প্রতিদিন স্বপ্নকে ধাওয়া করি। স্বপ ছোব বলে বেচে আছি। মন্ত্রীদের দায়িত্বহীনের মতো নানা কাজ জনগনকে অতিষ্ট করে তুলছে। জনবিরোধী এ কর্মকান্ডের জন্য বিরোধীদলকে সংসদে গিয়ে প্রচন্ড প্রতিবাদ করা উচিত। কিন্তু বিরোধি দল সংসদে যায় না।
তারা রাজপথ বেছে নিয়েছে। কিন্তু রাজপথ গরম করার মাধ্যমে জনদাবি যতটা পুরুন করতে সরকারকে বাধ্য করার কথা বিরোধীদল সেখানে পুরোপুরি ব্যার্থ। বিরোধীদলের অনেক নেতাকে হরতালসহ নানা কর্মসূচীতে দেখাই যায় না। দেশের জনগন তাদের নানা সমস্যা ও দাবি পূরুনে বিরোধদলের যতটা ভুমিকা আশা করে বিরোধীদল সেখানে চরম র্ব্যাথ। কিন্তু এখন আওয়ামীলীগের প্রবীন নেতারা বিরোধীদলের ভুমিকা পালন করছে।
এ বিষয়টি দারুন ভাবে দেশের জনগন উপভোগ করছে বলে আমি মনে করি। আমার প্রায়ই একটা প্রশ্ন জাগে কোন উদ্দেশ্যে প্রধান মন্ত্রী তোফায়েল, আব্দুর রাজ্জাক, আমির হোসেন আমু, সুরঞ্জিত সেগুপ্ত, সাজেদা চৌধূরী, আবুল হাসনাতদের মতো প্রবীন নেতাদের রেখে আনারী লোকজনকে মন্ত্রী বানিয়েছেন। এটা কি প্রধানমন্ত্রী তার একক সিদ্ধান্ত সব ক্ষেত্রে বাস্তবায়নে উদ্দেশ্য করেছেন? হয়তো বা। কারন সব ক্ষেত্রে দেখি নতুন আনারী মন্ত্রীরা কোন কাজের কথা বলার আগে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী, মাননীয় প্রধান মন্ত্রী বলতে বলতে মূখে ফেনা তুলে ফেলে যে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী বলাই আসল কাজ। স্বরাষ্ট মন্ত্রী কোন কথা বলার আগেই বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন তাকে কি বলেছেন আর তিনি কি করছেন জনগন তার কাজে কর্মে চরম বিভ্রান্ত।
তো যাই হোক আসল কথা হচেছ। আওয়ামীলীগের প্রবীন নেতাদের নানা প্রতিবাদমূলক বক্তব্য কিন্তু জনগন ভালোবাবে নিচেছ বলেই আমি মনে করি। সংসদে বিরোধীদলের ভুমিকায় তারাই পালন করছেন। যদিও অনেকে মনে করেন তারা মন্ত্রী হতে পারেননি বলে এমন মন্তব্য করছেন, তারা ক্ষমতায় নেই বলে এমন মন্তব্য করছেন। আসলে কি তাই? আপনি কি মনে করেন?...................................... ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।