রিপুল কে আমরা ছেড়ে দিয়েছি। বিষয় টি সুস্ত তদন্ত না হওয়ায় এলাকার জনমনে ক্ষোপ বিরাজ করছে।
একই মামলা শনিবার রিয়াজ নামে এক জন কে গ্রেফতার কওে জেল হাজতে পাঠায় পুলিশ। রিপুল কে ২ দিন রেখে কেন ছেড়ে দেওয়া হল এই কথা জানার জন্য অফিসার্স ইনজার্চ এমরান আলী পি পি কে জিগ্গাসা করলে সাংবাদিক দের অকথ্য ভাসায় গালি গালাজ করেন। এবং বলেন বেশী কথা বললে থানায় ঢুকিয়ে দিব।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।