গত কয়েক বছর ধরে লড়াইটা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো আর লিওনেল মেসির মধ্যে হচ্ছে। এবার সেই লড়াইটাকে ত্রিমুখী করে তুলেছেন ফ্রাঙ্ক রিবেরিও। কে জিতবেন ঠিক নেই। তবে ভোট দেওয়ার ক্ষমতা থাকলে সেটা বার্সেলোনা-সতীর্থ মেসিকেই দিতেন নেইমার।
ইউরোপিয়ান ফুটবলের এবারের মৌসুমের শুরুতেই সান্তোস থেকে বার্সেলোনায় নাম লিখিয়েছেন নেইমার।
খেলছেন মেসির সতীর্থ হিসেবে। আর্জেন্টাইন এই তারকার ওপর শ্রদ্ধা-ভক্তিটা আগে থেকেই ছিল। এখন পাশাপাশি খেলতে পেরে সেটা যেন আরও বেড়ে গেছে নেইমারের। মেসিকে অনন্য উচ্চতার একজন ফুটবলার বলেই মনে হয় ব্রাজিলের উদীয়মান এই তারকার, ‘মেসি ভিন্নমাত্রার খেলোয়াড়। আমি তাঁকে সম্মান করি, শ্রদ্ধা করি।
টানা চারটি বছর ধরে তিনি ধরে রেখেছেন বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়ের জায়গাটা। আর পুরস্কারটা আবারও জেতার জন্য তিনি সর্বোচ্চ চেষ্টাই করছেন। ’
নেইমার নিজেও কিন্তু আসতে পারেন ব্যালন ডি’অর জয়ের দৌড়ে। এ বছরই দারুণ পারফরম্যান্স দেখিয়ে ব্রাজিলকে জিতিয়েছেন কনফেডারেশনস কাপ শিরোপা। এবার ক্লাব ফুটবলেও ভালো করতে পারলে মেসির প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবেও দাঁড়িয়ে যেতে পারেন ২১ বছর বয়সী নেইমার।
তবে এখনই অবশ্য সেসব নিয়ে মোটেও ভাবছেন না তিনি। বার্সেলোনায় আসার পরও আগের মতোই আছেন বলে জানিয়েছেন সান্তোসের সাবেক এই ফরোয়ার্ড, ‘আমি এখনো আগের মতোই আছি। এখানে আমার ওপর খুব বেশি নিয়ন্ত্রণ নেই। আক্রমণের ক্ষেত্রে বার্সেলোনা আমাকে অনেক স্বাধীনতা দিয়েছে, যেমনটা আগের ক্লাব আর জাতীয় দলেও ছিল। ’।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।