সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসেবে পরিচিত কুষ্টিয়ায় শুরু হচ্ছে বাউল সম্রাট লালন শাহের পাঁচ দিনব্যাপী স্মরণোৎসব। আগামী মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কুষ্টিয়ার ছেঁউড়িয়ায় আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়ে ৩০ মার্চ গভীর রাতে গানের মধ্য দিয়ে শেষ হবে। ইতিমধ্যে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে পৌঁছেছে লালন ভক্ত, শিষ্য ও সাধুগুরু বাউলরা।
কিভাবে যাবেন?
ঢাকার গাবতলি কিংবা টেকনিক্যাল মোড় থেকে এসবি, শ্যামলী, হানিফ,স্কাই লাইন এক্সপ্রেস , পাবনা এক্সপ্রেস, প্রভৃতি পরিবহনের গাড়ি বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে ঢাকা-কুষ্টিয়া সরাসরি চলাচল করে এছাড়াও ঢাকা-কুমারখালি সরাসরি অনেক বাস চলাচল করে। এছাড়াও কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে সুন্দরবন ও চিত্রা ট্রেনে যেতে পারেন।
তবে সেক্ষেত্রে কুষ্টিয়ার অদূরে অবস্থিত পোরাদহ রেল স্টেশনে নেমে বাস কিংবা CNG করে শহরে আসতে হবে। শহর থেকে রিক্সা অথবা অটো রিক্সা করে লালন শাহের মাজার যেতে পারেন।
কুষ্টিয়ার দর্শনীয় স্থান:
শিলাইদহ কুঠিবাড়ী, লালন শাহের মাজার, মীর মশাররফ হোসেনের বাস্ত্তভিটা, মুজিবনগর(মেহেরপুর), ঝাউদিয়ার শাহী মসজিদ, আড়-য়া পাড়ার নফর শাহের মাজার, কুমারখালী বাজারে দরবেশ সোনা বন্ধুর মাজার এবং সাফিয়ট গ্রামের জঙ্গলী শাহের মাজার, জর্জবাড়ী, মুহিষকুন্ডি নীলকুঠি, কালীদেবী মন্দির, মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ‘মুক্তবাংলা’।
থাকা-খাওয়া
থাকার জন্য শহরেই মানসম্মত অনেক হোটেল পাবেন। এর মধ্যে পদ্মা, হোটেল রিভার ভিউ, গোল্ড ষ্টার, সানমুন অন্যতম।
খাওয়ার জন্য রয়েছে অসংখ্য রেস্টুরেন্ট তার মধ্যে জাহাঙ্গীর হোটেল, শিল্পী হোটেল, শফি হোটেল, হোটেল খাওয়া-দাওয়া, মৌবন রেস্টুরেন্টসহ ৩টি ভাল মানের চাইনিজ রেস্টুরেন্ট পাবেন এখানে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।