আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলালিংক মোবাইল কোম্পানির দুর্নীতি।

সরকারকে নতুন সিম বিক্রয় বাবদ ট্যাক্স (৮০০ টাঁকা) ফাঁকি দেবার জন্য বাংলালিংক মোবাইল কোম্পানি পুরনো বন্ধ থাকা সিমগুলো পুনরায় বাজারজাত করছে, নতুন গ্রাহকের মাঝে খুবই স্বল্প মূল্যে। যার ফলে, পুরনো গ্রাহকরা বিপদে পড়ছে তাদের ব্যাবহারকৃত নম্বর তাদের অজান্তে অজ্ঞাত কেঁউ ব্যাবহার করায়। আমি এমনই এক বিপদ্গ্রস্থ। আমার বাবা ২০০৭ সালে আমাকে বাংলালিংক সিম কিনে দেন; যা ২০০৯ পর্যন্ত একটা ব্যাবহার করেছিলাম। কয়েক মাস বন্ধ থাকার কারনে, সিমটি রেজিস্ট্রেশন করে এখন ব্যাবহার করছে অন্য এক ব্যাক্তি।

যার নাম “আলি আল আহসান”। ধানমন্ডি থাকে। পাসপোর্ট নম্বরঃ ৮১৩০১৭৯১। তার এফ,এন,এফ নম্বর গুলো হলঃ ০১৯১৮১৯০৪০৬, ০১৯২৯২২৮৫৪৯ ও ০১৯২০৪২৩২৭৪। আমার পরিচিত এক বাংলালিংক কর্মকর্তার সাথে কথা বলে জানলাম, বাংলালিংক কোম্পানি ৬-৮ মাস বন্ধ থাকার কারনে আমার সিম বন্ধ করে পুনরায় বিক্রি করে দিয়েছে।

আমি চাইলে সিমটি উঠাতে পারি কিন্তু এতে কি বাংলালিংকের দুর্নীতি বন্ধ হবে? (আমি বর্তমান ব্যাবহারকারীর উক্ত তথ্যগুলো দিতাম না যদি তিনি আমার সাথে খারাপ ব্যাবহার না করতেন। ) কিন্তু বাংলাদেশের নামকরা মোবাইল কোম্পানি হওয়ায় “অর্থ” আর “ক্ষমতার” জোরে ব্যাবসা করে যাবে, এটাই স্বাভাবিক এই দুর্নীতিগ্রস্ত উন্নয়নশীল দেশে। তবুও আমি আশাহত নই। নিশ্চয়ই আমাদের দেশের সংগ্রামী মানুষ এই বেসকারী কোম্পানিগুলোর দুর্নীতির জবাব দিবে, আমরা বাঙলার মাটিতে সেই ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি হতে দেব না। যে সোনার বাঙলা গড়ার জন্য ৭১-এ মহান বাঙ্গালীরা জীবন দিয়েছিল, তাঁদের স্বপ্ন আমি বৃথা যেতে দেবো না, এ আমার প্রতিশ্রুতি।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.