এছাড়া তার গলায় ফাঁস দেয়ার এবং শরীরে নির্যাতনের দাগ রয়েছে বলেও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
গত ২৬ জুন নগরীর ভদ্রা আবাসিক এলাকায় কোকাকোলা কোম্পানির রাজশাহীর টিম লিডার ইফতেখার আলম চৌধুরীর ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মনোয়ারা খতুনের (১৩) লাশ উদ্ধার করে।
ওইদিনই রাজশাহী মেডিকলে কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়।
বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি জিয়াউর রহমা বলেন, ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পর পুলিশ ইফতেখার আলম চৌধুরীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যা মামলা দায়ের করেছে।
গত মঙ্গলবার (৯ জুলাই) করা এ মামলায় ওই রাতেই ইফতেখারকে আটক করা হয়।
পরে পুলিশ তাকে আদালতে হাজির করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের হেফাজতে নেয়ার আবেদন করে। রোববার ওই আবেদনের শুনানি হবে।
ধর্ষণের শিকার হয়ে মরোয়ারা আত্মহত্যা করেছে, নাকি তাকে হত্যা করা হয়েছে তা নিশ্চিত হতে ইফতেখারকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে পুলিশ।
মনোয়ারা খতুন ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চরমোল্লা গ্রামের রমিজ কেরানির মেয়ে। মারা যাওয়ার তিনদিন পর রমিজ কেরানি মেয়ের লাশ বাড়ি নিয়ে যান।
এ সময় তিনি কোনো মামলা না করলেও ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর ব্যবস্থা নিতে পুলিশের কাছে আবেদন করে যান, জানান পুলিশ কর্মকর্তা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।