মানুষের জীবনে রোগ-শোক-জরা-ব্যাধি-মৃত্যু-হারানো থাকবেই... কিন্তু সবকিছু থেকে বড় হলো 'বেচেঁ থাকা' ... এই বেচেঁ থাকা দিয়ে সব কিছু জয় করতে হবে । সাড়ে সাত কোটি মোবাইল ব্যবহারকারীর দেশে দেরীতে হলেও নতুন থ্রিজি নীতিমালা চূড়ান্ত করায় সরকারকে অভিনন্দন। তবে সরকার মালিকানাধীন টেলিটক এর মাধ্যমে এ সেবা জনগন অবধি পৌঁছে দিতে হলে এর মান ও মূল্য নির্ধারণে অবশ্যই সাধারণ মানুষের কথা বিবেচনায় আনতে হবে। কারন ইতিপূর্বে টেলিটক তার সেবা কিংবা চার্জ কোনটাতেই জনগনের আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাতে পারেনি। গ্রাহক সংখ্যার ভিত্তিতে কোম্পানিগুলোর ইউটিলাইজেশন ফ্যাক্টর ফি (ইউটিএফ) বাতিল করা সমর্থন করি, কারন প্রকৃত গ্রাহক সংখ্যার হিসেব কোম্পানিগুলো আদৌ কী জানাবে। তবে স্পেকট্রাম ট্যারিফ ইউনিট নির্ধারণ করা উচিত ছিলো কোন কোম্পানি কতোদিন ধরে ব্যবসা করছে তার উপর ভিত্তি করে। থিজি লাইসেন্স দেবার ক্ষেত্রে কোম্পানির কারিগরী উপযুক্ততা পরীক্ষা করা প্রয়োজন ছিল। এছাড়া এর ট্যারিফ নির্ধারণে সাধারণ মানুষের গ্রহণযোগ্যাতাও মাথায় রাখতে হবে। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর ৮৬ শতাংশই যখন মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যাবহার করেন তখন থিজি ইস্যুতে সরকার ও কোম্পানিগুলোর আরো বেশী সংবেদনশীল হওয়াই সমীচীন হবে
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।