কবঠ যতক্ষন পর্যন্ত এ রায় কার্যকরী না হচ্ছে ততক্ষন এই রায় কোন মাইনেই রাখে না। মুহুর্তে বদলে যেতে সমস্ত কিছু। যেমন বলদে গিয়েছিলো ঢাকা নগরীর চেহারা। হেফাজতকে দিয়ে জামাতবিএনপি আমাদের প্রিয় ঢাকা শহরকে যেভাবে বলাৎকার করেছিলো। তার বিচারটাও জরুরী।
ক্ষমতার পাশা উল্টে দেয়ার জন্য বেগম জিয়ার মুহু মুহু চেষ্টা কি বন্ধ হয়ে গেছে, না তিনি আবার হয়তো নতুন ফন্দি ফিকির করছেন। বাঙ্গালী জাতীর সবচাইতে বড় শত্রু বেগম খালেদা জিয়া ও তার দোসররা। ওদের আসকারা পেয়ে পেয়ে জামাত আজকের এই বিশাল দেহ নিয়ে জাতীকে বিভক্ত করতে উঠে পড়ে লেগেছে। বেগম জিয়া ২০০১ সালে ক্ষমতাশীন হয়েই নিকৃষ্ট দুটি রাজাকারকে মন্ত্রী পরিষদে ঠাই দিয়ে বাঙ্গালী জাতীকে দেশমাতাকে অপমান করলেন আমরা কেউ প্রতিবাদ পর্যন্ত করলাম না। ঐ নিকৃষ্ট রাজাকারদের দিয়ে শহীদ মিনার ও জাতীয় স্মৃতিসৌধের অবমাননা করলেন আমরা তখনো কেউ কিছুই বললাম না।
আমরা শক্তের ভক্ত ও নরমের জম হয়ে নিজেদের সুবিধাবাদি বানিয়ে হাওয়ার অনুকুলে গা ভাসিয়ে দিলাম। রায় কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত কোন রুপ আনন্দ উৎসব করা থেকে বিরত থাকুন। আজকের এই রায়টি কার্যকর করতে হলে আরও একশত দিনের প্রযোজন এর মধ্যেই ঘটে যেতে পারে অনেক কিছু। ১৯৭৫ সালের পটপরির্বতনের ইতিহাস এত সকালেই ভুলি কি করে। শহীদ জিয়ার কৌশুলি ঝড়ে বিচার টিচার কোথায় যেন উড়ে গিয়েছিল।
জামাত হয়ে গেল মুক্তিযোদ্ধা আর মুক্তিযোদ্ধারা হয়ে গেল রাজাকারের দালাল।
অতএব, রায় কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত ধর্য্য ধারন করুন এবং বেগম জিয়ার যে কোন ঘৃন্য ষরযন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে তৎপর থাকুন। সাপকে বিশ্বাস করা যায় কিন্তু বেগম জিয়াকে বিশ্বাস করা যায় না। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।