সুস্থ ধারার রাজনৈতিক সমালোচনা করতে চায়। জাতির পিতা বাংলাদেশের স্থপতি মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব, এত বড় মহান ও জনপ্রিয় নেতা হয়েও তিনি নাকি প্রতিষ্টা করেছিল বাকশাল।
বাকশাল শব্দটি বিশেষ করে বি,এন,পি জামাত এমন ভাবে এর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়েছিল, এক পর্যায়ে এই বাকশাল শব্দটি হয়ে উঠে সবার কছে একটি অপবিত্র শব্দ হিসাবে। কথায় কথায় আওয়ামীদের বাকশাল বাকশাল বলে বলে মারাত্বক ধোলাই দিত বি,এন,পি জামাত।
শোনা যায় বি,এন,পি জামাত বাকশাল বাকশাল করতে করেতে তারা নাকি ঘোড়াশালকে ও বাকশাল বলতে শুরু করেন।
অনেক পর্যবেক্ষণ আর ষ্টাডি করে দেখলাম বাকশাল এত গৃণ্য শব্দ কেন?
প্রথমে জেনে নেওয়া যাক বাকশাল কাকে বলে, এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য।
বাকশাল
বা= বাংলাদেশ।
ক = কৃষক।
শ= শ্রকিম।
ল= লীগ।
যার পুর্ণ অর্থ দাড়ায় বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক লীগ। যুদ্ধ বিদ্ধস্থ মারাত্বক ভঙ্গুর অর্থনৈতিক গরীব দেশকে পূর্ণ গঠন ও স্থীতিশীলতায় আনায় জন্য তখন প্রয়োজন ছিল জাতীয় ঐক্য, তখন প্রয়োজন ছিল দেশের সকল নাগরীককে একটি একই স্কলে ও একই মতদর্শর কাতারে একত্রিত করা, মুলত একটি ঐক্য ও একই মতাদর্শ ও বিশৃঙ্কলা এড়াতে এই বাকশাল গঠন করা হয়।
বাকশাল ছিল একটি অস্থায়ী প্রদ্ধতি।
কেন বাকশাল বি,এন,পি জামাতের কাছে এতই অপ্রিয়।
১) বাকশাল যদি থাকতো রাজাকার জামাত শিবির রাজনীতে আসতে পাতোনা।
২) বাকশাল যদি থাকতো অবৈধ ভাবে পেচনের দরজা দিয়ে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা হরণ করতে পারতো না।
৩) বাকশাল যদি থাকতো পরাজিত পাকিস্তানীরা তারা তাদের এজেন্দা বাস্তাবয়ান করতো পরতো না।
৪) বাকশাল যদি থাকতো উগ্রমৌবাদ, র্ধম অন্ধ জঙ্গবাদ প্রতিষ্টিত হত না।
৫) বাকশাল যদি থাকতো দেশে একটি জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্টিত হতো আর দেশে হিংসা হানাহানি ও রাজনৈতিক বিশৃঙ্কলা থাকতো না। দেশ উন্নয়ন হতো, কিন্তু বি,এন,পি জামাত চায় না বাংলাদেশ পাকিস্তানকে ডিঙ্গিযে যাক।
এবার দেখা যাক বি,এন,পির বহুদলীয় গণতন্ত্রের আসল রুপ।
সাম্প্রতিক শোনা যাচ্ছে দেশে ( বি,এন,এফ,) নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠিত হতে যাচ্ছে, তাদের নির্বাচনী র্মাকা নাকি গমের শীষ।
বি,এন,পি চায়না (বি,এন,এফ) গঠিত হোক, কিন্তু রাজাকাররা যখন রাজনৈতিক দর গঠন করেছিল বি,এন,পি তখন আপত্তি করেনি। বরং উল্টো রাজাকারদের সাহায্য করেছিল বি,এন,পি এই হলো বি্এন,পির বহুদলীয় গণন্ত্রের আসল রুপ।
একটি স্বাধীন ও গণতন্ত্রের দেশে প্রতিটি মানুষের তার রাজনৈতিক দল গঠন কারা ও তাদের নির্বাচনী র্মাকা পচন্দ করার অধিকার আছে।
কিন্তু বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক বি,এন,পির আপত্তি বি,এন,এফ নাকি তারা তাদের ইচ্চামত ও তাদের পচন্দের র্মাকা গমের শীষ নিতে পারবেনা। এই হলো বি,এন,পি বহুদলীয় গণন্ত্রের আসর রুপ।
১৯৯৬ সালের ১৫ ই ফেব্রুয়ারীতে ভোটার বিহীন একদলীয় নির্বাচন করে নিজে নিজে জোর করে ক্ষমতায় আকড়ে থাকতে চেয়ে ছিল বি,এন,পি এই হলো বি,এন,পির আসল বহুদলীয় গণতন্ত্রের আসল রুপ।
এখন থেকে বি,এন,পির কথায় নতুন রাজনৈতিক দলগঠিত হবে।
কোন রাজনৈতিক দল গঠন করতে আগে বি,এন,পির অনুমোদন লাগবে,
বি,এন,পি অনুমোদন ছাড়া কোন দল তাদের নির্বাচনী র্মাকা পচন্দ করতে পারবেনা।
বি,এন,পি যেই ভাবে চায় সেই ভাবে নির্বাচন হবে।
বি,এন,পি যেই ভাবে চায় সেই ভাবে দেশ চলবে।
মোট কথা হলো তাদের কথায বাংলাদেশ চলবে, কারণ তাদের শাসন আমলে পর পর ৫ বার একটানা র্দুনীতে চ্যাম্পিয়ান হয়ে গোল্ড মেডেল পেয়েছি আমরা, খালেদা জিয়ার সরাসরি ব্যাক্তিগত ভাবে রাষ্ট্রয় টাকা হরণ করেছিল, খালেদা জিয়ার দুই পুত্র বিদেশে টাকা পচারকরে হাতে নাতে সরাসরি ধরা খেয়েছিল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।