যারা অন্যের সাথে প্রতারণা করে তারা প্রথমে নীজের সাথে প্রতারণা করে,কিন্তু নির্বোধ বলে তারা তা বুঝে না। আর প্রতরণার মধ্য দিয়ে প্রতারক মানুষরুপী শয়তান ও প্রেতে পরিনত হয়। কিন্তু অজ্ঞনতার ধরুন বিবেক তাদের ধ্বংশন করে না। ফলস্বরুপ,তারা পাপাচারে সুখ ভোগ করে। আজ আমার বুকে দুঃখের পাহাড় আসিয়া বাসা বাধে।
কিসের দুঃখ?।
যাকে ভালবাসি আজ সে আমার থেকে অনেক দুরে চলে যায়।
এখন আর আগের মত আমার ওর সাথে দেখা হবে না,কথা হবে না।
যখন জানি,ও,এপার্টমেন্টের কাজে যোগ দিয়েছে তখন যেন,
হাবিয়া দুযখ এসে আমার প্রাণকে বেষ্টন করে।
তখন,আমার ইচ্ছা করছিল নীজ অঙ্গের কোথাও আগুন দিয়ে সেই ব্যাথায় ভোগী।
অথবা,এই স্হান ত্যাগ করি।
মাঝে-মাঝে-বুকের ভেতর চিন,চিন ব্যাথা অনুভব করি।
এই ব্যাথা প্রিয়াকে আর দেখতে পাব না সেই ব্যাথা।
আবার,প্রাণটা সেই ব্যাথায় কাঁন্না করছিল,বুকটা ভেসে যায় সেই কাঁন্নার জলে।
যে কাঁন্নার কোন শব্দ নাই,সেই কাঁন্না করে প্রাণ।
এই কাঁন্না
মৃত্যুর যন্ত্রণার কাঁন্না,মৃত্যু আহবানের কাঁন্না। এই যন্ত্রণায়
অসহ্যি হয়ে আমি মৃত্যু ডাকি,খুব ডাকি,এতই ডাকি যে,
ডাকতে,ডাকতে আমার গায়ে জ্বর এসে যায়,খুব জ্বর আসে গায়ে।
জ্বরে থর,থর প্রাণ আমার কাঁপে। তবু,ভোলতে পারি না প্রিয়াকে।
সমস্ত ব্যাথা,যন্ত্রণা,দুঃখ ভেদ করে প্রিয়া এসে বসে মোর অন্তস্হলে।
কথা বলি মনে থাকা প্রিয়ার সাথে।
তুমি আমাকে না দেখে বাঁচতে পারবা?।
আমি তুমাকে না দেখে বাঁচতে পারব না।
তুমাকে একচিলতে হলেও দুর থেকে আমি দেখি।
আর একমুহুর্ত যেদিন আমি তুমাকে না দেখি,
সে দিনটি আমার কাঁন্নার সাক্ষী হয়ে থাকে।
যেদিনটি,যে সময়টুকু আমি তুমাকে না দেখি,না ভাবি,
সেই দিনটিকে,সে সময়টুকুতে নীজকে খুব নিঃসঙ্গ মনে হয়।
মনে হয় আমি মৃত্যুর দেশে আছি।
তাই তুমাকে আমি সারাক্ষণ ভাবি।
আর ভাবতে,ভাবতে আমি হারিয়ে যায় তুমার মাঝে,স্বর্গে।
প্রিয়া,তুমি কি কখনো স্বর্গ দেখেছ?।
আমি সারাক্ষণ স্বর্গকে দেখি তুমার চোখের তারার মাঝে খেলা করছে।
আর,তুমার অপুর্ব চোখের মতই সুন্দর আমার স্বর্গ।
কি সু্ন্দর তুমার দুটি চোখ,চোখ দুটি দেখেই আমি চিনি।
ঐদুটি চোখ আমার পাঁচ হাজার বছরের চেনা।
শুধু কি চোখ দেখেই আমি তুমায় চিনি।
তুমার ঐ হাত,পা,চোখ,কান,নাকের দিকে তাকাতেই
মনে হয় আমি তুমাকে লাখ,লাখ বছর ধরে চিনি।
এমন করে চিনি যেন তুমি আমার অতীত জনম গুলোতে স্ত্রী ছিলে। অথচ,
তুমি আমাকে আজও চিনলেনা,বুঝলে না এই হৃদয়ে তুমি কত আপন।
শুধু কি তুমি আমার আপনজন,আপনের চেয়েও আপন,প্রাণেশ্বর।
আমার প্রাণেশ্বর তুমি যেদিন জানবে,ঠিক সেদিন তুমি জানি,
উল্কা বেগে এই বুকে ছুটে আসবে।
সেদিন মুষলধারে বৃষ্টি ঝরবে
আমাদের দুজনার চোখে। বুক ভাসবে আমাদের অশ্রুজলে। সেদিন,
আমরা ভেসে চলব স্বর্গের দেশে।
প্রিয়া,তুমি কি কখনো স্বর্গ দেখেছ?।
আমি সারাক্ষণ স্বর্গ দেখি,আমার পাঁচহাজারের পরিচিত,আপনজন,তুমার ঐ গুলাপী দুটি ঠুটে।
কি অপুর্ব সুন্দর তুমার দুটি ঠুট। যেন,আমার দুটি স্বর্গ।
প্রিয়া,তুমি কি জান?। ঐ স্বর্গীয় তুমার দুটি ঠুট সকল বেহেস্তের,
সকল হুরের সুখ দিয়ে সৃষ্টি।
তুমার সাথে হয়না কিছুর তুলনা,তুমি স্রষ্টার সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ সুন্দুরী।
তুমি অনন্যা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।