ট্রুথ নট সেইড টুডে, কুড টার্ন টু আ লাই টুমোরো ভূমিকম্প মাপার স্কেল আছে। ফলে দুনিয়ার যেই চিপাতেই হোক আপ্নে ঘরে বৈসা টিভিতে শুইনা...ঝাক্কিডা আন্দাজ কর্তার্বেন। চার্লস রিখটার এই স্কেল বানাইছিলেন।
দুধের ভেজাল মাপ্তে ল্যাক্টোমিটার আছে। গোয়ালা যতই ফালাফালি করুক...ল্যাক্টোমিটার ডুবাইলেই কাহিনী পরিস্কার।
হরতালের কোন স্কেল নাই। তাই বিটিভি সারাজীবন ভ্যানভ্যান কর্তেই থাকবো "আজ হরতালে জনজীবন ছিল স্বাভাবিক। ব্যাংকগুলোতে লেন্দেন হয়েছে। " কথা সত্য। হরতালের দিনেই শুধু ঢাকার জীবন স্বাভাবিক থাকে।
অন্যদিনগুলাতেই যা জ্যাম থাকে ...সেইটারে কোন ভাবেই স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বলা যায় না। আরেকদিকে বিরোধী সংবাদ মাধ্যমে থাকবে পুলিশের মাইরপিটের ছবি।
তাই হরতালে একটা পরিমাপক ইউনিট করা দর্কার। ব্যাপারটায় সায়েন্টিফিক জাস্টিফিকেশন আনার জন্য সিভিলের ট্রান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারদের সাহায্য নেয়া যাইতে পারে...ঢাকার গুরুত্বপূর্ন কিছু পয়েন্টে এভারেজ ট্রাফিক চেঞ্জ দেখে এইটা করা জাইতে পারে...সাথে আরো কিছু ফ্যাক্টর যোগ-বিয়োগ-গুন-ভাগ কৈরা সর্বজনীন হরতাল স্কেল সূত্রে ফেলায়া ১০ এর মদ্ধে নাম্বারিং করা যাইতে পারে।
বাস পুড়াইলে ১০ পয়েন্ট
টেম্পু জ্বালানো ৫ পয়েন্ট
রিক্সা ভাংলে ২ পয়েন্ট
পুলিশের মাথা ফাটাইলে বেশি পয়েন্ট
এছাড়াও আহত-নিহত এইসব ফ্যাক্টর দিয়া হিসাবটা পাকা করা লাগব।
তবে এই স্কেলের নামকরন নিয়া খালেদা হাসিনার মদ্ধে ব্যাপক কাজিয়ার সম্ভাবনা আছে।
পাঠক, আপনি কি হাস্তেছেন? আমরা এত অসুস্থ ক্যান? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।