২০০৯ সালের জুনে নিউ সেভেন ওয়ান্ডার্সের একজন পরিচালক ঢাকায় এসে টেলিটকের সঙ্গে একটি চুক্তি করেন। প্রতিটি এসএমএস থেকে ৬২ পয়সা সেভেন ওয়ান্ডার্সকে দিতে হবে। গত দুই বছরে প্রতি এসএমএস থেকে ৬২ পয়সা করে পাওনা জমে এক কোটি ৯৮ লাখ টাকা হয়। সেভেন ওয়ান্ডার্স থেকে দফায় দফায় এই টাকা পরিশোধের তাগাদা দেয়া হয়েছে। কিন্তু টেলিটক টাকা পাঠাতে নানা টালবাহানা করে।
ফল ঘোষণার এক সপ্তাহ আগে মাত্র ৪৮ লাখ টাকা সেভেন ওয়ান্ডার্সকে পরিশোধ করে টেলিটক। বাকি দেড় কোটি টাকা এখনও বকেয়া রয়ে গেছে।
সেভেন ওয়ান্ডার্সের পাওনা অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে এসএমএস-এর সংখ্যা হচ্ছে ৩ কোটি ১৯ লাখ ৩৫ হাজার ৪৮৩টি। প্রতিটি এসএমএস-এর মূল্য হচ্ছে ২ টাকা ৩৫ পয়সা। এতে ৭ কোটি ৫০ লাখ ৪৮ হাজার ৩৮৭ টাকা ব্যয় করেছে দেশের মানুষ।
সুন্দরবন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তরিক ছিলেন। তিনি বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়কে ৯ কোটি টাকা দিয়েছিলেন সুন্দরবনকে ভোট দেয়ার প্রচার কাজের জন্য।
বিস্তারিত পড়ুন-
Click This Link
Click This Link
দেশের মন্ত্রী, পুলিশ, বিশ্ববিদ্যালয়, পত্রিকার সাংবাদিকরা এই ফালতু কাজে এতোদিন ব্যস্ত ছিল, তারা কোনভাবেই যাচাই করে নাই, এই ভোটাভুটিটা করতেছে কে? এই মন্ত্রী, কর্মকর্তা, সাংবাদিকদের কেউ কেউ দুই পয়সা কামিয়ে নিয়েছেন। যেখানে শেখ হাসিনা ৯ কোটি টাকা দিছেন।
আসলে এই প্রতিষ্টানের কোন গ্রহনযোগ্যতা নেই।
ইন্টারনেটের আরো হাজার রকমের প্রতারণার মত এটিও একটি প্রতারণা মাত্র।
এইসব ভুটাভুটিতে সময় ও অর্থ ব্যয় না করে ঢাকা থেকে সুন্দরবন যাওয়ার রাস্তাঘাট ও থাকার ব্যবস্থাটা উন্নত করলে বিদেশী পর্যটকরা এমনিতেই সুন্দরবন দেখতে আসত।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে ভুটাভুটি করে নোবেলখান পাওয়া গেলে ভাল হইত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।