রাজনীতি বুঝিনা। বাঁকা পথে চলিনা । গন্তব্য ওই তো কিছুদূর সামনেই দাখিল মাদ্রাসা গুলীতে আরবি সাহিত্য পড়ানো হয় আরবি প্রথম পত্র ও দ্বিতীয় পত্র ২০০ নম্বরের । বাস্তবতার নিরিখে আমরা যদি ব্যাখ্যা করতে যাই তাহলে খুব সহজেই দেখি এর তেমন কোন ব্যাবহার নাই । আমাদের প্রাত্তাহিক জিবনের এর কোন ব্যাবহার ও উপকারিতা নাই।
আরবির সাথে আমাদের যোগাযোগ খুবই কম । ধর্মীও বিবেচনায় বা ধর্ম গ্রন্থের সাথে এই আরবি সাহিত্তের তেমন কোন মিল নাই। কারণ ধর্ম গ্রন্থ আর সাহিত্য এক জিনিস নয় । বর্তমানে ছাত্রছাত্রীরা যা সহজ ভাবে নিতে পারছে না, তারা এইটা শেখার বাপারে তেমন আগ্রহী নয় । পাশ করার জন্য যতটুকু দরকার ঠিক ততটুকুই পড়ছে ।
ধর্মীও যুক্তির ধুঁয়া তুলে অনেক হুজুররা এর পক্ষে কথা বলেন , যা যুক্তিযুক্ত নয়। তার পরে আবার এই আরবি সাহিত্য পরীক্ষা পদ্ধতি সৃজনশীল , আমাদের ছাত্রছাত্রীরা যেখানে বাংলা সৃজনশীল পরীক্ষায় ভালো করতে পারছে না ,সেইখানে আরবি সৃজনশীল ? ব্যাপার টা আমি কখনই সহজ ভাবে নিতে পারি নাই। তাই আমি মনে করি অবিলম্বে সাধারণ ও মাদ্রাসা শিক্ষা একই নিতিতে পরিচালিত হোক। যেখানে কোরআন ও হাদিস সহ আকাইদ বিষয় রেখে বাকি আরবি বিষয় গুলে তুলে দেওয়া যেতে পারে । অনেক ক্ষেত্রেই আমরা দেখতে পাই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের চেয়ে অনেক পিছনে পড়ে আছে।
যা আমাদের কারোই কাম্য নয় । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।