মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের সবচেয়ে শত্রু হচ্ছে ইহুদী এরপর মুশরিক।” আবার অন্যত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ইহুদী-খৃষ্টান তথা আহলে কিতাবরা চেয়ে থাকে তোমরা ঈমান আনার পর কিভাবে আবার কাফির বানানো যায়।” মহান আল্লাহ পাক তিনি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিলেন ইহুদী, খৃষ্টান, মুশরিক তথা তাবৎ অমুসলিমরাই মুসলমানদের সর্বদা ক্ষতি করার জন্য গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তারা খুব ভালো করে জানে যে, একটি দেশের আইন ব্যবস্থা, শিক্ষা ব্যবস্থা ও অর্থ ব্যবস্থাকে নষ্ট করতে পারলেই সেই জাতিকে ইসলাম থেকে দূরে সরানো যাবে। সেই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের শিক্ষা কার্যক্রমে বেদ্বীন-বদদ্বীনদের সকল জীবনী, তাদের যত মতবাদ (যেমনঃ গনতন্ত্র, রাজতন্ত্র, মাকর্সবাদ, লেলিনবাদ) গ্রীক দর্শন, বেদ্বীনী সাহিত্য,ইতিহাস, কুফরী আক্বীদা ইত্যাদি সংযোজন করা হয়েছে এবং মহান আল্লাহ পাক, উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সাল্লাম, আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম, ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহিম এবং ইসলামী পর্বগুলো ইত্যাদি বিষয়গুলোকে গুরুত্বের সাথে উপস্থাপন করা হয়নি। সেই বিষয়টি তুলে ধরার জন্য জাতীয় শিক্ষা কার্যক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক প্রণীত ধর্মীয় শিক্ষা বই বিশেষ করে ইসলাম ধর্ম বই নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে আলোচনা করব। (ইনশা আল্লাহ) বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।