বাংলা ভাষােক ভালবািস বাচ্চারা খেতে চায় নাথএ এক পুরনো অভিযোগ। তার ওপর নতুন খাবার দেখলে তাদের নাক সিটকানো আরো বেড়ে যায়। তবে এর জন্য বাচ্চারাই যে একতরফাভাবে দায়ী, সেটা বলতে নারাজ বিশেষজ্ঞরা। কারণ গবেষণায় তারা নতুন খাবারে শিশুদের অনাসক্তির সঙ্গে বংশগতির (জিন) যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব নর্থ
ক্যারোলাইনার বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, শিশুরা যে নতুন খাবার খেতে চায় না, সেক্ষেত্রে বংশগতির প্রভাব ৭২ শতাংশ; আর বাকিটা পরিবেশের প্রভাব।
চার থেকে সাত বছর বয়সী ৬৬ জোড়া জমজ শিশুর ওপর গবেষণা শেষে তারা এ তথ্য জানান। শিশুদের খাদ্যাভ্যাসে বংশগতির প্রভাব এবং তাদের নতুন খাবার এড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা কাজ করেছেন। নতুন খাবারে শিশুদের অনাগ্রহের এই সমস্যাকে তারা ‘ফুড নিওফোবিয়া’ নামে চিহ্নিত করেন। অভিভাবকরা চেষ্টা করলে শিশুদের এই অনীহায় ধীরে ধীরে পরিবর্তন আনা সম্ভব বলে জানিয়েছেন প্রধান গবেষক মাইলস ফেইথ।
এর আগের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, আট থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের নতুন খাবারে অনীহার ওপর বংশগতির প্রভাব ৭৮ শতাংশ।
গবেষণার তালিকা থেকে বাদ যাননি প্রাপ্তবয়স্করাও। তাঁদের ওপর এই প্রভাব ৬৯ শতাংশ। সূত্র : টাইম অব ইন্ডিয়া। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।