বাধা পেলেই সৃষ্টি হয় গণজোয়ার।
দেবাশীষ রায় এবং সন্তু লারমা
সন্তু লারমা ও দেবশীষ রায়কে সামাল দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম সমঅধিকার আন্দোলন বিদেশীদের অর্থায়নে পরিচালিত বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সকল কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছে। আদিবাসী ফোরামের দেশবিরোধী সকল চক্রান্ত রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন সম অধিকার আন্দোলন নেতারা।
মঙ্গলবার দেওয়া ওই বিবৃতিতে সংগঠনটি দাবি করেছে, চাকমা সার্কেল চিফ দেবাশীষ রায় এবং সন্তু লারমা বিদেশি কিছু অপশক্তির সহায়তায় বাংলাদেশকে বেকায়দায় ফেলার জন্য নানা উস্কানিমুলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছেন।
বিবৃতিতে সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়- বাঙালিরা এতোদিন সবকিছু মুখ বুজে সহ্য করলেও দেশবিরোধী কোনও চক্রান্ত বাঙালিরা কখনই মেনে নেবেনা।
তারা সন্তু লারমা এবং দেবাশীষ রায়কে সামাল দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, ১৯৭১ সালে দেবাশীষ রায়ের বাবা চাকমা রাজা ত্রিদিব রায় বাংলাদেশবিরোধী ভূমিকা পালন করেই ক্ষান্ত হননি, বাংলাদেশকে মেনে নিতে না পেরে পাকিস্তানে স্থায়ীভাবে চলে যান এবং বিভিন্নভাবে আন্তর্জাতিক নানা ফোরামে বাংলাদেশ বিরোধী ভূমিকা পালন করে আসছেন। তার পুত্র দেবাশীষ রায়ও পিতার মতো দেশবিরোধী চক্রান্তে মেতে উঠেছেন।
বিবৃতিতে তারা আরো দাবী করেন- বাংলাদেশকে বিচ্ছিন্ন করার অপচেষ্টা চলছে বহুদিন ধরে। এরই অংশ হিসেবে সম্প্রতি কথিত আদিবাসী ইস্যুতে মাঠ গরম করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে এবং আবার সশস্ত্র আন্দোলনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
কিন্তু তারা ভুলে গেছে ১৯৭২ সাল আর ২০১১ এক নয়। পরিবর্তিত বাস্তবতায় দেশের সার্বভৌমত্ব এবং স্বাধীনতাবিরোধী যে কোনও চক্রান্ত বাংলাদেশের মানুষ রুখে দেবে।
তারা বলেন- কিছু দেশি-বিদেশি এনজিও, সংবাদপত্র, দাতা সংস্থা এবং তথাকথিত সুশীল সমাজের পাহাড়িদের প্রতি অতিরিক্ত মায়াকান্না আর প্রশ্রয় দেশকে গভীর সংকটের দিকে ধাবিত করছে।
সাবাশ বেটা সাবাশ, এদের এসব মায়াকান্না অনেক আগেই আমাদের কাছে পরিষ্কার হয়েছিল। ভণ্ড আর নব্য এসব রাজাকার প্রতিহত করায় সময়ের দাবী।
View this link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।