এতোদিন পত্রিকায় লিখলাম এবার ব্লগে লিখব ১. সরকারী কোন কর্মকর্তাকে দিয়ে নয়, যে কোন একটি সংস্থার কর্মীদের দিয়ে ঢাকা শহরের বাড়িগুলোর ভাড়া মনিটরিং করাতে হবে।
২. যারা মনিটরিং করবে তারা বাড়িওয়ালাদের কাছ থেকে টাকা খেয়ে যথাযথভাবেমেনিটরিং করছে কিনা তা দেখার জন্য একটি টিম গঠন করতে হবে।
৩. বাসা ভাড়া মনিটরিং করতে গেলে কোন বাড়িওয়ালা মনিটরিং কর্মীকে ঘুষ দিতে চাইলে এমন কিছু বাড়িওয়ালাকে মামলা দিয়ে দিলে অন্য বাড়িওয়ালারা ভয়ে মনিটরিং কর্মীদের ঘুষ দিতে চাইবে না।
৪. প্রত্যেক ফ্ল্যাটের ভাড়া কিংবা টিনসেডের ভাড়া সরকারীভাবে মনিটরিং কর্মীদের মাধ্যমে নির্ধারণ করে দেয়া হবে।
৫. প্রত্যেক বাড়ির সামনে সাইনবোর্ড আকারে নির্ধারিত ভাড়ার লিস্ট টাংঙিয়ে দেবে মনিটরিং কমিটি।
৬. ভাড়ার লিস্টের সাথে একটি মোবাইল নাম্বার দেয়া হবে য়েখানে ভাড়াটিয়ারা ফোন দিয়ে কোন বাড়িওয়ালা বেশি ভাড়া নিলে জানাতে পারবে।
৭. কোন বাড়িওয়ালা নিয়ম না মানলে তাদের আর্থিক শাস্তি না দিয়ে কারাদন্ডের শাস্তি দিতে হবে। এতে বাড়িওয়ালারা ভয়ে নিয়ম মানতে বাধ্য হবে।
৮. যে কোন সামাজিক সংগঠনের সহযোগিতায় সরকার মনিটরিং সফল করতে পারে।
১০. মনিটরিং এর নামে আবার কেউ বাড়িওয়ালাদের হয়রানি করে কিনা সেটা লক্ষ্য রাখতে হবে।
এমনটি করলে আশা করা যায় অতিরিক্ত বাড়িভাড়া প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে, আর ভাড়াটিয়াদেরও হয়রানির শিকার হতে হবেনা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।