আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিপদগামী টিনএজ=======>সেক্স ক্রাইমে জড়িয়ে পড়ছে তরুণ-তরুণীঃ

আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি সেক্স ক্রাইমে জড়িয়ে পড়ছে তরুণ-তরুণীঃ দেশব্যাপী এখন চলছে পর্ণোগ্রাফি। বাজারে নিষিদ্ধ পত্র-পত্রিকার ছড়াছড়ি। চিত্র জগতে চলছে অশ্লীলতা। বাংলা সিনেমার সাথে জুড়ে দেয়া হচ্ছে ব্লু ফিল্মের কাট পিছ। ইন্টারনেট পর্ণোতে আসক্ত হয়ে পড়েছে উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের তরুণ-তরুণীরা।

ডিস এন্টেনা, ইন্টারনেট পর্ণোতে অভিভাবক মহল এখন শঙ্কিত। ইন্টারনেট পর্ণোগ্রাফির একটি শক্তিশালী উৎস। ইন্টারনেটের বিভিন্ন ওয়েবসাইড ও অন্যান্য প্রক্রিয়ায় যে কেউ চাইলেই পর্ণোগ্রাফি দেখতে পাচ্ছে। আমেরিকাসহ পৃথিবীর বহুদেশের মানুষ এখন ইন্টারনেট পর্ণোগ্রাফিতে মারাত্মকভাবে আসক্ত হয়ে পড়েছে। ঢাকা মহানগরীর উচ্চ মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর অভিভাবকদের মধ্যে ইদানীং ইন্টারনেট আতঙ্ক বিরাজ করছে।

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন বাড়িতে বিশেষ করে যাদের বাড়িতে কম্পিউটার আছে এবং সে কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ রয়েছে ওসব বাড়ির তরুণ-তরুণীরা দরজা বন্ধ করে দিন রাত ইন্টারনেট নিয়ে পড়ে থাকে। অধিকাংশ তরুণ-তরুণী ইন্টারনেট পর্ণোতে আসক্ত হয়ে পড়েছে। যার ফলে বাড়ির বাইরে অন্যসব খেলাধূলায় তরুণ-তরুণীরা উৎসাহ হারিয়ে ফেলছে। অপরদিকে সেক্স ক্রাইমের সাথে জড়িয়ে পড়ছে। ঢাকাই চলচ্চিত্রে বাংলা সিনেমার সাথে নীল ছবির কাটপিছ জুড়ে দেয়ার দরুনও তরুণরা বিপথগামী হচ্ছে।

পর্ণ্যেগ্রাফির মধ্যে বইয়ের কাটতিও ভালো। এসব বইগুলোর কোনটি নোংরা ছবি সম্বলিত আবার কোনোটি ছবি ছাড়া। শুধুই যৌন বিষয়ক অশ্লীল লেখা। বিকৃত কুরুচিপূর্ণ এবং অবিশ্বাস্য কিছু চরিত্র রূপায়ণ করা হয় এসব বইয়ের কাহিনীতে। সমাধানের উপায়ঃ আসলে আমাদের টিনএজারদের সে সমস্যাগুলো, তাকে আমরা যা বলেই চিহ্নিত করি না কেনো তাতে সমস্যার কোনো সমাধান হবে না।

তার জন্য তারাও খুব বেশি দায়ী নয়। আমাদের সামাজিক প্রেক্ষাপট, রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি আর পারিবারিক মূল্যবোধই এই সমস্যাগুলো মূল আবাসভূমি। এই জায়গাগুলোকে যদি আমরা ভালোভাবে মেরামত করে দিতে পারি তবে অনেক সমস্যারই সমাধান হয়ে যাবে। কারণ আমরা শুধু আমাদের পূর্ব পুরুষদের রেখে যাওয়া কীর্তির উপর ভর করেই পথ চলি। বাইবেলে আছে, ‘তোমরা তোমাদের পূর্ব-পুরুষের পাপের ফল ভোগ করবে।

' তবে সবকিছুর পরও টিনএজ ছেলেমেয়েদের সুস্থ মানসিক ও শারীরিক বিকাশের মূল ভূমিকাটি হচ্ছে তার পরিবার। আর প্রতিটি পরিবারকে মনে রাখতে হবে এবং পুরোপুরি ফুলের বাগান কিংবা কুমারবাড়ির মাটি। সঠিক পরিচর্যা আর পালনের মধ্য দিয়েই পেতে পারি একেকটি সুবাসিত ফুল। কিংবা কুমারের নিখুঁত ও চৌকস হাতের স্পর্শে গড়ে নিতে একেকটি চমৎকার মানুষ। মুল লেখকঃ আখতার হামিদ খান  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।