এই পোলা ব্লগিং করা ও শুরু করল......কোন কিছু আর বাদ দিব না!!!!!!!!! ম্যাসিডোনিয়া ক্যাপ্টেন পানডেভ জানিয়েছেন যে তিনি ভোট দিয়েছিলেন মরিনহোকে এবং সেটাই লজিক্যাল; কারণ তারা একসঙ্গে কাজ করেছিলেন ইন্টার মিলানে। কিন্তু পরে দেখা যায় ফিফা তার ভোট কাউন্ট করেছে দেল বস্কের জন্যে। এমনকি বাকি দু'টি ভোটেও ছিল না মো-র নাম — ২য় এবং ৩য় ভোট দু'টি দেখায় মানচিনি এবং ইয়ুর্গেন ক্লোপের নামে।
পর্তুগিজ টিভি প্রোগ্রাম 'লা সেক্সতা দেপোর্তেস'-এ দেওয়া ইন্টারভিউটিতে তিনি আরও বলেন:— “আমি জানিনা এই স্ট্রেইঞ্জ ব্যাপারটা কিভাবে ঘটল! এমনকি আমি বসকে ফোন করে জানিয়েছিলামও যে আমি তাকে ভোট দিয়েছি। ”
গতকাল মরিনহো অভিযোগ তুলেছিলেন যে কিছু লোক তাকে জানিয়েছিলেন যে তারা তাকে ভোট দিয়েছেন।
অথচ ভোটিং পাবলিশড হওয়ার পর দেখা গেল যে তাদের ভোট অন্য কারও নামে কাউন্ট করা হয়েছে। পরে এক অফিশিয়াল স্টেইটমেন্টে ফিফা জানায় তাদের ভোটিং সিস্টেম কমপ্লিটলি কারেক্ট ছিল। ঠিক এর পরপরই মরিনহোর অভিযোগের প্রমাণস্বরূপ পানডেভ এ চাঞ্চল্যকর তথ্য জানান।
এখানেই শেষ নয়। গ্যাবনের পর্তুগিজ কোচ পাওলো দুয়ার্তে জানিয়েছেন যে ফিফা তার কাছে ভোটিং পেপার পৌঁছায় ভোট কাস্টিংয়ের টাইম শেষ হয়ে যাবার পর; ফলে তিনি ভোট দিতে পারেননি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।