স্বাধীনতা রক্ষার প্রকৃত চেষ্টায়........ দীর্ঘকাল ধরেই মেসি এবং রোনালদোর মধ্যে যুদ্ধ লেগেই আছে। তা মাঠেই হোক আর সাংবাদিকদের সামনেই হোক। বর্তমানে ক্লাব ফুটবল টুর্নামেন্টগুলোর বিশেষ বিশেষ তারকা ফুটবলারের মধ্যে তারা দুই রত্নই বলা চলে। পত্রিকার খেলাধুলা পাতায় তাদের নিয়ে প্রায়শই নতুন নতুন রসাত্মক ও উত্তেজনাপূর্ণ খবর দেয়া হয়। আর এই নিয়ে দুই পক্ষের সমর্থকদের মাঝে বাকবিতণ্ডা তো লেগেই রয়েছে।
ভাগ্যিস রোনালদো ভাইজান ব্রাজিলের খেলোয়াড় নন! তাহলেতো ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনার সমর্থকদের মধ্যে সারাবছরই ঝগড়া লেগে থাকতো! আদৌ এই দুই দেশ বাংলাদেশকে ভালভাবে চিনে কিনা সন্দেহ! কিন্তু তারপরেও বিশ্বকাপ শুরু হলে আমাদের দেশে কাচ্চা-বাচ্চা থেকে শুরু করে পারার বুড়ো দাদুরা পর্যন্ত দু'দলে বিভক্ত হয়ে যায়। ( আর পতাকার কথাটা মনে হয় না বলাই ভাল। এত কাপড় অযথা নষ্ট করার চেয়ে আইলা, সিডর এগুলোর মত দুর্যোগে বিলিয়ে দিলে আক্রান্ত লকগুল একটু রক্ষা পেত। যাইহোক ব্রাজিল- আর্জেন্টিনা প্রসঙ্গ বাদ। আমাদের মেসি ও রোনালদো এই দুই রত্নের মাঝে এখন নতুন রত্নের আবির্ভাব হচ্ছে।
সে আর কেও নয় ব্রাজিলিয়ান ক্লাব 'সান্তস' এর সুপারস্টার নেইমার। বয়সে ও অভিজ্ঞতার দিক দিয়ে সে তাদের তুলনায় নগণ্য। কিন্তু তাতে কি? সে তার পায়ের জাদুতে বাঘা বাঘা ক্লাবের কোঁচদের ঘুম হারাম করে দিয়েছে। বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদ তো উঠেপড়ে লেগেছে তাকে নেয়ার জন্য। কিন্তু সান্তসের কোঁচ মুরিচি রামালহ সোজাসুজি জানিয়ে দিয়েছেন ক্লাব ওয়ার্ল্ড কাপের আগে নেইমার কোথাও যাবে না।
অবশ্য নেইমারও চাচ্ছেন সান্তসেই থাকতে। নতুন মুখ দেখতে সবারই ভাল লাগে। দেখা যাক নেইমার তার পায়ের জাদুতে কি করে মেসি ও রোনালদোকে টপকে উঠেন......
নতুন খেলোয়াড় দাড় করাতে না করাতেই তাকে নিয়ে টানাটানি শুরু বেচারার( মুরিচি রামালহ) তো মাথায় হাত পরবেই
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।