গনতান্ত্রিক দেশে আন্দোলনের সর্বশেষ পর্যায় হচ্ছে হরতাল। এখানেও যদি বিফল হয় তবে আর কিছু করার থাকে না। যারা হরতাল দেয় তারা সফল না হলে যেমন তাদের ক্ষতি তার চেয়ে বেশি ক্ষতি বহন করে দেশ। সেক্ষেত্রে হরতাল সফল হোক বা না হোক। এতে করে একটি দেশকে অতি দ্রুত ভঙ্গুর করে ফেলা যায় ।
একদিন হরতাল হলে একটি দেশ যে পরিমান পিছিয়ে যায় তা আর কোন ক্রমে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয় না। তাই আমি এই হরতালকে একটি দেশের ক্যান্সার হিসেবে ধরে নিয়েছি। কারন মানুষের ক্যান্সারের সাথে এর অনেক মিল রয়েছে। একটু খানি পার্থক্য হচ্ছে, মানুষ সাধারনত ক্যান্সারে আক্রান্ত হলে মারা যায়। আর যারা বেঁচে থাকে তারা থাকে মরে বেঁচে থাকার মত।
হরতালে দেশ মরে না সত্য কিন্তু বেঁচে থাকে মরার মত। যার কার্যত কোন ভূমিকা নেই। আমার কাছে মনে হয় আমাদের দেশের সব রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে হরতালের ক্যান্সার সাগরের ঢেউরের মত প্রবাহিত হয়। এদরেকে সমূলে উৎপাটন করতে পারলে বুঝি দেশটা বেঁচে যায়। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।