আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সাবধান!! সাবধান!!ভবিষ্যতবাণীঃআজকের দিনে মরলে ছাগু ফাইটাররাও ছাগুতে পরিনত হইয়া জাহান্নামবাসি হইবে!!তাই সাবধান!!

ব-দ্বীপ মানে বদ্‌ দের দ্বীপ না কিন্তু। দয়া করে কেউ ভুল বুঝবেন না। যদিও বাংলাদেশের অবস্থা দেখে ভুল বোঝা স্বাভাবিক। আপনি কি একজন ছাগু ফাইটার, ছাগু দেখলেই গদাম দিতে চান, তাইলে এই পোস্ট আপনার জন্য। অন্তত যাই করেন আইজকা আর মইরেন না।

কেন? দারান কইতাছি। তার আগে কন আপনি আমজনতা নাকি রাজনীতি করেন? যদি সরকারি দলের সরাসরি রাজিনীতি করেন তাইলে আপনি আজকে আর মরবেন না, আর যদি মরেনই তাইলে আপনি দেশের জইন্য প্রান দেওয়া একজন মহান যোদ্ধা। আর যদি বিরোধিদল করেন তাইলে গেছেন, একদম নিশ্চিত ছাগু হইয়া মরবেন। যদি আমজনতা হন? তাইলে এবার আপনার সব গেছে। আমও গেছে ছালাও গেছে।

সরকারি ইচ্ছামতে মরার পর প্রথমে আপনি ছাগুতে পরিনত হইবেন, তারপর যাইবেন জাহান্নামে। আর বিরোধিদলের ইচ্ছামতে প্রথমে আপনি তাদের কর্মি আর তারপর আপনার লাশ লইয়া টানাহ্যাচড়া। ফলাফলঃ আপনি আবারো ছাগু। আবারো জাহান্নামবাসি। কেন কইতাছি? তার আগে পত্তম আলুর নিচের খবরটা আগে পরেনঃ রাজধানীর মতিঝিলে ঘরোয়া হোটেলের সামনে আজ রোববার সকালে আকস্মিক ককটেল হামলায় আরিফুজ্জামান (২৫) নামের একজন নিহত হয়েছেন।

তবে তাঁর বিষয়ে পুলিশ, বিএনপি ও তাঁর পরিবারের কাছ থেকে তিন রকমের বক্তব্য পাওয়া গেছে। মতিঝিলে ককটেল বিস্ফোরণের সময় উপস্থিত মতিঝিল থানা পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) বজলুল রশীদ প্রথম আলোকে বলেন, ককটেল হামলায় সকাল সাড়ে নয়টার দিকে একজন নিহত হয়েছেন। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। হাসপাতালে নেওয়ার পর পুলিশ নিহতের পকেটে থাকা ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখে জানতে পারে, তাঁর নাম আরিফুজ্জামান। তাঁর বাবার নাম জয়নাল আবেদিন।

বাড়ি শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) জনসংযোগ শাখায় যোগাযোগ করা হলে জানানো হয়, নিহত আরিফ জামায়াত-শিবিরের কর্মী ছিলেন। সকালে পিকেটিংয়ে এসে নিজেদের ককটেলেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে নিহত আরিফের পকেট থেকে একটি ভিজিটিং কার্ড পাওয়া যায়। ওই কার্ডে লেখা নম্বরে ফোন করা হলে এক নারী নিজেকে আরিফের বোন বলে পরিচয় দেন।

খবর জানানো হলে আরিফের পরিবারের সদস্যরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এসে লাশ শনাক্ত করেন। হাসপাতালে আরিফের মা ফাতেমা বেগম জানান, তাঁরা ২৮৬/২ উত্তর গোরানে থাকেন। আলাল নামের একজনের কাছে গাড়িচালানো শিখত আরিফ। আজ সকাল সাতটার দিকে প্রশিক্ষণের জন্য সে বাসা থেকে বের হয়। তার বাবা কাপড়ের ব্যবসা করেন।

ছেলে কোনো দলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কি না, জানতে চাইলে তাঁর মা বলেন, সে কোনো দলের রাজনীতিতে যুক্ত ছিল না। আরিফ জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত—এমন অভিযোগ শুনে তিনি বলেন, আরিফ জামায়াতের নামই শুনতে পারত না। এদিকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল বেলা একটার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ ব্রিফিংয়ে দাবি করেন, আরিফুজ্জামান পুলিশের গুলিতে মারা গেছেন। তিনি বিএনপির কর্মী ছিলেন। ----------------------- কি বুঝলেন? বুঝছেনতো আপনি যদি ব্লগের বা বাস্তব জীবনের একজন ছাগু ফাইটারো হন আইজকার মড়লে আপনার কিন্তু রক্ষা নাই।

সোজা ছাগুর খাতায় আপনার নাইম লিস্টি হইয়া যাইবো। আর তার পরিনাম? নির্ঘাৎ হাবিয়া দোজখ। আমার উপলদ্ধিঃ নিহত আরিফুজ্জামান কে ছিলেন,সেই সময় কি করছিলেন আমি কিছুই জানি না। পত্রিকা বা টিভি মিডিয়ার উপরে নির্ভরশীল হয়ে আমার ইনফরমেশান জানতে হবে। তবে তিনি যেই হোন না কেন তিনি আমার মতই মানুষ, আমার মত তার একটা ছোট সাধারন জীবন ছিল,আমার মত সেই জীবন ঘিরে একটি স্বপ্নো হয়তো ছিল, সে স্বপ্ন যাই হোক যেমনই হোক।

হয়তো এই বিজয় দিবসে সে আমার মতই সুন্দর একটি বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিল ( যদি তার মায়ের কথা মত তিন একজন অরাজনৈতিক ব্যক্তি হয়ে থাকেন)। কিন্তু আজকে তিনি নোংরা রাজনীতির শিকার হলেন, তার সব স্বপ্ন এখন শুধুই তার মত মৃত। তার মায়ের কথা মত তিন জামাতকে সহ্য করতেই পারতেন না। অথচ আজকের নোংরা রাজনীতির কারনে তিনি হয়ে গেলেন জামাতি ছাগু (পুলিশের ভাষ্যমতে)। আর বিএনপির সহিংস রাজনীতির বলি হয়েও হয়ে গেলেন বিএনপির কর্মি।

হয়তো আজকে তিনি ব্লগে থাকল্‌ একজন ব্লগার হলে ছাগুবিরোধি পোস্টও দিতেন, কিন্তু মরে যাওয়ায় হয়ে গেলেন ছাগু!!!! নিহতের মায়ের এই কান্না আমার আপনার মায়ের চাইতে ভিন্ন ধর্মি কোন কান্না নয়, আমার মা আর এই মায়ের মধ্যে কোন ডিফারেন্স নাই, হয়তো এই মা হতে পারতেন আপনার মা, আর লাশটি হতে পারতেন আপনি। আর তাই সাবধান। সাবধান এই নোংরা রাজনীতিবিদদের থেকে। সাবধান এইসব স্বার্থবাদী, নোংরা নস্ট ও ভন্ড রাজনীতিবিদদের থেকে, যাদের কাছ থেকে ধর্ম, দেশ মানুষ কেউ নিরাপদ নয়। শুধুই একট আশা কবে বলতে পারবো সবাই মিলে "রাজনীতিবিদরা, তোরা সব ছাগু, আসলে তোরাই আসল ছাগু।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.