যাহা বলি সত্য বলি.... বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের সংরক্ষিত নারী আসনের সাংসদ কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগমের পাঠানো কোন ডিভোর্স লেটার শনিবার পর্যন্ত হাতে পাননি তার স্বামী মানিকগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মো. রমজান আলী। এমনকি তাকে মমতাজের ডিভোর্স দেওয়ার খবরকেও মিথ্যা বলে উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি।
পাশাপাশি তিনি দাবি করেছেন আমিই তাকে বিচ্ছেদের উকিল নোটিশ পাঠিয়েছিলাম কিন্ত তিনি তা গ্রহণ করেন নি।
মমতাজ তাকে যে অর্থলোভী বলে আখ্যায়িত করেছেন, তাও তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি বলেছেন, আমি যদি লোভী হতাম তা হলে তার নামে হাসপাতাল করে দিতাম না।
আমার কোন অর্থের অভাব নেই, লোভ নেই।
শনিবার বিকেলে গাজীপুর জেলা শহরের বঙ্গতাজ অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত পৌরসভার মেয়র-কাউন্সিলরদের ‘মিউনিসিপ্যাল এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ম্যাব) এর ঢাকা বিভাগীয় আঞ্চলিক সম্মেলন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, আমি জেলে যাওয়ার পর ২০০৬সন থেকেই মমতাজের সাথে আমার বিচ্ছিন্ন জীবন শুরু হয়। তখনই তিনি এক চিকিৎসকের প্রেমে পড়েন। আমার একমাত্র ছেলের মৃত্যুর পর এবং আমার মা-বাবার মৃত্যুর পরও তিনি একবার দেখতে আসেন নি।
মমতাজ-রমজানের দাম্পত্য জীবনে যে দু’ কণ্যা রয়েছে তা মমতাজের সাথেই আছে। আমার কাছে তাদের আসতেও দেন না মমতাজ।
তবে তার ডিভোর্স দেওয়ার প্রমাণ মিললে আমি আমার ওই দু’কন্যাকে ফিরিয়ে আনবো। প্রয়োজনে আইনি লড়াই করবো।
এরকম একটি খবর বাংলানউজটোয়েন্টিফোর.কম ও দিয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।