আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমার জানা নাই মানুষটা কি কসাই নাকি খুনি নাকি ডাক্তার।

শেখ সাকিব আহমেদ শাহীদ ০৫/০৯/২০১১ ইং রোজ সোমবার। দিনটি যশোর জেলার কেশবপুর থানার একটি অলৌকিক ঘটনার সাক্ষী। আবার এই দিনটিই ছিল একটি স্বামী-স্ত্রী এর বহু কাঙ্খিত দিন। আবার এই দিনটিই ছিল সেই হতে চলা পিতা মাতা এর এক অনাকাঙ্খিত দুঃসপ্নের দিন। এক ব্যক্তি তার স্ত্রী কে নিয়ে কেশবপুর সদরের একটি হাসপাতালে যায় এই আশায় যে, তাদের ঘরে একটি ফুটফুটে শিশু সন্তানের আগমন হবে।

সন্তনটি সিজারিয়ান হওয়ার কথা ছিল। হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার এই অপারেশনের দায়িত্ব গ্রহন করে। অন্য আর পাঁচ জনের মত স্বামী তার স্ত্রীকে অপারেশনের জন্য ডাক্তারের হাতে তুলে দেয় এবং একটি সুন্দর শিশু সন্তানের অপেক্ষা করতে থাকে। বেশ কিছুক্ষণ পর হ্য়তো পিতার কানে ভেসে আসতো কাঙ্খিত শিশুর জন্মের খবর কিন্তু পিতা শুনলো তার শিশুর মৃত্যুর খবর। এই খবরে চোখে জল আশার আগেই তার কানে ভেসে এসে পৌছাল তার স্ত্রীর মৃত্যুর সাথে লড়াই করছে।

ভাবছেন ,এত সব ঘটে যাচ্ছে তো ডাক্তার কি ঘাস কাটতেছে! না ঘাস না। ডাক্তার ঔ মহিলার নাড়ী এবং বাচ্চাটির গলা কাটতেছে। বুঝলেন না নাকি। ১০-১৫ মিনিটের মাথায় শোনা গেল বাচ্চার মৃত্যুর এবং মা এর এই মরমানত্নিক অবস্থার কারণ। বাচ্চা সিজারের সময় ভুল করে বাচ্চার গলায় পোচ লাগে এবং মা এর একটি নাড়ী কেটে যায়।

যার ফলে বাচ্চাটি জায়গায় মারা যায় এবং মা মৃত্যুর পথযাত্রী হয়ে যায়। এরপর ডাক্তারের খোজ করে দেখা যায় ডাক্তার উধাও। শিশুকে জবাই দিয়ে মা এর নাড়ী কেটে ডাক্তার নাকি পালাইছে। আমার জানা মতে, শেষ পর্যন্ত মহিলাকে তাক্ষ্যণাত অন্য হাসপাতালে নেয়ার ব্যবস্থা করা হয়। সূত্র: এতোদিন অপেক্ষায় ছিলাম যে কোন না কোন পত্রিকায় পাব, কিন্তু পাইলাম না।

তাই নিজ দায়িত্বেই দিলাম। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.