নআুবডমভ রযৃফন সমকালীন রাজনীতিতে ব্লগের ভূমিকা বিশেষ করে তরূনপ্রজন্মের মধ্যে ব্লগের ব্যবহার। এবং মুক্ত মতামত প্রকাশ। চলমান রাজনীতিতে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করছে। এ কথা অস্বীকার করার কোন উপায় নেয় যে, সুস্থ্ মতামতের পাশাপাশি মিথ্যা, কুরুচিপূর্ণ অশ্লীল শব্দের ব্যবহারের ব্যাপক প্রসার লক্ষকরা যাচ্ছে। বস্তুত, যুক্তিযুক্ত মতামত তুলেধরার মাধ্যমে এই মুক্তআলোচনাকে আরো বেশি সমৃদ্ধ্ করা যেতে পারতো বলে আমি মনেকরি।
মিথ্যাতো সকল সময় ভঙ্গুর এবং সত্য প্রকাস হওয়ার সাথেসাথে মিথ্যার মৃত্যুঘটে। মিথ্যবাদীর গ্রহনযোগ্যতা কমতে থাকে যদিও মিথ্যবাদীর এটা খুব কমই বোঝে। আর যখন কোন মতলববাজ নিজের যুক্তিবুদ্ধি খুঁজে পায়না। তখনই সুনিশ্চিত পরাজয়কে ভিন্নখাতে প্রবাহ করার সার্থে কুরুচিপূর্ণ অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করেথাকেন । আবার কখনোকখনো মানুষের বিশেষ অনুভূতিতে আঘাত করারা প্রবল ইচ্ছাথেকে অশ্লীল শব্দ ব্যবহারের প্রবনতা দেখা যায়।
যায়হোক ব্যাক্তি মানুষের অভিজ্ঞতা, জ্ঞান, যুক্তিবোধ, বিশ্বাসেই হল তাঁর ভিতরের মানসপট। এবং তা বহির্প্রকাশ ঘটে যুক্তিবোধ ও ভাষাশৈলীর মাধ্যমে। কিছুটা আপেক্ষীকও বটে। রাজনীতিতে যতটা দলবদল আদর্শবদল দেখা যায় ধর্মের মধ্যে ততটা নয়। ধর্মবদল করা মানুষের সংখ্যা খুবই কম এর প্রধান কারন হল মানুষ তাঁর বিশ্বামের সাথে আপোষ করতে পারেনা।
সে কারনে দেখাযায় ধর্মের কারনে পুত্র/কন্যা তার নীজ বাবা/মাকে ত্যাগকরেছে আবার বাবা/মাও তার আপন পুত্র/কন্যাকে ত্যাগকরেছে কিন্ত রাজনৈতীক কারনে এমন কোন ঘটনা ঘটেছে বলে আমার জানানেই। পুত্রপিতার মধ্যে রাজনৈতিক আদর্শের পার্থক্য থাকতেই পারে কিন্তু ধর্মীয় বিস্বাসের পার্থক্য তাদের মধ্যে ব্যাপক দুরত্বের সৃষ্টিকরে যেমন তালাহ উবনু উবাইদুল্লাহ (রাঃ) এবং তার পিতামাতার মধ্যে দেখাযায়। আমাদের আজকের রাজনীতি এমনই এক দন্দের মধ্যে লিপ্ত যা রাজনৈতিক বিশ্বাস ও ধর্মবিশ্বাসের মাঝে চরম এক দন্দের সৃষ্টি করেছে। ইতিহাস থেকে আমাদের শিক্ষা নিতেহবে ধর্মবিশ্বাসের দন্দে কি ধরনের পরিনতি হয়। আর এই দন্দ্ মিমাংশা বা সমাধানের পথ আমাদের সকলকে ভেবে বেরকরতে হবে আর আমরা ব্যর্থহলে তার দায়ভার আমাদেরকেই নিতেহবে।
সরকারের দমননীতির মাধ্যমে এটা কিছুদিন দাবিয়ে রাখা সম্ভব কিন্তু নির্মূলকরা সম্ভব নয়। এবং তার ব্যার্থফল ভংঙ্কার রুপে আঘাত আনতে পারে যা সবকিছু হিসাব নিকাশ পাল্টেদিতে পারে এইকারনেই মানুষের ধৃ্মবিশ্বাসকে কট্টাক্ষকরা উচিত নয়।
বর্তমান সময়ের রাজনৈতিক ও ধর্মবিশ্বাসীদের আন্দোলন মিলেমিশে একাকার হয়েগেছে সামগ্রীক আন্দোলনটি চারটি ভাগে বিভক্ত যা দুইটি ধারায় প্রভাবিত হচ্ছে ।
১) আ্ওয়ামীলীগ, বাম ও সমমনা ১৪দল তথা সরকারীদল।
২) বিএনপি, জামাত ও সমমনা ১৮দল ।
৩) শাহাবাগ কেন্দ্রীক গণজাগরণ মঞ্চ তথা তরুণসমাজের কছিু অংশ, সাংস্কৃতিক কর্মি, বাম সংগঠন আ্ওয়ামীলীগ ঘরনার সমমনা দল্ এবং কিছু সাধারণ মানুষ।
৪) হফোজতে ইসলাম তথা সমমনা ১২ ইসলামী দল, জামাত সমমনা কিছু মানুষ, সাধারণ ধর্মামপ্রাণ কিছু মানুষ।
আন্দোলনে স্বরূপ-এটা আমার ব্যাক্তিগত ভাবনা। কারুর সাথে নাও মিলতেপারে এবং আমার জ্ঞান ভান্ডার খুবই ছোট ভূলও হতেপারে কেউ আহত হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। :
১) আ্ওয়ামীলীগ, বাম ও সমমনা ১৪দল তথা সরকারিদল।
তাঁরা প্রধানত চাই যেকোন মূলে রাজাকারদের তথা জামাতের নেতাদের ফাঁশী দিতে। সরকারের সকল দুর্নীতি ও ব্যার্খতা ঢাকতে । এবং যেকোন মূলে আবার ক্ষমতায় আসতে বিএনপিকে কোনঠাষাকরে দুর্বলকরে দিতে ।
২) বিএনপি, জামাত ও সমমনা ১৮দল
তাঁরা প্রধানত চাই নর্বিাচন প্রদ্ধতি নির্ধারন তত্বাবধায় সরকার ব্যাবস্থ পূনরবহাল, জামাতরে নেতাদের রক্ষা । সরকারের সকল দুর্নীতি ও ব্যার্খতা জনগনের কাছে তুলে ধরতে ।
এবং যেকোন মূলে আবার ক্ষমতায় আসতে ।
জামাত চাই যেকোন মূলে নেতাদের বাঁচাতে, দলকে বাঁচাতে এবং আ্ওয়ামীলীগ বড়রকমের ক্ষতি করতে ।
৩) শাহাবাগ কেন্দ্রীক গণজাগরণ মঞ্চ তথা তরুণসমাজের কিছু অংশ, সাংস্কৃতিক কর্মী, বাম সংগঠন আ্ওয়ামীলীগ ঘরনার সমমনা দল্ এবং কিছু সাধারণ মানুষ। তারা চাই রাজাকারদের তথা যুদ্ধ অপরাধীর ফাঁশী দিতে জামাতের রাজনীতি নিশিদ্ধ করতে ও সরকারকে সহযোগিতা করতে আগামী নির্বাচনে আ্ওয়ামীলীগকে ক্ষমতায় দেখতে ।
বাম সংগঠনের নেতারা তাদের সব দাবীর সাথে একমত থেকে চাই যে সকল ধর্মভিত্তিক দল নিষিদ্ধ হোক।
৪) হেফোজতে ইসলাম তথা সমমনা ১২ ইসলামী দল, জামাত সমমনা কিছু মানুষ, সাধারণ ধর্মামপ্রাণ কিছু মানুষ। তাঁরা চায় নবী রাসুলের কুটুক্তীকারীর বিচার হোক। শাহাবাগ কেন্দ্রীক গণজাগরণ মঞ্চ ও বামদের আন্দলন বন্দহোক, দেলোয়ার হোসেন সাইদি যেহেতু একজন কোরআনের তাফসির কারক সেহেতু তাঁর মুক্তি হোক এবং আগামী নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতায় আসুক।
জামাত সমমনা কিছু মানুষ চায় এই সুজগে রাজনৈতিক পরিবেশ উতপ্ত করে নিজেদের সার্থ হাসিল করতে।
উপরের ৩টি ধারার আন্দলনের মেৌলীক ভিত্তি হল এক।
সেটা হল রাজনৈতিক উদ্দেশ্য। এ বিষয়ে কিছু বলার ইচ্ছা আমার নেই।
আর ৪র্থ ধারাটির ভিন্ন, ব্যতিক্রম, সেটা হল বিশ্বাস।
এই ধারার যারা আন্দোলন করছেন মৃত্যুর জন্য বাযাতগ্রহন করছেন তাদের অনেকেই কখনো কোন রাজনীতি করেনি করতেও চাইনা তাঁদের চেতনা ও বিশ্বাসের জায়গাতে তাঁরা মরেযাবে কিন্তু বিশ্বাস থেকে সরে যাবে না। অবশ্য বিশ্বাসের সাথে আপষকরা যায়না সে কারনেই মানুষ কখোন কখোন আত্বহত্ত্য করে থাকে।
আপনি যদি একজন গোড়া নাস্তিক কে বলেন নামাজ পড়তে। তাহলে তাঁর মাঁথা গরম হয়ে যাবে সমাজিকতা রক্ষাকরে হয়ত কিছু বলবেনা কিন্তু সুযোগ পেলে একদিন না একদিন আপনাকে চরমভাবে বস্তুবাদী জ্ঞান দিয়ে দিবে। তা্য় এই বিশ্বস নিয়ে রাজনীতিকরণ সমচীন নয়। ইসলামকে যারা হালকাভাবে নিচ্ছেন তাঁরা ভূলকরছেন। এটা হালকা ব্যাপার নয়।
যারা মুসলমান (ঈমানের জ্ঞান সমৃদ্ধ) তারা বিশ্বাসকরে আল্লাহ আছেন, তিনি সর্ব ক্ষমতার মালিক, তিনি যা চান তাই হয়, তিনি দেখছেন, তিনার তরফথেকে একটা ফইসালা আসবেই, তিনিই আমাদের সাহায্য করবেন। এবং ঈমানদাররা জয়যুক্ত হবেই।
তাই সকলের প্রতি অনুরোধ ঈমানদারদের বিশ্বাসনিয়ে বিতর্কিত মতামত বা উপহাস করবেন না। সকল মুসলমান (বংশ্য থেকে পাওয়া) ভাইদের অনুরোধ নীজ ধর্মকে জানুন ও ভালবাসতে শিখুন। আর, ঈমানের জ্ঞান সমৃদ্ধ ভাইদের বলছি ধর্যধারন করেন রক্তপাতহীন সমাধানের পথ খুঁজুন সেটাই সম্ভাবত উত্তম (আল্লাহ-ই ভাল জানেন)
পরিশেষে আল্লাহপাকের কাছে প্রার্থনা করি তিনি যেন আমাদের সঠিক বুঝ দানকরেন এবং রক্তপাতহীন সমাধানের পথ বাতলে দেন-আমিন ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।