এতকিছু ... ওই সিনেমার জন্যই... জোড়া খুনের মামলার আসামী।
বাঁচার একদমই উপায় নাই বলে কেউ মামলা নিতে চায় না। অবশেষে, এক ঝানু উকিল মামলা নিতে চাইলেন; নিলেন ও। শর্ত হলো উকিল সাহেবকে এক্সট্রা কিছু বেনিফিট দিতে হবে।
উকিল সাহেব চমৎকার একটা বুদ্ধি বের করলেন।
আসামী কে শিখিয়ে দিলেন, যে যাই জিজ্ঞেস করুক তুমি "আঃও আঃও" করবা।
বিচার শুরু হলো, বাদি পক্ষের উকিল একের পর এক প্রশ্ন করে। আসামী "আঃও আঃও" করে। বাড়তি হিসেবে সে আবার হো হো করে হাসে।
এবার মুখ খুললেন সেই ঝানু উকিল।
নিমিষেই প্রমাণ করে দিলেন আসামী তো বদ্ধ উন্মাদ। সো আসামী মুক্ত হয়ে গেলো তখনই। উকিল এবার তার প্রাপ্য দাবী জানালেন।
তখন আসামী উকিলের শিখিয়ে দেয়া বুলি "আঃও আঃও" করতে থাকলো। উকিল যতই বলে এখন তো এটার দরকার নাই।
সে ততই "আঃও আঃও" করতে থাকে। সাথে হো হো হো করে উন্মাদের মত হাসি।
গোলাম আযম সাহেবের রায় হলো। তার পুত্র তার কাছে গিয়ে বললেন সব ঠিকঠাক মত এগোচ্ছে। মাস্টার প্লান প্রস্তুতকারক আওয়ামীলীগ এখন যতই বেনিফিট [নির্বাচনে সরাসরি সাহায্য] চাইতে আসুক না কেন।
জামাত ইসলাম এখন "আঃও আঃও" করবে। এই আঃও আঃও এর প্রথম কিস্তি হলো মঙ্গল বুধ বৃহস্পতি এই তিন দিন হরতাল। আরো কী হয় দেখার অপেক্ষায় থাকলাম। লীগ ভেবেছিলো এদেরকে বস্তে দিলে শুতে চাইবে, but এঁরা যে বাচ্চা পয়দা করে ফেলবে এটা কে জানতো?!
পুনশ্চঃ ব্যাপারটা ভালো, আমরাও একটু একটু করে রাজনীতিটা শিখে ফেলছি। ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।