আনাড়ী রন্ধন শিল্পীর ব্লগ B-)। ব্লগের বাজে-মানহীন লেখাগুলোর মাস্টার পিস দেখতে চাইলে এই ব্লগারের পোষ্ট গুলো পড়ে দেখতে পারেন। কথা দিচ্ছি, নিরাশ হবেন না। B-) ঈদ করতে গিয়েছিলাম গ্রামের বাড়ীতে। নৌকায় করে ঘুরেছি, শাপলা-হেচি-কলমী শাক তুলেছি।
ভালই মজা হয়েছে। মজাটা আরো বেড়েছিলো সাথে মোবাইলটা থাকার কারনে। কারন আমার মোবাইলটা-ই যে ছবি তোলার এক মাত্র মাধ্যম।
যাক কথা না বাড়িয়ে কিছু ছবি শেয়ার করছি আপনাদের সাথে।
বাড়ীতে যাওয়ার পথে ভ্যান গাড়ীতে বসে শুরু করলাম ছবি তোলা।
১। পদ্মার শাখা নদী; এখন ভরা হলেও কিছু দিন পরে একেবারে শুকিয়ে যাবে
২। সামনে ঈদ তাই মনে হয় মাথায় মেহেদী মেখেছে গ্রাম্য মেয়ে/বধু
এই নদী নিয়ে আমার ছোট্টবেলার বেশ মজার স্মৃতি আছে। শীতকালে গ্রামে অনেক দিন থাকা হতো। নানা ভাই দুধ নিয়ে বাজারে যেতেন।
মাঝে মাঝে আমি যেতাম নানা ভাইর সাথে। সিংগারা আর ভাপা পিঠার লোভে। যদিও নানা ভাই বাজার থেকে আমার জন্যে সিংগারা আর ভাপা পিঠা আনতেন
বাজারে যাওয়ার সময় এই নদীর মাঝ দিয়ে হেটে হেটে যেতাম।
৩। ফসলি জমির বুক চিড়ে হয়েছে পাকা রাস্তা
৪।
পাট তোলার সময়। রাস্তার পাশে গ্রাম্য মেয়ে-বধুরা পাট নেয়ায় ব্যস্ত্য
৫। ধুয়ে শুকাতে দেয়া সোনালী আঁশ; সকালের সোনা রোদে চিক চিক করছে
৬। নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা
৭। পুলের ওপাড়েই দাদা বাড়ী
৮।
আমাদের বাড়ীতে পেঁপে গাছ
৯। আরেকটি
পেঁপের ভারে বিশাল সাইজের পেপে নিয়ে কয়েকটি গাছ ভেংগে গিয়েছে।
১০। সিডরে হেলে পড়া পেঁপে গাছ;
গাছের সামনের এই মডেলটিই ৮, ৯ ছবি দুটি তুলেছে
আজকে এই পর্যন্তই থাক। সব ছবি একসাথে দেয়া যাবে না।
কেমন লাগল জানাবেন কিন্তু
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।