আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মোহাম্মদপুর থানার ওসি পদের দাম উঠেছে ৫০ লাখ টাকা

আমি খুব ভালো ছেলে। ইলিশমাছ আর গরুর গোশত পছন্দ করি। বেশী রাগ আছে। চুলটা একটু লম্বা রাখা পছন্দ করি। মোটর সাইকেল চালিয়ে কেউ আমার আগে যাক, এটা পছন্দ করি না।

মোহাম্মদপুর থানার ওসি পদের দাম উঠেছে ৫০ লাখ টাকা। এ অর্থ দিয়েই এখানে বদলি হতে লবিং করছেন কমপক্ষে ১০ জন ইন্সপেক্টর। এদের মধ্যে রয়েছেন মহানগর গোয়েন্দা পুলিশে ক্লোজডকৃত সাবেক ডিএমপি’র ৩ ইন্সপেক্টর, ২ জন কোর্ট ইন্সপেক্টর এবং বর্তমানে ডিএমপি’র ৫ জন ওসি। লবিং দৌড়ে থাকা ইন্সপেক্টরদের কাছে মোহাম্মদপুর হলো একটি লাভজনক থানা। পুলিশ বিভাগে কথিত আছে, এ থানায় সৌভাগ্যবানরাই ওসি হিসেবে যেতে পারেন।

মোহাম্মদপুর থানার ২ ওসির একজন ওসি (তদন্ত) পদটি পূর্ণ থাকলেও ওসি (অপারেশন) পদটি ১ বছর ধরে শূন্য। বর্তমানে ওসি (তদন্ত) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ইন্সপেক্টর মাহমুদুল ইসলাম। তিনি গত বছর সেপ্টেম্বরে পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হয়েছেন। সমপ্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যে ৫৫৩ জন এসআই-কে পদোন্নতি দেয় মাহমুদুল ইসলাম তাদেরই একজন। এসআই থেকে পদোন্নতি প্রাপ্তদের বিভিন্ন থানায় ওসি তদন্ত হিসেবে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে।

তবে তাদের ওসি অপারেশন হিসেবে কোথাও দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে না। মোহাম্মদপুর থানার সর্বশেষ ওসি অপারেশন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মইনুল আবসার। তিনি এখন ফেনীর ছাগলনাইয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। তার পর মোহাম্মদপুর থানায় রহস্যজনক কারণে ওসি অপারেশন হিসেবে কাউকে নিয়োগ দেয়া হয়নি। বিভিন্ন থানার ওসিরা মোহাম্মদপুর থানায় ওসি অপারেশন হিসেবে যেতে চাইলেও তাদের সেখানে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে না।

সূত্র মতে, ঢাকা মহানগর পুলিশ সদর দপ্তরের ঘনিষ্ঠ কর্তাদের খুশি করে এ থানায় যেতে তদ্বির চলছে। এ বিষয়ে প্রতিদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছেও যাচ্ছে দেনদরবার। কয়েক জন ইন্সপেক্টর আবার লিখিতভাবে ওই থানায় পোস্টিং পাওয়ার আবেদন জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে। অনেকেই রাজনৈতিকভাবেও তদ্বির করছেন। মোহাম্মদপুর থানায় পোস্টিং না পেয়ে হতাশ হওয়া কয়েকজন ইন্সপেক্টর জানিয়েছেন নানা তথ্য।

তারা বলছেন, ওসি অপারেশন হিসেবে কাউকে পোস্টিং না দেয়ার অন্যতম কারণ হলো বর্তমান ওসি তদন্ত মাহমুদুল ইসলামকে সুবিধা ভোগ করতে দেয়া। তার পেছনে আছেন বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের একজন শীর্ষ নেতার ভাই। যার সঙ্গে বন্ধুত্ব রয়েছে মাহমুদুলের। এ বন্ধুত্বকে ব্যবহার করে তিনিই ওসি অপারেশন পদের পোস্টিং আটকে রেখেছেন। অবশ্য এ অভিযোগ স্বীকার করেননি মাহমুদুল ইসলাম।

সূত্র জানিয়েছে, মোহাম্মদপুর থানা লাভজনক হওয়ার কারণ, এটি রাজধানীর অন্যতম প্রধান মাদক জোন। মাদক ব্যবসায়ীরা মোটা অঙ্কের মাসোহারা দেয় থানায়। এছাড়া মোহাম্মদপুরের পুরোটাই আবাসিক এলাকা। ফলে নানা ঝামেলা লেগেই থাকে। আর ঝামেলা যত থানার ওসি’র লাভ তত বেশি।

রয়েছে থানার শেল্টারে সন্ত্রাসী লালন পালন। এছাড়া মোহাম্মদপুরের বিশাল এলাকায় এখন জমি দখল-পাল্টা দখলের মহোৎসব চলছে। জমি দখলে পুলিশি সহায়তা বা দখলমুক্ত করণে সহায়তায় মোটা অঙ্কের টাকা লেনদেন হয়। রাজধানীতে জমি বহুমূল্য হওয়ায় প্রতিটি লেনদেন থেকে ২০-২২ লাখ টাকার বেশি আয় হয় বলে জানিয়েছে সূত্র। ফলে ৫০ লাখ টাকা দিয়ে মোহাম্মদপুর থানায় পোস্টিং নিতে পারলেও টাকা উঠে আসতে ১ মাসও লাগবে না।

সমপ্রতি মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধে ইউসুফ শিকদার নামের এক ব্যক্তির ৩৯ শতাংশ জমি দখল করে এক ভূমিদস্যু। ওই জমির ভুয়া দলিল দেখিয়ে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের মোহাম্মদপুর শাখা থেকে কোটি টাকার লোন নেয়া হয়। দখল বজায় রাখতে তারা মোহাম্মদপুর থানার ওসি (তদন্ত)কে লোন নেয়ার টাকা থেকে ৬৬ লাখ টাকা ঘুষ দেয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এখন ওই দখলকৃত জমিতে পুলিশ প্রহরায় ভূমিদস্যুরা নির্মাণকাজ চালাচ্ছে। এ বিষয়ে ইউসুফ শিকদার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য সংবাদ সম্মেলন করলেও কোন প্রতিকার পাননি।

তার প্রতি থানা পুলিশের দয়া হয়নি। অবশ্য এ অভিযোগ তিনি স্বীকার করেননি। ঢাকা মহানগর পুলিশের কয়েকজন ইন্সপেক্টর ওসি অপারেশন হিসেবে পোস্টিং না দেয়া সম্পর্কে নানা তথ্য জানালেও নাম প্রকাশ করেননি। তারা বলেছেন, শৃঙ্খলা বাহিনীতে চাকরির কারণে ন্যায্য কথা বলার ক্ষমতা আমাদের নেই। লাভজনক থানায় যেতে ইন্সপেক্টরদের মধ্যে এত প্রতিযোগিতা কেন তা ভাল করেই জানেন পুলিশ কর্মকর্তারা।

তবে মোহাম্মদপুর থানার ওসি’র দায়িত্ব পালনকারী ইন্সপেক্টর তদন্ত মাহমুদুল ইসলাম বলেন, আমি ওসি অপারেশন পদে পোস্টিং আটকে রাখিনি। ওসি অপারেশন হিসেবে কাউকে পোস্টিং দেয়া হলে তাকে স্বাগত জানিয়ে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেবো। নতুন পদোন্নতি প্রাপ্ত ইন্সপেক্টর হলেও দায়িত্ব পালনে তেমন কোন অসুবিধা হচ্ছে না বলে জানান তিনি। এ ব্যাপারে তেজগাঁও জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার ইমাম হোসেন বলেন, থানার ওসি পোস্টিংয়ের বিষয়টি সরাসরি কমিশনারই দেখেন। মোহাম্মদপুর থানায় ওসি অপারেশন পদ খালি থাকার বিষয়টি তাকে জানানো হয়েছে।

বিষয়টি তার সক্রিয় বিবেচনায় আছে। উপযুক্ত কাউকে পাওয়া গেলে নিশ্চয় পোস্টিং দেয়া হবে। যোগাযোগ করা হলে উপ-পুলিশ কমিশনার (সদরদপ্তর) হাবিবুর রহমান বলেন, শিগগিরই মোহাম্মদপুর থানার ওসি (অপারেশন) পদে পোস্টিং দেয়া হবে। তিনি বলেন, আরও কয়েকটি থানায় ওসি (অপারেশন) নেই। সবগুলোতেই নিয়োগ দেয়ার প্রক্রিয়া চলছে।

রাজনৈতিক চাপ বা অন্য কোন বিষয় এখানে নেই বলে জানান তিনি। (Mzamin)মহাম্মদপুর থানার ওসি পদের দাম উঠেছে ৫০ লাখ টাকা। এ অর্থ দিয়েই এখানে বদলি হতে লবিং করছেন কমপক্ষে ১০ জন ইন্সপেক্টর। এদের মধ্যে রয়েছেন মহানগর গোয়েন্দা পুলিশে ক্লোজডকৃত সাবেক ডিএমপি’র ৩ ইন্সপেক্টর, ২ জন কোর্ট ইন্সপেক্টর এবং বর্তমানে ডিএমপি’র ৫ জন ওসি। লবিং দৌড়ে থাকা ইন্সপেক্টরদের কাছে মোহাম্মদপুর হলো একটি লাভজনক থানা।

পুলিশ বিভাগে কথিত আছে, এ থানায় সৌভাগ্যবানরাই ওসি হিসেবে যেতে পারেন। মোহাম্মদপুর থানার ২ ওসির একজন ওসি (তদন্ত) পদটি পূর্ণ থাকলেও ওসি (অপারেশন) পদটি ১ বছর ধরে শূন্য। বর্তমানে ওসি (তদন্ত) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ইন্সপেক্টর মাহমুদুল ইসলাম। তিনি গত বছর সেপ্টেম্বরে পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হয়েছেন। সমপ্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যে ৫৫৩ জন এসআই-কে পদোন্নতি দেয় মাহমুদুল ইসলাম তাদেরই একজন।

এসআই থেকে পদোন্নতি প্রাপ্তদের বিভিন্ন থানায় ওসি তদন্ত হিসেবে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। তবে তাদের ওসি অপারেশন হিসেবে কোথাও দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে না। মোহাম্মদপুর থানার সর্বশেষ ওসি অপারেশন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মইনুল আবসার। তিনি এখন ফেনীর ছাগলনাইয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। তার পর মোহাম্মদপুর থানায় রহস্যজনক কারণে ওসি অপারেশন হিসেবে কাউকে নিয়োগ দেয়া হয়নি।

বিভিন্ন থানার ওসিরা মোহাম্মদপুর থানায় ওসি অপারেশন হিসেবে যেতে চাইলেও তাদের সেখানে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে না। সূত্র মতে, ঢাকা মহানগর পুলিশ সদর দপ্তরের ঘনিষ্ঠ কর্তাদের খুশি করে এ থানায় যেতে তদ্বির চলছে। এ বিষয়ে প্রতিদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছেও যাচ্ছে দেনদরবার। কয়েক জন ইন্সপেক্টর আবার লিখিতভাবে ওই থানায় পোস্টিং পাওয়ার আবেদন জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে। অনেকেই রাজনৈতিকভাবেও তদ্বির করছেন।

মোহাম্মদপুর থানায় পোস্টিং না পেয়ে হতাশ হওয়া কয়েকজন ইন্সপেক্টর জানিয়েছেন নানা তথ্য। তারা বলছেন, ওসি অপারেশন হিসেবে কাউকে পোস্টিং না দেয়ার অন্যতম কারণ হলো বর্তমান ওসি তদন্ত মাহমুদুল ইসলামকে সুবিধা ভোগ করতে দেয়া। তার পেছনে আছেন বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের একজন শীর্ষ নেতার ভাই। যার সঙ্গে বন্ধুত্ব রয়েছে মাহমুদুলের। এ বন্ধুত্বকে ব্যবহার করে তিনিই ওসি অপারেশন পদের পোস্টিং আটকে রেখেছেন।

অবশ্য এ অভিযোগ স্বীকার করেননি মাহমুদুল ইসলাম। সূত্র জানিয়েছে, মোহাম্মদপুর থানা লাভজনক হওয়ার কারণ, এটি রাজধানীর অন্যতম প্রধান মাদক জোন। মাদক ব্যবসায়ীরা মোটা অঙ্কের মাসোহারা দেয় থানায়। এছাড়া মোহাম্মদপুরের পুরোটাই আবাসিক এলাকা। ফলে নানা ঝামেলা লেগেই থাকে।

আর ঝামেলা যত থানার ওসি’র লাভ তত বেশি। রয়েছে থানার শেল্টারে সন্ত্রাসী লালন পালন। এছাড়া মোহাম্মদপুরের বিশাল এলাকায় এখন জমি দখল-পাল্টা দখলের মহোৎসব চলছে। জমি দখলে পুলিশি সহায়তা বা দখলমুক্ত করণে সহায়তায় মোটা অঙ্কের টাকা লেনদেন হয়। রাজধানীতে জমি বহুমূল্য হওয়ায় প্রতিটি লেনদেন থেকে ২০-২২ লাখ টাকার বেশি আয় হয় বলে জানিয়েছে সূত্র।

ফলে ৫০ লাখ টাকা দিয়ে মোহাম্মদপুর থানায় পোস্টিং নিতে পারলেও টাকা উঠে আসতে ১ মাসও লাগবে না। সমপ্রতি মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধে ইউসুফ শিকদার নামের এক ব্যক্তির ৩৯ শতাংশ জমি দখল করে এক ভূমিদস্যু। ওই জমির ভুয়া দলিল দেখিয়ে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের মোহাম্মদপুর শাখা থেকে কোটি টাকার লোন নেয়া হয়। দখল বজায় রাখতে তারা মোহাম্মদপুর থানার ওসি (তদন্ত)কে লোন নেয়ার টাকা থেকে ৬৬ লাখ টাকা ঘুষ দেয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এখন ওই দখলকৃত জমিতে পুলিশ প্রহরায় ভূমিদস্যুরা নির্মাণকাজ চালাচ্ছে।

এ বিষয়ে ইউসুফ শিকদার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য সংবাদ সম্মেলন করলেও কোন প্রতিকার পাননি। তার প্রতি থানা পুলিশের দয়া হয়নি। অবশ্য এ অভিযোগ তিনি স্বীকার করেননি। ঢাকা মহানগর পুলিশের কয়েকজন ইন্সপেক্টর ওসি অপারেশন হিসেবে পোস্টিং না দেয়া সম্পর্কে নানা তথ্য জানালেও নাম প্রকাশ করেননি। তারা বলেছেন, শৃঙ্খলা বাহিনীতে চাকরির কারণে ন্যায্য কথা বলার ক্ষমতা আমাদের নেই।

লাভজনক থানায় যেতে ইন্সপেক্টরদের মধ্যে এত প্রতিযোগিতা কেন তা ভাল করেই জানেন পুলিশ কর্মকর্তারা। তবে মোহাম্মদপুর থানার ওসি’র দায়িত্ব পালনকারী ইন্সপেক্টর তদন্ত মাহমুদুল ইসলাম বলেন, আমি ওসি অপারেশন পদে পোস্টিং আটকে রাখিনি। ওসি অপারেশন হিসেবে কাউকে পোস্টিং দেয়া হলে তাকে স্বাগত জানিয়ে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেবো। নতুন পদোন্নতি প্রাপ্ত ইন্সপেক্টর হলেও দায়িত্ব পালনে তেমন কোন অসুবিধা হচ্ছে না বলে জানান তিনি। এ ব্যাপারে তেজগাঁও জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার ইমাম হোসেন বলেন, থানার ওসি পোস্টিংয়ের বিষয়টি সরাসরি কমিশনারই দেখেন।

মোহাম্মদপুর থানায় ওসি অপারেশন পদ খালি থাকার বিষয়টি তাকে জানানো হয়েছে। বিষয়টি তার সক্রিয় বিবেচনায় আছে। উপযুক্ত কাউকে পাওয়া গেলে নিশ্চয় পোস্টিং দেয়া হবে। যোগাযোগ করা হলে উপ-পুলিশ কমিশনার (সদরদপ্তর) হাবিবুর রহমান বলেন, শিগগিরই মোহাম্মদপুর থানার ওসি (অপারেশন) পদে পোস্টিং দেয়া হবে। তিনি বলেন, আরও কয়েকটি থানায় ওসি (অপারেশন) নেই।

সবগুলোতেই নিয়োগ দেয়ার প্রক্রিয়া চলছে। রাজনৈতিক চাপ বা অন্য কোন বিষয় এখানে নেই বলে জানান তিনি। (Mzamin) ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.