জীবনের সবটুকু আনন্দ সবার মাঝে বিলাতে চাই.। কোয়ান্টাম এর কথা অনেক দিন খেকেই বিভন্ন জনের কাছ থেকে শুনি। এরপর নিজে জানার জন্য ওয়েব সাইট থেকে পড়াশুনা শুরু করলাম। কোর্স করবার জন্য ইচ্ছা হতো, কিন্তু কোর্স ফি এর কথা শুনে দমে যেতাম। আমরা বোন আমার আগ্রহ দেখে আমাকে না জানিয়ে নাম রেজিস্ট্রেশন করে দিল।
কোর্স ফি ও জমা দিল। আমাকে শুধু ৪ দিন উপস্থিত থেকে সেশনে অংশ নিতে হবে। একটানা ৪ দিন সময় বের করা আমার জন্য বেশ কঠিন। যা হোক ২দিন সাপ্তাহিক ছুটির সাথে ২ দিন অফিস থেকে ছুটি িনলাম । প্রতিদিন ১০ঘন্টার সেশনে বসে থেকে আলোচনা ষুনতাম আর মেডিটেষন করতাম।
এত অধৈর্যশীল একজন মানুষ আমি অথচ এত ধৈর্য কোথা থেকে আসল? আমি বুঝতে পারলাম না।
কোর্স শেষ করবার পর নিয়মানুযায়ী ৪০ দিন ২ বেলা করে মেডিটেশন করলাম। আমর পরিবর্তন দেথে পরিবারের লোকজন অবাক হয়ে গেল। কেউ কেউ বলতে লাগলো আমাকে বোধহয় কেউ তাবিজ করেছে। আসলে আমিও আমার পরিবর্তন কিছুটা বুঝতে পারঝছলাম।
এর মধ্যে প্রধান হলো আমার রাগ হঠাৎ করে নাই হয়ে গেল,যে মানুষ আগে রেগে গেলে হিতাহিত জ্ঞান থাকতো না সে মানুষ একদম ঠান্ডা। মাটির ব্যাংকে নিয়মিত দান করা শুরু করলাম। বিপদে -আপদে,নিয়ত করে মাটির ব্যংকে যখন যা পারি দান করি তার সুফল পেলাম। আমার আয়ে বরকত হলো। কিভাবে যে হচ্ছে আমি নিজে ও অবাক হই।
ভাল কাজের নিয়ত করে ঘরে বাইরে সফল হচ্ছি। এখন বুষতে পারছি আমার কোয়ানটাম কোর্স থেকেই এই সফলতা এসেছে। আরো সফলতার জন্য সবাই আমাকে দোয়া করবেন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।