উড়ে যাই, উড়ে যাই, উড়ে উড়ে যাই. . .
ইন্ডিয়া গেটের দিকে হাঁটতে হাঁটতে মনে হচ্ছিল, আসলেই একটা দেখার মতো কিছু। দিল্লীতে আসছি ৪/৫ দিন হলো। মেট্রো দিয়ে এখানে সেখানে, আর বাসে। পকেটে টাকার স্বাস্থ্য অবনতির কারণে মেট্রো আর বাসে গেলেও জার্নি যে কি মজার বলাই বাহুল্য। ৪/৫/৬ রুপিতে মেট্রো আর একই রকম বাসে।
আবার হাঁটিও অনেক সময়। ঘুরতেচি দিল্লীতে লাড্ডুর মতো। তয় আসল লাড্ডু খাইলাম গতকাইল। একটার দাম নাহি ৫ রুপি। যা হোক।
দু খান নিলাম। বিশেষ কিচু মনে অইলু না। কারণ দিল্লীকা লাড্ডু তো আর এই লাড্ডু না. . লাড্ডুর সাথে আবেগ, ভালোবাসা, পিরীতিও হয়তো জড়িত!
নয়াদিল্লী রেল স্টেশনের পাশে পাহাড়গঞ্জ হোটেল পাড়া বেশ বড়। আছি একটা হোটেলে।
দিল্লীর লাড্ডুর খেঅঁজে কতো দেশের কতো বর্ণের যে মানুষ দেখতাচি কয়দিন!! নিজে টা তো বাদ ই।
ওইদিন সাইবার ক্যাফেতে যাওয়ার পর বসলাম। ব্রাউজিং করতেছি। এর আগে পাসপোর্ট নিয়ে ওরা একটা ফটোকপি করে আনার পর মালিক আরেক জনরে বলতাচে. . .- আইডি না দেখলে তু বুঝতামই না বাঙলাদেচ চে আইহে। বিদেচী য্যায়সে লাগতেহি নেহি!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।