করণীয় অনেক কিছুই ছিল, সে তুলনায় জীবনটা বড়ই ছোট....! লেখাটা মূলত বিশ্বাসী মুসলিম ভাই-বোনদের জন্য লেখা।
[বিষয়টা সম্পূর্ণ অনুধাবন করতে, অনুগ্রহ করে আগের ৩টি পর্বও পড়ুন:
Click This Link
Click This Link
Click This Link
"কোয়ান্টাম মেথড" নিয়ে যা বলার ছিল বা লেখার ছিল তা মোটামুটিভাবে বলা/লেখা হয়েছে। আজকের এই পর্ব সেদিক থেকে ঠিক "কোয়ান্টাম মেথড" নিয়ে নয় - বরং আমাদের নিয়ে, "কোয়ান্টাম মেথড"-এর "শিকার"-দের নিয়ে : সেই সব ইসলামবিহীন মুসলিমদের নিয়ে, যারা নিজের দ্বীন জানিনা বলে "ঈমান" এবং "কুফরের" সীমা রেখা চিহ্নিত করতে জানি না - তাই সমানে দুই ভুবনে যাতায়ত করতে পারি - মনে করি হিন্দুদের বা বৌদ্ধদের ধর্মীয় "আচার-অনুষ্ঠান" পালন করেও আমরা তথাপি মুসলিমই থাকতে পারি (নাউযুবিল্লাহ্)। এদেশে তাই মুসলিম নামধারী ব্যবসায়ীকে (জুরাইনে যাকে তার পরিবার সম্পত্তির জটিলতায় কয়েক বছর আগে জবাই করেছিল) দেখা যায় "আয় উন্নতি"-র জন্য "কালী পূজা" করতে। আচ্ছা, কখনো ভেবে দেখেছেন যে, একজন মানুষ কি একই সময়ে "অযু" এবং "অযু বিহীন" অবস্থায় থাকতে পারে? পারে না, তাই না! অযু ভঙ্গের যে কোন একটি কারণ ঘটে গেলে তাকে পুনরায় অযু করতে হবে! একই ভাবে একজন মানুষ একই সাথে "ঈমান" এবং "কুফরে" থাকতে পারে না।
ধরুন কেউ জানে সে কিভাবে অযু করবে, কিন্তু সে জানে না কিসে অযু ভঙ্গ হয় - তাহলে কি এমন সম্ভাবনা থাকবে না যে, তার আসলে কখনো হয়তো অযু ভেঙ্গেই গিয়েছে, কিন্তু সে ভাবছে, "তার অযু তো আছেই" এবং সে সালাত আদায় করে চলেছে - অথচ, তার সালাত অর্থহীন হয়ে যাচ্ছে??
একইভাবে আমাদের সকলের জানা উচিত যে, কিসে একজন মুসলিমের ঈমান বা ইসলাম নষ্ট হয়ে যায় - তা না হলে জীবনের ১৬ আনাই মিছে হয়ে যেতে পারে - সারা জীবন নামায-রোযা করেও ক্বিয়মতের দিন "কাফির" বা "মুশরিকের" কাতারে দাঁড়াতে হতে পারে এবং চির-জাহান্নামী হিসেবে জাহান্নামে যেতে হতে পারে!
আমরা নীচে সূত্রসহ একজন মুসলিমের জন্য তার "ঈমান/ইসলাম বিনষ্টকারী বিষয়গুলো" তুলে দিলাম - আমরা সেগুলো নিয়ে খুব বিস্তারিত আলোচনা করবো না, কেবল ছুঁয়ে যাবো ইনশাল্লাহ! তবে তার আগে, আমরা এখন ইসলামের কিছু মৌলিক নীতি নিয়ে প্রথমে আলোচনা করবো:
প্রথমত:
বিদায় হজ্জের মাঠে নাযিলকৃত ৫:৩ আয়াত নাযিল হবার পর এবং ৩:৮৫ নাযিল হবার পর পৃথিবীতে কেবল ২ টি দ্বীন রয়েছে, "দ্বীন আল-ইসলাম" আর "দ্বীন আল-কুফর" - সুতরাং একজন মানুষ হয় "মুসলিম" নয় "কাফির"! আর সকল দ্বীন, সে সবের কিতাব, সে সবের সুন্নাহ্ বা সে সবের শরীয়াহ্ - সব বাতিল হয়ে গেছে। এই কথারই প্রতিফলন দেখুন নীচের কথা গুলোতে:
"......................................One of the basic principles of belief in Islam, something which is obviously a basic principle and on which all the Muslims are agreed (ijmaa’) is that [sb]there is no true religion on the face of the earth apart from Islam. It is the final religion which abrogates all religions and laws that came before it There is no religion on earth according to which Allaah is to be worshipped apart from Islam. Allaah says (interpretation of the meanings):
“This day, I have perfected your religion for you, completed My Favour upon you, and have chosen for you Islâm as your religion” [al-Maa’idah 5:3]
“And whoever seeks a religion other than Islâm, it will never be accepted of him, and in the Hereafter he will be one of the losers” [Aal ‘Imraan 3:85].
After the coming of Muhammad (peace and blessings of Allaah be upon him), Islam means what he brought, not any other religion......."
এব্যাপারে নবী (সা.)-এর নিজের বক্তব্য হচ্ছে:
".....It was reported in Saheeh Muslim that the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) said: “By the One in Whose hand is my soul, no one among this nation, Jew or Christian, hears of me, then dies without having believed in that with which I was sent, but he will be one of the people of the Fire.” ..... "
এখানে ঐ কথাটা আসছে, যে "কাফির"দের "কাফির" মনে করে না সে নিজেই একজন কাফির:
"......Hence whoever does not regard the Jews and Christians as kuffaar is himself a kaafir, according to the ruling of Sharee’ah, “Whoever does not regard the kaafir as such after proof has been established against him is himself a kaafir.” ......"
(নীচে ঈমান বিনষ্টকারী বিষয়ের লিস্টে ৩ নম্বর বিষয়)
এরপর দেখুন উমর (রা.) কেবল তাওরাত পড়ে দেখতে চেয়েছিলেন, সে জন্য রাসূল (সা.) তাঁকে কিভাবে তিরষ্কার করেন এবং বলেন যে, মূসা (আ.) বেঁচে থাকলে, তাঁরও মুহাম্মদ (সা.)-কে অনুসরণ করা ছাড়া কোন choice থাকতো না:
".....It was reported that the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) became angry when he saw that ‘Umar had a page with something from the Tawraat written on it, and he (peace and blessings of Allaah be upon him) said: “Are you in doubt, O son of al-Khattaab? Have I not brought you something shining and pure? If my brother Moosa were alive, he would have no choice but to follow me.” (Narrated by Ahmad and al-Daarimi, and others)......."
অন্য কোন ধর্মের "আচার-অনুষ্ঠান" আমাদের চোখে যত সুন্দরই লাগুক না কেন, সেগুলো গ্রহণ করার কোন উপায় নেই - এমনকি হযরত উমরের(রা.) মত শ্রেষ্ঠ মুসলিমদের একজনেরও আহলে কিতাবদের "তাওরাতে" কিছু খোঁজ করার অধিকার নেই - "ভগবত গীতা" বা "বেদ"-এর তো প্রশ্নই ওঠে না!
উপরে আমরা যা উদ্ধৃত করলাম তার সবগুলো সূত্র হচ্ছে:
Source: http://www.islamqa.com/en/ref/10213/
দ্বিতীয়ত:
যদিও উপরে আলাপ করেছি, তবু আবার বলছি যে, ইসলামের এই মূলনীতিটা হয়তো আমরা অনেকেই জানি না যে:
"Whoever does not believe that the kaafirs are kaafirs is himself a kaafir"
অর্থাৎ, "যে কোন "কাফির"কে 'কাফির" মনে করে না, তার ঈমান নষ্ট হয়ে যায় - সে নিজেই একজন কাফিরে পরিণত হয়। "
আমরা কত মানুষকে বলতে শুনি যে "ওরা ওদের দ্বীন পালন করে ঠিকই করছে, আমরা যেমন আমাদেরটা পালন করছি"! অথচ, দেখুন ব্যাপরটা কত risky! নীচের লিংকে ব্যাপরটার উপর বিস্তারিত আলোচনা পাবেন ইনশা'আল্লাহ্:
http://www.islam-qa.com/en/ref/6688/nullifiers
তৃতীয়ত:
রাসূল (সা.) সহীহ্ হাদীসে বলে গেছেন যে, কোন গোষ্ঠীর অনুকরণ করবে, সে তাদেরই একজন (বলে গণ্য হবে):
It was narrated that ‘Abd-Allaah ibn ‘Umar said: The Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) said: “Whoever imitates a people is one of them.” Narrated by Abu Dawood, 3512; classed as saheeh by al-Albaani in Irwa’ al-Ghaleel, 2691.
কোন ন্যূনতম মুসলিমও কি হিন্দু/বৌদ্ধ ঋষি বা সাধুদের অনুকরণ করতে পারে??
এবার আসুন "কোয়ান্টাম মেথড"-এর মাধ্যমে আমরা কিভাবে ঈমান/ইসলাম বিনষ্টকারী বিষয়গুলোতে জড়িয়ে পড়তে পারি তা দেখা যাক:
"কোয়ান্টাম মেথড" - আমাদের বলে "আমরা সব পারি - সকল ক্ষমতার উৎস আমার 'আমি' ", "ধ্যানের মাধ্যম সব নিয়ন্ত্রণ করতে পারি", "শত শত মাইল দূরে নিজের ছেলেকে দেখতে পারি - অর্থাৎ গায়েব জানতে পারি" ইত্যাদি ইত্যাদি। আল্লাহর গুনাগুণ মানুষের উপর আরোপ করার নামই "শিরক" - "শিরক" কেবল মূর্তি বানিয়ে পূজা করার নাম নয় - শিরক হচ্ছে তৌহীদের antithesis! সেক্ষেত্রে নীচের ১ নম্বর ঈমান বিনষ্টকারী পয়েন্ট অনুযায়ী আমাদের ঈমান নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
কেউ যদি প্রার্থনার জন্য বা আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য অন্য কাউকে "এজেন্সি" মনে করে তবে, নীচের ২ নম্বর পয়েন্ট অনুযায়ী তার ঈমান নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
"কোয়ান্টাম মেথড"-এর "গুরুভক্তি"তে এই clause-এও আমাদের ঈমান নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
নীচের লিস্টির ৩ নম্বর পয়েন্টটা আমরা আগেই আলোচনা করেছি!
"কোয়ান্টাম মেথড", নীচের লিস্টির ৪ নম্বর পয়েন্ট অনুযায়ী আমাদের ঈমান হারানোর আশঙ্কায় ফেলে। রাসূল (সা.) যে জীবন বিধান দিয়ে গেছেন, তাকে অসম্পূর্ণ মনে করা বা অন্য কিছুকে তার চেয়ে শ্রেয় মনে করলে, যে কেউ "কাফির" হয়ে যায়।
নীচের ৭ নম্বর পয়েন্টের Sihr (witchcraft)-এর আওতায় তন্ত্র-মন্ত্র, যাদু, টোনা, তাবিজ, কবজ, ভবিষ্যত জানার চেষ্টা, জ্যোতিষ-শাস্ত্র বা ধ্যানের আসনে বৃহষ্পতি শনি ইত্যাদির consideration সবই এসে যাবে। এখানেও আমরা "কোয়ান্টাম মেথড"-এর মাধ্যমে ঈমান হারানোর risk-এ থাকবো।
নীচের ৯ নম্বর পয়েন্ট অনুযায়ী কেউ যদি মনে করে যে, কারো জন্য শরীয়াহ্ প্রযোজ্য নয় (শিশু, পাগল, ঘুমন্ত এরকম কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া) বা কেউ শরীয়তের ঊর্ধ্বে - তাহলে যিনি এমন মনে করবেন তার ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে। যেমন ধরুন, "গুরুজী মহিলাদের মাথায় হাত রাখেন" - এটা ইসলামী শরীয়াহয় হারাম। কিন্তু কেউ যদি মনে করেন যে, গুরুজি এসবের ঊর্ধ্বে, তবে তার ঈমান নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এখানেও আমরা "কোয়ান্টাম মেথড"-এর আয়োজনে ঈমান হারানোর risk-এ থাকবো।
নীচের ১০ নম্বর পয়েন্ট অনুযায়ী যারা দ্বীন শিখে না বা দ্বীনের প্র্যাক্টিস থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তারা "কাফির" বলে গণ্য হতে পারে।
"কোয়ান্টাম মেথড" তো আমাদের শর্টকাট শিখিয়ে দিচ্ছে - এমন কি বলছে: কোন ঈশ্বরে বিশ্বাস না করলেও আমরা চূড়ান্তভাবে সফল হতে পারি। এখানেও আমরা ঈমান হারানোর risk-এ রয়েছি। যারা "কোয়ান্টাম মেথড"-এর শরণাপন্ন হয়েছি, তারা কি নিজের দ্বীন শেখার জন্য পর্যাপ্ত সময় দিয়েছি - তারা কি ইসলামী শরীয়াহ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিই নি?
--------------------------------------------------------------
Actions that put a person beyond the pale of Islam
Question:
What are the actions which, if a Muslim does them, he will be an apostate from Islam?.
Answer:
Praise be to Allaah.
Shaykh ‘Abd al-‘Azeez ibn ‘Abd-Allaah ibn Baaz (may Allaah have mercy on him) said:
Note that Allaah has commanded all people to enter Islam and to adhere to it and to beware of whatever is contrary to it. He sent His Prophet Muhammad (peace and blessings of Allaah be upon him) to call mankind to that. He tells us that those who follow him will be guided and that those who turn away from him have gone astray. In many verses He warns against the means that lead to apostasy and all forms of shirk and kufr. The scholars (may Allaah have mercy on them) have said, when discussing apostasy, that a Muslim may apostatize from his religion by doing many acts that nullify Islam, which makes it permissible to shed his blood and seize his wealth, and which will put him beyond the pale of Islam. Among the most serious and most common of these things are ten which were mentioned by Shaykh Muhammad ibn ‘Abd al-Wahhaab and other scholars (may Allaah have mercy on them all). We will mention them in brief here, so that you and others can beware of them, in the hope that you will be safe and sound. We will also explain a little about them after mentioning each one.
1 – Shirk or associating others in worship with Allaah. Allaah says (interpretation of the meaning):
“Verily, Allaah forgives not (the sin of) setting up partners (in worship) with Him, but He forgives whom He wills, sins other than that, and whoever sets up partners in worship with Allaah, has indeed strayed far away”
[al-Nisa’ 4:116]
“Verily, whosoever sets up partners (in worship) with Allaah, then Allaah has forbidden Paradise to him, and the Fire will be his abode”
[al-Maa’idah 5:72]
That includes praying to the dead, seeking their help, making vows and offering sacrifices to them or to the jinn or to the grave.
2 – Whoever sets up intermediaries between himself and Allaah, asks them to intercede, and puts his trust in them, is a kaafir according to scholarly consensus.
3 – Whoever does not regard the mushrikeen as kaafirs, or doubts that they are kaafirs, or regards their way as correct, is a kaafir.
4 – Whoever believes that anything other than the teaching of the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) is more complete than his teachings, or that the rulings of anyone else are better than his rulings – such as those who prefer the rule of false laws to his rulings – is a kaafir.
5 – Whoever hates any part of that which the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) brought, even if he acts in accordance with it, is a kaafir, because Allaah says (interpretation of the meaning):
“That is because they hate that which Allaah has sent down (this Qur’aan and Islamic laws); so He has made their deeds fruitless”
[Muhammad 47:9]
6 – Whoever makes fun of anything in the religion of the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him), or makes fun of any texts that refer to rewards or punishments, is a kaafir. The evidence for that is the verse (interpretation of the meaning):
“Say: Was it at Allaah, and His Ayaat (proofs, evidences, verses, lessons, signs, revelations, etc.) and His Messenger that you were mocking?
Make no excuse; you disbelieved after you had believed”
[al-Tawbah 9:65-66]
7 – Sihr (witchcraft) – including spells to turn one person against another or to make someone love another. Whoever does this or approves of it is a kaafir. The evidence for that is the verse (interpretation of the meaning):
“but neither of these two (angels) taught anyone (such things) till they had said, ‘We are for trial, so disbelieve not (by learning this magic from us)’”
[al-Baqarah 2:102]
8 – Supporting the mushrikeen and helping them against the Muslims. The evidence for that is the verse in which Allaah says (interpretation of the meaning):
“O you who believe! Take not the Jews and the Christians as Awliyaa’ (friends, protectors, helpers), they are but Awliyaa’ of each other. And if any amongst you takes them (as Awliyaa’), then surely, he is one of them. Verily, Allaah guides not those people who are the Zaalimoon (polytheists and wrongdoers and unjust)”
[al-Maa'idah 5:51]
9 – Whoever believes that some people are allowed to operate outside the law of Muhammad (peace and blessings of Allaah be upon him) just as al-Khidr operated outside the law of Moosa (peace be upon him) is a kaafir, because Allaah says (interpretation of the meaning):
“And whoever seeks a religion other than Islam, it will never be accepted of him, and in the Hereafter he will be one of the losers”
[Aal ‘Imraan 3:85]
10 – Turning away from the religion of Allaah, not learning it and not acting in accordance with it. The evidence for that is the verse (interpretation of the meaning):
“And who does more wrong than he who is reminded of the Ayaat (proofs, evidences, verses, lessons, signs, revelations, etc.) of his Lord, then turns aside therefrom? Verily, We shall exact retribution from the Mujrimoon (criminals, disbelievers, polytheists, sinners)”
[al-Sajdah 32:22]
With regard to all of these acts that nullify Islam, it makes no difference whether a person is joking, serious or afraid, unless he is forced to do it. All of them are very serious, and they all happen a great deal. The Muslim should beware of them and fear falling into them. We seek refuge with Allaah from the things that may incur His wrath and painful punishment. May Allaah send blessings and peace upon the best of His creation, Muhammad, and upon his family and companions.
The fourth category includes those who believe that the systems and laws devised by men are better than the sharee’ah of Islam, or equal to it; or that it is permissible to refer to them for judgements and rulings, even if he believes that referring to sharee’ah is better; or that the Islamic system is not fit to be applied in the twentieth century; or that it was the cause of the Muslims’ backwardness; or that it should be limited to a person’s relationship with his Lord and not have anything to do with the other affairs of life
The fourth category also includes those who think that carrying out the ruling of Allaah by cutting off the hand of the thief or stoning the married adulterer is not appropriate in the modern age.
That also includes: everyone who believes that it is permissible to rule according to something other than the laws of Allaah with regard to interactions, hudood punishments or other matters, even if he does not believe that that is better than the ruling of sharee’ah, because by doing so he is regarding as permissible something that Allaah has forbidden according to consensus, and everyone who regards as permissible something that Allaah has forbidden and is well known to be forbidden in Islam, such that no Muslim has any excuse for not knowing that it is forbidden, such as adultery, alcohol and riba, and ruling by something other than the sharee’ah of Allaah, is a kaafir according to the consensus of the Muslims.
We ask Allaah to help us all to do that which pleases Him, and to guide us and all the Muslims to His Straight Path, for He is All Hearing, Ever-Responsive. May Allaah send blessings and peace upon our Prophet Muhammad and his family and companions.
Islam Q&A
সূত্র: Click This Link
---------------------------
প্রিয় ভাই-বোনেরা, "নিজেকে এবং নিজের আহালকে আগুণ থেকে বাঁচানোর" (কুর'আন, ৬৬:৬) প্রচেষ্টায় আমার এই কাজ। আপনারা উপকৃত হলে আলহামদুলিল্লাহ্! আর আপনারা যদি শুনেও না শোনার ভান করেন বা এসব নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা না করেই স্রাতে গা ভাসিয়ে দেন, তবে আমি অন্তত আল্লাহকে বলতে পারবো যে, আমি চেষ্টা করেছি আমার দায়িত্ব পালন করার। আল্লাহ আমাদের মুসলিম হিসেবে মৃত্যু নসীব করুণ! আমীন!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।