"আলতামাশ" নিকধারী একলোক আমার পোষ্টে এসে হেফাজতের পক্ষে চামচামী করে। তাদের ঈমান বিধ্বংসী কুফরী আক্বীদা গুলো দলীলসহ প্রকাশ করার পর অস্বীকার করে। কিন্তু পরে তার মন্তব্য থেকেও কুফরী আক্বীদা বের হয়।
এখানে দেখুন লিখছে নামাজের নিকটবর্তী না হতে।
এখানে দেখুন হেফাজতী মুরব্বীদের বিশ্বাস হলো আল্লাহ মিথ্যা বলতে পারেন।
কিন্তু এলোক তা অস্বীকার করে আবার বললো যে "আল্লাহ মিথ্যা বলার ক্ষমতা রাখেন"। নাউজুবিল্লাহ।
আল্লাহ সব কিছুতেই ক্ষমতা রাখেন। কিন্তু অপবিত্র বিষয়গুলো তো আল্লাহর ক্ষেত্রে চিন্তা করাও কুফরী।
কুরআনে অনেক জাগায় আসছে আল্লাহ পবিত্র ও মহিমাময় সত্ত্বা।
سُبْحَانَ اللَّهِ
আমরা সারাদিন বলি।
কিন্তু অর্থ কি চিন্তা করছি?
আল্লাহ পবিত্র। কিন্তু কতটুকু?
সেটা আল্লাহ যেমন অসীম তেমন।
উপরের স্ক্রীন শট দেখুন।
হেফাজতের ৪নং ঈমান বিধ্বংসী আক্বীদা হলোঃ
৪. আল্লাহর নবীর নিকট নিজের পরিণতি এবং দেয়ালের পিছনের জ্ঞানও নেই।
(বারাহীন-ই ক্বাতি আহ পৃষ্টা ৫১, কৃত খলীল আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী)
আমার গত রাতের পোস্টের হেফাজতের ৪ নং ঈমান বিধ্বংসী আক্বীদা "আলতামাশ" সমর্থন করছে।
নবীজীর নিজের পরিনতি সম্পর্কে জ্ঞান নেই?
নবীজীকে বলা হয় হাবীবুল্লাহ অর্থাৎ আল্লাহর বন্ধু । আল্লাহর বন্ধু হয়ে উনি জানবেন না উনার সম্পর্কে?
নবীজীর উটনিইতো গায়েব জানেন। এঘটনা সকলের জানা।
আর খিজির আলাইহিস সালাম নবী না, উনি তো গায়েব জানেন তা কুরআনেই আছে।
নবীজী যদি দেয়ালের পেছনের জ্ঞান ও নাই জানেন তাইলে কিয়ামত সম্পর্কে, জান্নাত-জাহান্নাম সম্পর্কে কি করে বলে গেছেন হাদীছের মধ্যে?
আর নবীজী সকল নবীদের নবী হয়েও দেয়ালের পিছনের জ্ঞান নেই?
এটা কোন মুসলমান বিশ্বাস করতে পারে?
আল্লাহ সকল জ্ঞানের মালিক। আল্লাহ তো সেখানে থেকে নবীজীকে দান করেছেন।
এরা হেফাজত নাম দিছে, আসলে এরা এধরনের ঈমান বিধ্বংসী আক্বীদাই হেফাজত করে ইসলাম নয়। "হেফজতে ইসলাম " নামটাই তো ঠিকনা।
আল্লাহ নিজেই ইসলামের হেফাজত করে থাকেন।
গত রাত্রে হেফাজতের মুরুব্বীদের ঈমান বিধ্বংসী আক্বীদা নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলাম। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।