জীববিদ্যার সাম্প্রতিক গবেষণাটিতে জানা গেছে, পাখির বিবর্তনের সময় জেনেটিক প্রক্রিয়ায় এসব প্রজাতির প্রজনন অঙ্গ বৃদ্ধি থেমে গেছে। গবেষকরা মনে করছেন, এতে করে প্রজনন ক্ষমতার উপর মেয়ে-পাখিদের নিয়ন্ত্রণ বেড়েছে।
বিবর্তনের ধারায় পাখিদের প্রজনন অঙ্গ বিলুপ্ত হওয়ার জন্য দায়ী জিনও খুঁজে পেয়েছেন গবেষকরা। ‘বিএমপি৪’ নামের এ জিনটি প্রজনন অঙ্গ বিলুপ্ত হওয়ার প্রক্রিয়াটিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।
জিনটি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পুরুষ পাখির প্রজনন অঙ্গ কমতে থাকে। আর এভাবেই পাখিদের প্রজনন অঙ্গ ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হয়ে যায়।
বিবর্তনের ধারায় প্রজনন অঙ্গ বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার পর নতুন প্রক্রিয়ায় প্রজনন অব্যাহত থাকে পাখিদের। পুরুষ এবং নারী উভয়পক্ষের পাখিদের রয়েছে ক্লোয়াকা নামের একটি রন্ধ্র। দুটি পাখির ক্লোয়াকা যখন একটি অপরটির স্পর্শ পায় তখন শুক্রাণু স্থানান্তরিত হয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।