প্রান্ত, দীঘিনাল
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার পর্যটন সম্ভাবনাময় এক উপজেলা দীঘিনালা। প্রাকৃতিক জলপ্রপ্রাত, ঝরনা, ঝুলন্ত ব্রিজসহ দেখার মতো অনেক কিছুই রয়েছে এখানে। কিন্তু দুর্গম এ এলাকায় অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা ও পর্যটকদের জন্য সুযোগ-সুবিধার সীমাবদ্ধতার কারণে অমিত সম্ভাবনা থাকার পরও পর্যটনের ক্ষেত্রে অনেকটা পেছনেই রয়েছে দীঘিনালা।
উপজেলার দুর্গম এক এলাকা তইদুছড়া। এ এলাকার এক কিলোমিটারের মধ্যেই রয়েছে দুটি ঝরনা ও একটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত! আকর্ষণীয় এসব ঝরনা ও জলপ্রপাত দেখতে প্রতিদিন দল বেঁধে পর্যটকরা আসছেন তইদুছড়ায়।
দিন দিন পর্যটকের যাতায়াত বাড়লেও বাড়েনি পর্যটকদের সুযোগ-সুবিধা। শুধু তাই নয়, পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে এখন পর্যন্ত এখানে কোনো কিছুই গড়ে তোলা হয়নি। তাই যোগাযোগের সঙ্গে সঙ্গে থাকা-খাওয়া নিয়ে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় পর্যটকদের।
গত ঈদেও পর্যটকের ঢল নেমেছিল তইদুছড়া ঝরনায়। একই এলাকায় দুটি ঝরনার অবস্থান হলেও এক ঝরনা থেকে আরেক ঝরনায় যেতে সময় লাগে প্রায় এক ঘণ্টা।
তবে এরপরও এখানে পর্যটকরা আসেন, একসঙ্গে দুটি ঝরনায় গা ভাসানোর বাড়তি আনন্দ নিতে। এখানকার প্রাকৃতিক জলপ্রপাতে ইচ্ছামতো ঘুরে বেড়ানো যায়।
উপজেলার দুর্গম পাহাড়ে তইদুছড়া ঝরনা ও জলপ্রপাতের অবস্থান। সড়ক কিংবা নৌপথে সহজ উপায়ে যাতায়াতের কোনো ব্যবস্থা নেই। একমাত্র পায়ে হেঁটে পাহাড়ি পথ ও ছড়া অতিক্রম করে যেতে হয় তইদুছড়ায়।
পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্যান্য ঝরনা শীতকালে শুকিয়ে গেলেও তইদুছড়া ঝরনা ও জলপ্রপাত কখনও শুকায় না। সবুজ পাহাড়ের বুক চিরে সারাবছর একই নিয়মে ঝরে পড়ে তইদুছড়া ঝরনা ও জলপ্রপাতের পানি। এ ঝরনায় ওঠে স্নান করা ও জলপ্রপাতের বহমান পানির কলতান উপভোগ করার আনন্দই যেন অন্যরকম।
তইদুছড়া ঝরনা ও জলপ্রপাতের আশপাশে কোনো জনবসতি নেই। চারপাশ ঘিরে রয়েছে কেবল সবুজ বন।
এই বনের নানা প্রজাতির পাখির কলকাকলী নিমিষেই ভরিয়ে দেবে পর্যটকদের মন-প্রাণ। তবে পর্যটকদের সাবধান থাকতে হবে দুষ্ট বানর থেকে। দুষ্ট বানরের দল সুযোগ পেলেই পর্যটকদের কাপড় ও ব্যাগ নিয়ে ওঠে যায় গাছের উঁচু ডালে।
তইদুছড়া ঘিরে রয়েছে তিনটি ঝরনা ও দুটি জলপ্রপাত থাকলেও আপাতত পর্যটকরা দুটি ঝরনা ও একটি জলপ্রপাতেই যাতায়াত করছেন। কারণ সময়ের অভাবে অন্য ঝরনা ও জলপ্রপাতে তেমন একটা যাওয়া হয় না কারও।
এখানে রয়েছে নানা আকৃতির পাথরের সমাহার। দৃষ্টিনন্দন এসব পাথর যেন একেকটি বিশাল হাতি। দূর থেকে দেখলে মনে হয় বন্য হাতির দল যেন এক এক করে শুয়ে আছে।
প্রাকৃতিকভাবেই গড়ে উঠেছে তইদুছড়া জলপ্রপাত ও পাহাড়ি ঝরনা। একসঙ্গে প্রকৃতির কত রূপ থাকতে পারে, যেন তইদুছড়ায় না এলে বিশ্বাস করাই কঠিন।
এখানে পাথরের ফাঁকে ফাঁকে দেখা যায় নানা প্রজাতির বিলুপ্তপ্রায় মাছ। ঝরনার স্রোতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পাথর আঁকড়ে ধরে থাকতে দেখা যায় নানা রঙের ছোট-বড় কাঁকড়া ও শামুক।
ছড়ার দু'তীরে পাহাড়ের ঢালে ঢালে দেখা যায় বাহারি রঙের পাহাড়ি ফুল ও ফল। পূজা-পার্বণে ত্রিপুরা আদিবাসী ছড়া পাড়ের এসব ফুল ব্যবহার করে। অবশ্য তইদুছড়া নামটিও ত্রিপুরাদের দেওয়া।
বাংলায় এর অর্থ 'পানির দুয়ার'। আদিবাসী গবেষক রাজীব ত্রিপুরা জানান, 'প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্টি এই মূল্যবান পাথর এখানকার আদিবাসীদের ভাগ্য খুলে দিতে পারে। কিন্তু দুর্গম এ অঞ্চলের অশিক্ষিত আদিবাসীরা এই মূল্যবান পাথর ব্যবহার সম্পর্কে অবগত নয়। '
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান মিয়া বলেন, উপজেলা সদরের সঙ্গে অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং চোরাইপথে পাথর উত্তোলনের কোনো সুযোগ না থাকায় তইদুছড়ার দৃষ্টিনন্দন পাথরগুলো এখনও সংরক্ষিত রয়েছে। তিনি বলেন, তইদুছড়ার ঝরনা ও জলপ্রপাত ঘিরে পর্যটন স্পট গড়ে তোলার যে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, তা বাস্তবায়িত হলে এটি হবে দেশের অন্যতম পর্যটন স্পট।
, দীঘিনালা
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার পর্যটন সম্ভাবনাময় এক উপজেলা দীঘিনালা। প্রাকৃতিক জলপ্রপ্রাত, ঝরনা, ঝুলন্ত ব্রিজসহ দেখার মতো অনেক কিছুই রয়েছে এখানে। কিন্তু দুর্গম এ এলাকায় অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা ও পর্যটকদের জন্য সুযোগ-সুবিধার সীমাবদ্ধতার কারণে অমিত সম্ভাবনা থাকার পরও পর্যটনের ক্ষেত্রে অনেকটা পেছনেই রয়েছে দীঘিনালা।
উপজেলার দুর্গম এক এলাকা তইদুছড়া। এ এলাকার এক কিলোমিটারের মধ্যেই রয়েছে দুটি ঝরনা ও একটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত! আকর্ষণীয় এসব ঝরনা ও জলপ্রপাত দেখতে প্রতিদিন দল বেঁধে পর্যটকরা আসছেন তইদুছড়ায়।
দিন দিন পর্যটকের যাতায়াত বাড়লেও বাড়েনি পর্যটকদের সুযোগ-সুবিধা। শুধু তাই নয়, পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে এখন পর্যন্ত এখানে কোনো কিছুই গড়ে তোলা হয়নি। তাই যোগাযোগের সঙ্গে সঙ্গে থাকা-খাওয়া নিয়ে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় পর্যটকদের।
গত ঈদেও পর্যটকের ঢল নেমেছিল তইদুছড়া ঝরনায়। একই এলাকায় দুটি ঝরনার অবস্থান হলেও এক ঝরনা থেকে আরেক ঝরনায় যেতে সময় লাগে প্রায় এক ঘণ্টা।
তবে এরপরও এখানে পর্যটকরা আসেন, একসঙ্গে দুটি ঝরনায় গা ভাসানোর বাড়তি আনন্দ নিতে। এখানকার প্রাকৃতিক জলপ্রপাতে ইচ্ছামতো ঘুরে বেড়ানো যায়।
উপজেলার দুর্গম পাহাড়ে তইদুছড়া ঝরনা ও জলপ্রপাতের অবস্থান। সড়ক কিংবা নৌপথে সহজ উপায়ে যাতায়াতের কোনো ব্যবস্থা নেই। একমাত্র পায়ে হেঁটে পাহাড়ি পথ ও ছড়া অতিক্রম করে যেতে হয় তইদুছড়ায়।
পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্যান্য ঝরনা শীতকালে শুকিয়ে গেলেও তইদুছড়া ঝরনা ও জলপ্রপাত কখনও শুকায় না। সবুজ পাহাড়ের বুক চিরে সারাবছর একই নিয়মে ঝরে পড়ে তইদুছড়া ঝরনা ও জলপ্রপাতের পানি। এ ঝরনায় ওঠে স্নান করা ও জলপ্রপাতের বহমান পানির কলতান উপভোগ করার আনন্দই যেন অন্যরকম।
তইদুছড়া ঝরনা ও জলপ্রপাতের আশপাশে কোনো জনবসতি নেই। চারপাশ ঘিরে রয়েছে কেবল সবুজ বন।
এই বনের নানা প্রজাতির পাখির কলকাকলী নিমিষেই ভরিয়ে দেবে পর্যটকদের মন-প্রাণ। তবে পর্যটকদের সাবধান থাকতে হবে দুষ্ট বানর থেকে। দুষ্ট বানরের দল সুযোগ পেলেই পর্যটকদের কাপড় ও ব্যাগ নিয়ে ওঠে যায় গাছের উঁচু ডালে।
তইদুছড়া ঘিরে রয়েছে তিনটি ঝরনা ও দুটি জলপ্রপাত থাকলেও আপাতত পর্যটকরা দুটি ঝরনা ও একটি জলপ্রপাতেই যাতায়াত করছেন। কারণ সময়ের অভাবে অন্য ঝরনা ও জলপ্রপাতে তেমন একটা যাওয়া হয় না কারও।
এখানে রয়েছে নানা আকৃতির পাথরের সমাহার। দৃষ্টিনন্দন এসব পাথর যেন একেকটি বিশাল হাতি। দূর থেকে দেখলে মনে হয় বন্য হাতির দল যেন এক এক করে শুয়ে আছে।
প্রাকৃতিকভাবেই গড়ে উঠেছে তইদুছড়া জলপ্রপাত ও পাহাড়ি ঝরনা। একসঙ্গে প্রকৃতির কত রূপ থাকতে পারে, যেন তইদুছড়ায় না এলে বিশ্বাস করাই কঠিন।
এখানে পাথরের ফাঁকে ফাঁকে দেখা যায় নানা প্রজাতির বিলুপ্তপ্রায় মাছ। ঝরনার স্রোতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পাথর আঁকড়ে ধরে থাকতে দেখা যায় নানা রঙের ছোট-বড় কাঁকড়া ও শামুক।
ছড়ার দু'তীরে পাহাড়ের ঢালে ঢালে দেখা যায় বাহারি রঙের পাহাড়ি ফুল ও ফল। পূজা-পার্বণে ত্রিপুরা আদিবাসী ছড়া পাড়ের এসব ফুল ব্যবহার করে। অবশ্য তইদুছড়া নামটিও ত্রিপুরাদের দেওয়া।
বাংলায় এর অর্থ 'পানির দুয়ার'। আদিবাসী গবেষক রাজীব ত্রিপুরা জানান, 'প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্টি এই মূল্যবান পাথর এখানকার আদিবাসীদের ভাগ্য খুলে দিতে পারে। কিন্তু দুর্গম এ অঞ্চলের অশিক্ষিত আদিবাসীরা এই মূল্যবান পাথর ব্যবহার সম্পর্কে অবগত নয়। '
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান মিয়া বলেন, উপজেলা সদরের সঙ্গে অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং চোরাইপথে পাথর উত্তোলনের কোনো সুযোগ না থাকায় তইদুছড়ার দৃষ্টিনন্দন পাথরগুলো এখনও সংরক্ষিত রয়েছে। তিনি বলেন, তইদুছড়ার ঝরনা ও জলপ্রপাত ঘিরে পর্যটন স্পট গড়ে তোলার যে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, তা বাস্তবায়িত হলে এটি হবে দেশের অন্যতম পর্যটন স্পট।
মাইনী নদীর ওপর ঝুলন্ত ব্রিজ[/sb
পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য ১৯৯১ সালে বোয়ালখালীতে মাইনী নদীর ওপর নির্মাণ করা হয় একটি ঝুলন্ত ব্রিজ। তৎকালীন সেনা প্রশাসন প্রায় ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে এ ঝুলন্ত ব্রিজ নির্মাণ করে। পর্যটকদের পদভারে নুয়ে পড়া এ ব্রিজটি মেরামতে সম্প্রতি ব্যয় করা হয়েছে আরও দু'লাখ টাকা। তইদুছড়া ঝরনা থেকে ফিরে আসা পর্যটকরা প্রথমেই ভিড় জমায় বোয়ালখালী ঝুলন্ত ব্রিজে। ঝুলন্ত ব্রিজটিকে আরও আকর্ষণীয় করতে পদক্ষেপ নিচ্ছে উপজেলা প্রশাসন।
দীঘিনালা বন বিহার
পড়ন্ত বিকেলে পর্যটকদের ভিড় জমে দীঘিনালা বন বিহারে। মনোরম পরিবেশে গড়ে ওঠা এ বন বিহারজুড়ে রয়েছে সবুজের সমারোহ। সূর্যের তেজ কমে আসার সঙ্গে সঙ্গে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী দায়ক-দায়িকা ও পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে বন বিহার প্রাঙ্গণ। পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য দেশি-বিদেশি নানা গাছে সাজানো হয়েছে এ বন বিহার। গোধূলিলগ্নে বন বিহারে দেখা যায় নীড়ে ফেরা নানা প্রজাতির পাখির কোলাহল।
পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য এখানে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা, যা দেখতে পর্যটকরা ছুটে আসেন এখানে। প্রতি বছর কঠিন চীবর দান উপলক্ষে এখানে লাখো মানুষের মেলা বসে।
দীঘিনালার দীঘি
উপজেলার প্রাচীন স্থাপনা দীঘিনালার ঐতিহ্যবাহী দীঘি। এই দীঘির নামেই দীঘিনালা উপজেলার নামকরণ করা হয়েছে। ২৪৩ বছর আগে ১৭৬৭ সালের কোনো এক সময়ে ত্রিপুরা রাজ্যের বনবাসী রাজা গোবিন্দ মানিক্য বাহাদুর দীঘিটি খনন করেন বলে এলাকায় জনশ্রুতি আছে।
বর্তমানে দীঘিটির দেখাশোনা করছেন চাকমা রাজা দেবাশীষ রায়। দীঘিনালা-বাবুছড়া সড়কের মাঝপথে বড়াদমে এ দীঘির অবস্থান। উপজেলার প্রাচীন এই স্থাপনাটি দেখতে পর্যটকরা প্রতিদিনই ছুটে আসেন দীঘির পাড়ে। সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে ঐতিহ্যবাহী এই দীঘিটিও হারাতে বসেছে তার ঐতিহ্য।
দীঘিনালায় দেখার মতো আরও অনেক কিছু রয়েছে।
এর একটি উপজেলার জামতলীতে দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বিলাসবহুল বাংলো। সবুজ পাহাড়ের বনের মাঝে ডেসটিনির গড়ে তোলা এ বাংলোয় রাত কাটানোর মজাই অন্যরকম। এছাড়া পর্যটকদের থাকার জন্য আকর্ষণীয় আরেকটি বাংলো রয়েছে উপজেলা পরিষদের ভেতর। সড়ক ও জনপদ বিভাগের এই বাংলোয় পরিবার-পরিজন নিয়ে নির্বিঘ্নে রাত কাটানো যায়। এছাড়া উপজেলা দর্শনীয় স্থানের মধ্যে রয়েছে বাবুছড়া কমলা বাগান, সাধনাটিলা বন বিহার, বিনুন্ধচোখ ভাবনা কেন্দ্র, পার্বত্য চট্টগ্রামের সর্ববৃহৎ মিশ্রিত ফলদ বাগান ও আলমগীরটিলা রাবার বাগান।
সংশ্লিষ্টরা বললেন...
শরণার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্স চেয়ারম্যান যতীন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেন, এ ব্যাপারে পর্যটনমন্ত্রীর সঙ্গে আমি আলোচনা করেছি। তিনি তইদুছড়া ঝরনা ও জলপ্রপাত ঘিরে পর্যটন স্পট গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এ জন্য প্রস্তাবনা পাঠাতে তিনি উপজেলা প্রশাসনকে নির্দেশও দিয়েছেন।
খাগড়াছড়ির নবাগত জেলা প্রশাসক আনিসুল হক ভঁূইয়া বলেন, দীঘিনালার পর্যটন স্পটগুলোতে পর্যটকদের পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা ও সহজ যাতায়াত ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবনা পাঠানো হবে। অন্যদিকে কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে তইদুছড়া ঝরনায় পর্যটকদের সহজ উপায়ে যাতায়াতের জন্য উপজেলা প্রশাসন বোয়ালখালী ছড়া পর্যন্ত সড়ক নির্মাণের পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান মিয়া
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।