আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জিন্নাহ আর মওদুদী থেকে সাঈদী সবাই প্রকাশ্য ধর্মব্যবসায়ী; সংসদীয় নির্বাচন হারাম- এ ফতওয়ার বিপরীতে কাজ করে মুনাফিক মওদুদীকে অস্বীকার আর অবমাননা করছে মওদুদী সন্তান জামাত

পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মুহম্মদ আলী জিন্নাহ। রাজনৈতিক জীবনের প্রথম পর্বে সে ছিলো ভারতীয় জাতির কংগ্রেস নেতা নওরোজীর শিষ্য। কংগ্রেসের স্বার্থের প্রহরী। জিন্নাহ তখন মুসলমানগণের জন্যে স্বতন্ত্র নির্বাচন ব্যবস্থা সমর্থন করতো না। মুসলিম লীগের গোড়ার দিকে সে এ সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত ছিলো না।

নিজে গঠন করেছিলেন ইন্ডিপেন্ডেন্ট পার্টি। লন্ডনে পাকিস্তানের প্রবক্তা রহমত আলী তাকে এক ডিনারে দাওয়াত দিয়ে পাকিস্তানের উদ্যোক্তা হতে বলে। জিন্নাহ তখন বলেছিলো, ওটা একটা অবাস্তব স্বপ্ন। এদিকে ইন্ডিপেন্ডেন্ট পার্টি সুবিধা করার পরিবর্তে মুসলিম লীগই মুসলিম স্বার্থের প্রচারণা চালিয়ে আলোড়ন তৈরিতে সক্ষম হয়। ওদিকে কংগ্রেসে বাঘা বাঘা নেতৃত্বে ঠাসা থাকায় তাতে স্বকীয় গৌরব অর্জনে বাধাগ্রস্ত হন জিন্নাহ।

ফলত, সে যে শুধু মুসলিম লীগেই যোগ দেয় তা নয়। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় স্তরে কংগ্রেসকে একক সরকার গঠনে কংগ্রেসের আধিপত্য দেখে অবশেষে সে পাকিস্তানের উদ্যোক্তা হওয়ার না অবস্থান থেকে সরে আসে। অর্থাৎ ধর্ম, মুসলমান বা ইসলাম নয় নিছক নেতৃত্ব আর রাজনৈতিক স্বার্থেই জিন্নাহ পাকিস্তানের প্রচারণা চালিয়েছে। উল্লেখ্য, পাশ্চাত্য বিলাসী জিন্নাহ তার পাশ্চাত্য তর্জ-তরীক্বা ও লাল পানি গ্রহণের অভ্যাস বজায় রেখেই মুসলিম নেতৃত্বের পদ দখল করেছিলো। পাশাপাশি এরূপ ক্ষমতালোভী ছিলেন আরেকজন।

পাশ্চাত্য ঢংয়ে আর চান্স পাওয়া যাবে না ভেবে সে অবশ্য পাশ্চাত্য আচ্ছাদন ছেড়ে ইসলামী খোলস ধরেছিলো। (তার স্যুট-প্যান্ট-কোর্ট পরিহিত ছবিগুলি সেই প্রমাণই বহন করে। ) নামের আগে মাওলানা প্রচার করেছিলো। কিন্তু স্বার্থগত প্রবণতার দ্বারা পারিচালিত হওয়ায় জিন্নাহর মতোই বারবার নিজ অবস্থান থেকে সরে আসছিলো। মওদুদী তার দল প্রতিষ্ঠা করে ১৯৪১ সালে মুসলিম লীগ ও কংগ্রেসের বিরোধিতা করে।

সে পাকিস্তান নামের একটি রাষ্ট্র হলে তা হবে অনৈসলামিক এবং কুফরী বলে ফতওয়া দেয়। মওদুদী তখন আরো ফতওয়া দিয়েছিলো, গণতান্ত্রিক নির্বাচন করা, গণতান্ত্রিক পার্লামেন্টে নির্বাচন করা হারাম। এ প্রসঙ্গে তার রাসায়েল ও মাসায়েল -এর ১ম খ-ের ২৬২ পৃষ্ঠায় বর্ণিত আছে, প্রশ্ন: মোটামুটিভাবে যদিও একথা জানি, মানুষের সার্বভৌমত্বের মতবাদের উপর প্রতিষ্ঠিত পার্লামেন্ট এবং তার সদস্য পদ দুটোই শরীয়তের দৃষ্টিতে অবৈধ। কিন্তু এ ব্যাপারে যতোক্ষণ না যুক্তিসংগত কারণ দেখাতে পারছি, ততোক্ষণ ভোট দানের দাবি থেকে রেহাই পাওয়া কঠিন। মোটামুটিভাবে এ ব্যাপারেও নাজায়েযের পক্ষেই আমার মত।

কিন্তু আমার সামনে সুস্পষ্ট দলীল প্রমাণ নেই। জবাব: নীতিগতভাবে একথা স্পষ্টই জেনে নিন যে, বর্তমানকালে যতোগুলো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে (যেগুলোর একটি শাখা বর্তমান ভারতীয় পার্লামেন্ট), সেগুলো এ বৈশিষ্ট্যের উপরই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যে, নাগরিকরা তাদের নিজেদের যাবতীয় পার্থিব বিষয় সম্পর্কে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও নৈতিক যাবতীয় নীতিমালা এবং সেগুলোর উপর বিস্তারিত আইন প্রণয়নের অধিকার নিজেদেরই মুষ্ঠিবদ্ধ রাখে। এ ব্যবস্থার আইন প্রণয়নের জন্যে জনমতের চাইতে উচ্চতর কোনো সনদের প্রয়োজন হয় না। এ মতবাদ ইসলামী মতাদর্শের সম্পূর্ণ বিপরীত। ইসলামে তাওহীদী আক্বীদার এক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হচ্ছে, সকল মানুষ এবং গোটা দুনিয়ার মালিক হচ্ছেন আল্লাহ পাক।

হুকুম ও বিধানকর্তা একমাত্র আল্লাহ পাক। হিদায়েত এবং হুকুম দান শুধুমাত্র উনার কাজ। আর মানুষের কাজ হলো, তারা উনারই হিদায়েত এবং ফরমান থেকে নিজেদের জন্যে আইন-কানুন গ্রহণ করবে। স্বাধীনতা কেবল সেটুকুই অবলম্বন করবে, যেটুকু স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনিই তাদের প্রদান করেছেন। এই মতাদর্শের দৃষ্টিতে যাবতীয় আইন ও বিধানের উৎস এবং যিন্দেগীর সকল বিষয়ের নির্দেশিকা হলো আল্লাহ পাক উনার কিতাব এবং উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নাহ শরীফ।

এই মতাদর্শ থেকে দূরে সরে প্রথমোক্ত গণতান্ত্রিক মতবাদ গ্রহণ করা যেনো তাওহীদী আক্বীদা থেকে বিচ্যুত হওয়া। এ জন্যে আমি বলছি, যেসব আইন সভা বা পার্লামেন্ট বর্তমানকালের গণতান্ত্রিক আদর্শের উপর প্রতিষ্ঠিত, সেগুলোর সদস্যপদ হারাম এবং এর সদস্য পদের জন্যে ভোট দেয়াও হারাম। কেননা, ভোট দেয়ার অর্থই হচ্ছে, আমরা আমাদের রায় দ্বারা এমন এক ব্যক্তিকে নির্বাচিত করছি, যার কাজ হবে বর্তমান প্রশাসন ও বিধানের অধীনে আইন প্রণয়ন ও আইন জারি করা, যা নাকি আক্বীদাগতভাবে সরাসরি তাওহীদের বিপরীত। যদি কোনো আলিম এটাকে বৈধ মনে করেন তবে তাঁর নিকট থেকেই এর স্বপক্ষে দলীল প্রমাণ দাবি করুন। আপনি এ বিষয়ে আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে আমার লেখা সিয়াসী কাশমাকাশ ৩য় খ- এবং ইসলামের রাজনৈতিক মতবাদ গ্রন্থদ্বয় পাঠ করুন।

এ ধরনের ব্যাপারে এটা কোনো দলীলই নয়, যেহেতু এ ব্যবস্থা আমাদের উপর চেপে রয়েছে এবং যেহেতু জীবনের সকল বিষয় এর সাথে সম্পর্কিত, সে জন্যে আমরা যদি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করি এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় অংশ গ্রহণের চেষ্টা না করি তবে আমাদের অমুক অমুক ক্ষতি হয়ে যাবে। যা মূলত হারাম, এ রকম দলীল প্রমাণ দ্বারা তা কোনো অবস্থাতেই বৈধ করা যেতে পারে না। তাহলে তো শরীয়তের এমন কোনো হারামই আর বাকি থাকবেনা সুবিধা ও প্রয়োজনের কারণে যাকে হালাল বানিয়ে নেয়া যাবে না। বাধ্য হয়ে হারাম জিনিস ব্যবহারের অনুমতি শরীয়তে রয়েছে। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, আপনি নিজে গাফলতি করে নিজের উপর অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে বাধ্য হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করবেন।

অতঃপর এটাকে দলীল হিসেবে গ্রহণ করে সমস্ত হারামকে নিজের জন্যে হালাল বানিয়ে নিতে থাকবেন এবং সেই বাধ্য হওয়ার পরিবেশকে খতম করার জন্যে কোনো প্রচেষ্টা চালাবেন না, পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন না। এখন মুসলমানদের উপর যে রাষ্ট্রব্যবস্থা চেপে বসে আছে এবং যার চেপে বসাকে তারা নিজেদের জন্য বাধ্য হবার দলীল বানাচ্ছে, তা তো তাদের নিজেদেরই গাফলতির পরিণাম ফল! এখন সেখানে তাদের সবটুকু সময় যোগ্যতা ও শক্তি সামর্থ্যরে পুঁজিকে এ ব্যবস্থার পরিবর্তন সাধন এবং খালিছ ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নিয়োজিত করা উচিত, সেখানে তারা এর পরিবর্তে বাধ্য হওয়াকে দলীল বানিয়ে এ বাতিল রাষ্ট্র ব্যবস্থার মধ্যে অংশীদার হবার এবং তাকে আরো মজবুত এবং স্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। (মওদুদী লিখিত রাসায়েল ও মাসায়েল ১ম খ-, ২৬২ পৃষ্ঠা) উল্লেখ্য, মওদুদীর উপরোক্ত জবাবের মূল কথা অনুযায়ী ভারত, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশে যতগুলো নির্বাচন অথবা পার্লামেন্টারী নির্বাচন হয়েছে তার সবগুলোই হারাম হয়েছে এবং আগামীতেও যতগুলো পার্লামেন্টারী নির্বাচন হবে সবই হারাম হবে। এতদ্বপ্রেক্ষিতে বলতে হয়, জামাত অতীতে তো বটেই এমনকি সাম্প্রতিক ১৯৯৬, ২০০১ এবং ২০০৮ এ যে নির্বাচন করেছে আর আগামীতে যত সংসদীয় নির্বাচন করবে তা শক্ত হারাম ও কুফরী হবে। অর্থাৎ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মওদুদীর ফতওয়া অনুযায়ী জামাত পূর্বেও হারাম সংসদীয় নির্বাচন করেছে, হারাম সাংসদ হয়েছে এবং আগামীতেও তারা তাই করতে যাচ্ছে।

এক্ষেত্রে তারা মওদুদী বিবৃত আল্লাহ পাক উনার তাওহীদকে অস্বীকার করছে এবং সংসদীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলে ক্ষতি হয়ে যাবে- একথা যে সম্পূর্ণই অমূলক ও গুমরাহী, মওদুদী নির্দেশিত সে কথাকে থোড়াই কেয়ার করছে। মওদুদীকে ঘোরতর উপেক্ষা করছে, অবমাননা করছে। উল্লেখ্য, শুধু মওদুদীই নয়, আজকের সাঈদী ওরফে বাংলার ইহুদী খ্যাত অনেক জামাত নেতারই লিখনী ও ওয়াজে রয়ে গেছে গণতন্ত্র হারাম -এ ফতওয়া। কিন্তু তারপরেও তারাই আজ গণতন্ত্রী সেজে গণতন্ত্রের জয়গান ঘোষণা করছে! মূলত এটা হলো, মুনাফিকীর জ্বাজ্বল্য এবং নিকৃষ্ট উদাহরণ। অবশ্য জামাত প্রতিষ্ঠাতা মওদুদী স্বয়ং এই মুনাফিকীর পিতা।

কারণ, নির্বাচন হারাম, গণতন্ত্র হারাম বলে প্রকাশ্যে বহুবার ফতওয়া দিলেও তিনি স্বার্থগত কারণে পরে যে শুধু গণতন্ত্র আর নির্বাচন হালাল করেছেন তাই নয়। এমনকি নারী নেতৃত্বও হালাল করেছেন এবং তার পক্ষে সাফাই গেয়েছেন, জোরদার তৎপরতা চালিয়েছেন। আর সেই কুখ্যাত মুনাফিক পিতা মওদুদীর সন্তান বাংলার ইহুদী খ্যাত সাঈদীও সম্প্রতি শুরু করেছে আরো নতুন মুনাফিকী। দৈনিক সমকাল-এ সাঈদীর ধর্না শিরোনামে প্রথম পাতায় ছোট্ট একটি খবর অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে ছাপা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, পিরোজপুর-১ আসনের সাংসদ ও জামাতে ইসলামীর সংসদীয় দলের নেতা মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী আগামী নির্বাচনে হিন্দু সম্প্রদায়ের ভোট আদায়ের লক্ষ্যে মন্দির-আশ্রমে ধর্ণা দিতে শুরু করেছে।

বুধবার পিরোজপুর পৌর এলাকার ঘুমুরিয়া বিপিন চাঁদ ঠাকুরের ১৪৩তম জন্মবার্ষিকী ও মতুয়া সম্মেলনে সাঈদী উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন এবং আশ্রমে ৫০ হাজার টাকা অনুুদানের ঘোষণা দেন। এর কিছুদিন আগে তিনি পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী গৌতম চক্রবর্তীকে সঙ্গে নিয়ে পিরোজপুুর রামকৃষ্ণ আশ্রম, কালীবাড়ি মন্দির, বিপিন চাঁদ সেবাশ্রমসহ বিভিন্ন আশ্রম ও মন্দিরে আলোচনা অনুষ্ঠানে মিলিত হন। (সমকাল: ২১ এপ্রিল-২০০৬) উল্লেখ্য, সাঈদী যে কতটুকু হিন্দু স্বার্থরক্ষক তা হিন্দুরা হাড়ে হাড়েই টের পেয়েছে। এ প্রসঙ্গে ২০০১ সালের ৭ই অক্টোবরের একটি খবর উল্লেখ্য। দৈনিক জনকণ্ঠে প্রকাশিত ফজলুল বারীর লেখা এই প্রতিবেদনের শিরোনাম: সাঈদীর এলাকা এখন বিপজ্জনক জনপদ ॥ আগুন দেয়া হচ্ছে সংখ্যালঘুর বাড়িতে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণাঞ্চলের এই জেলা সদর থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন জামাতে ইসলামীর রাজাকার নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী। আর নির্বাচনের পর থেকেই পিরোজপুরের গ্রামগুলো আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী আর সংঘ্যালঘু নাগরিকদের জন্য বিপজ্জনক জনপদ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আগুন দেয়া হচ্ছে সংখ্যালঘুর বাড়িতে, মল ঢেলে দেয়া হয়েছে। নির্বাচনের পর থেকেই পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর মঠবাড়িয়া, স্বরূপকাঠির গ্রামগুলোতে চলছে এসব ভীতিকর নানা ঘটনা। কিন্তু সেদিনকার সে সাঈদী, মুনাফিক পিতা মওদুদীর সন্তান আজকে হিন্দু স্বার্থ সংরক্ষকের ভাবমূর্তি গড়তে উদ্যোগী হয়েছে! হিন্দু প্রেমী সাজতে চাইছে।

কিন্তু এসবই যে মুনাফিকী তা এখন বিধর্মী হিন্দুও বোঝে। কারণ ধর্ম নয়, স্বার্থের জন্যই ওরা ধর্মকে ব্যবহার করে! এমনকি! স্বার্থের জন্যই ধর্মকে বাদ দিয়ে হিন্দুও হতে পারে। আর মূলত হয়েছেও তাই। পত্রিকায় প্রকাশ: জেলা প্রশাসক মুনসুর রাজা চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী বলেন, … কৃষ্ণ ও রামকে শ্রদ্ধা করি। … (জনকণ্ঠ, ৩১ মার্চ-০৬) উল্লেখ্য, সাঈদী আল্লাহ পাক উনার আইন চেয়ে রাজনীতি করে।

কিন্তু আল্লাহ পাক উনার আইনের ভিত্তিতেই সে যে উপরোক্ত কথা বলে প্রকাশ্য কাফিরে পরিণত হয়েছে, সে ব্যাপারে কোনো মুফতীরই দ্বিমত থাকার কথা নয়। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।