নিহত কাজী জহিরুল ইসলাম বাবু (৩৪) মিরপুর ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের যুবলীগকর্মী ছিল বলে স্বজনরা জানান। তার ভাই কাজী তাজুল ইসলাম ওই ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
তাজুল ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সাংবাদিকদের বলেন, বুধবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে স্থানীয় সন্ত্রাসী এমদাদ হোসেন গন্ডার, মনির ও শহিদুল অন্য এক ব্যক্তির মাধ্যমে মধ্য মনিপুরের বাসা থেকে বাবুকে ডেকে নেয়।
“মনিপুর তালতলা মসজিদ সংলগ্ন এলাকায় বাবুকে ছুরি মেরে পালিয়ে যায় তারা। ”
বাবুকে প্রথমে মিরপুর গ্যালাক্সি হাসপাতালে এবং পরে শমরিতা হাসপাতালে নেয়া হয়।
সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর লাশ পাঠানো হয় ঢাকা মেডিকেল মর্গে।
হত্যার কারণ জানতে চাইলে তাজুল বলেন, দুই বছর আগে গন্ডার এক লোককে কুপিয়েছিল। একথা বাবু পুলিশকে বলায় গন্ডারকে জেলে যেতে হয়েছিল। এর শোধ নিয়েছে গন্ডার।
মিরপুর থানার ওসি মো. সালাউদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, গন্ডার একজন চিহ্নিত ছিনতাইকারী। সে আগেও কয়েকবার পুলিশের হাতে ধরা পড়েছিল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।