সমস্ত প্রাগ কথন,,অনির্ধারিত কিছু শব্দ.. হারিয়ে যাওয়া যৈবতীর খোলা চুলে পেখম মেলে আকাশের অন্তরালে, অযুত নিযুত তাপ নিসৃত কুপমুন্ডুকতা শৈবালের আবরন মাখা ভালোবাস। হৃদির টানে আত্মাহুতির অস্বস্থি আয়োজনে ফেনিল সাগরে রয়ে যায় স্তব্দ নিথর শিশির কনা; অবধারিত বহমান কালের বেশে নায়াগ্রা; পতিত জমির দিক ধাবমান আলো আধারের জীবন। যৈবনের শুরুতে অনভ্যাস্ত প্রেমকুন্জে মিলিত হয়েছিল দুই জন দুই নক্ষত্রের দুই যৈবন; গৃহবাসে টানে টানে টান লেগে যায় কলম্বাসের দাঁড়, আবিষ্কারের নেশায় নিউরন স্পামের খেলা । চোখের পাপড়িতে চোখের কোনে জল চিক চিক, অদম্য নেশায় আবেগ সাগরে বেহিসেবি যন্ত্রনা। আধাঁর ঘরে আলোর পরে আরেক কোনে, মিটি মিটি শৈলতে জ্বলা তন্দ্রাহীন কালো রাত। ক্রমশ ধেয়ে আসে পাশান পুরি, শান বাঁধানো ঘাটে ছোট্ট ডিঙ্গি ছলাত ছলাত জলের তোরে ভেসে যায় আমবশ্যা রাতের হুক্কা হুয়া যন্ত্রনা । যৈবতী কথা কয় চুপিসারে গহীন কোনে বক্ষের আচলে উতলা হওয়া বাতাস; উড়ে যায় গাঙচিল পাখির উদাম বাসা, যুবকের চক্ষু শূন্যখাচায় তার বাস ;চাষাবাদ। খোলা চুলে কালো ভ্রমরা খেলা করে, যৈবতী চেয়ে রয় বেসামাল, মাতাল; পূর্নতার মাঝে হাজার বছরের চাষবাস, অবধারিত যুবকের খেলে যাওয়া খেলা। প্রহর শেষে আগুন ঝড়ে আচল তলে, অদৃশ্য শুন্য পাখি ক্লান্তিতে বাসা বাঁধে , যৈবতীর জমাট বাঁধা যৈবন অপদার্থ যুবক, যৈবতী খুজে নতুন প্রান, নতুন আঁচল ওড়া বাতাস................ অতপর যুবকের প্রস্থান সঙ্গোপনে........... লেটনস্টোন, কিচেন রুম লন্ডন........................