আমাদের বশুবাড়ীর ঘাটের ঐতিয্য আর রক্ষাকরা গেলনা সেখানে াখেন এখন বাজে লোকেরা আড্ডা মারে। মুন্সীগঞ্জের গজারিয়াতে ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতায় ২ জন গুলিবিদ্ধসহ কমপে ১৫ জন আহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ দুলাল ও বোরহানকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অপর আহত মিলন, কবীর, সোহেল, বাচ্চু ও রোকনসহ বাকিদের নারায়ণঞ্জের সোনারগাঁও ও গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে । প্রত্যদর্শী সূত্রে জানা যায়, ভোট চাওয়াকে কেন্দ্র করে জেলার গজারিয়া উপজেলার হোসেন্দী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম ও মনিরুল হক মিঠুর সমর্থকদের মধ্যে বুধবার রাত ১০টার দিকে সংঘর্ষ বাঁধে।

এক পর্যায়ে উভয় প্রার্থীর সমর্থকরা লাঠিসোটা ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এ সংঘর্ষ রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলে। এ সময় গুলিতে দুলাল ও বোরহান গুলিবিদ্ধসহ উভয় পে মোট ১৫ ব্যক্তি আহত হয়। এ ব্যাপারে প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম জানান গ্রামে নির্বাচনী প্রচারণায় বের হলে অন্য প্রার্থী মনিরুল হক মিঠুর ১০/১২ জন সমর্থকরা আমাদের গ্রাম থেকে বের করে দিতে চাইলে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়।

অন্যদিকে, মনিরুল হক মিঠু সাংবাদিকদের বলেন, ‘গোলাগুলির কোনো ঘটনা ঘটেনি। শুধুমাত্র হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরজু মিয়া জানান, রাতের গোলাগুলি ও সংঘর্ষের ঘটনায় হোসেন্দী ইউনিয়নের ইস্মানিরচর এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। চেয়ারম্যান প্রার্থী জাহাঙ্গীর ও মনিরুলের পে থানায় পৃথকভাবে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। মুন্সীগঞ্জের গজারিয়াতে ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতায় ২ জন গুলিবিদ্ধসহ কমপে ১৫ জন আহত হয়েছেন।

গুলিবিদ্ধ দুলাল ও বোরহানকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অপর আহত মিলন, কবীর, সোহেল, বাচ্চু ও রোকনসহ বাকিদের নারায়ণঞ্জের সোনারগাঁও ও গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে । প্রত্যদর্শী সূত্রে জানা যায়, ভোট চাওয়াকে কেন্দ্র করে জেলার গজারিয়া উপজেলার হোসেন্দী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম ও মনিরুল হক মিঠুর সমর্থকদের মধ্যে বুধবার রাত ১০টার দিকে সংঘর্ষ বাঁধে। এক পর্যায়ে উভয় প্রার্থীর সমর্থকরা লাঠিসোটা ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এ সংঘর্ষ রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলে।

এ সময় গুলিতে দুলাল ও বোরহান গুলিবিদ্ধসহ উভয় পে মোট ১৫ ব্যক্তি আহত হয়। এ ব্যাপারে প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম জানান গ্রামে নির্বাচনী প্রচারণায় বের হলে অন্য প্রার্থী মনিরুল হক মিঠুর ১০/১২ জন সমর্থকরা আমাদের গ্রাম থেকে বের করে দিতে চাইলে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। অন্যদিকে, মনিরুল হক মিঠু সাংবাদিকদের বলেন, ‘গোলাগুলির কোনো ঘটনা ঘটেনি। শুধুমাত্র হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।

এ বিষয়ে গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরজু মিয়া জানান, রাতের গোলাগুলি ও সংঘর্ষের ঘটনায় হোসেন্দী ইউনিয়নের ইস্মানিরচর এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। চেয়ারম্যান প্রার্থী জাহাঙ্গীর ও মনিরুলের পে থানায় পৃথকভাবে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। মুন্সীগঞ্জের গজারিয়াতে ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতায় ২ জন গুলিবিদ্ধসহ কমপে ১৫ জন আহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ দুলাল ও বোরহানকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অপর আহত মিলন, কবীর, সোহেল, বাচ্চু ও রোকনসহ বাকিদের নারায়ণঞ্জের সোনারগাঁও ও গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে ।

প্রত্যদর্শী সূত্রে জানা যায়, ভোট চাওয়াকে কেন্দ্র করে জেলার গজারিয়া উপজেলার হোসেন্দী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম ও মনিরুল হক মিঠুর সমর্থকদের মধ্যে বুধবার রাত ১০টার দিকে সংঘর্ষ বাঁধে। এক পর্যায়ে উভয় প্রার্থীর সমর্থকরা লাঠিসোটা ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এ সংঘর্ষ রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলে। এ সময় গুলিতে দুলাল ও বোরহান গুলিবিদ্ধসহ উভয় পে মোট ১৫ ব্যক্তি আহত হয়। এ ব্যাপারে প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম জানান গ্রামে নির্বাচনী প্রচারণায় বের হলে অন্য প্রার্থী মনিরুল হক মিঠুর ১০/১২ জন সমর্থকরা আমাদের গ্রাম থেকে বের করে দিতে চাইলে কথা কাটাকাটি হয়।

এক পর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। অন্যদিকে, মনিরুল হক মিঠু সাংবাদিকদের বলেন, ‘গোলাগুলির কোনো ঘটনা ঘটেনি। শুধুমাত্র হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরজু মিয়া জানান, রাতের গোলাগুলি ও সংঘর্ষের ঘটনায় হোসেন্দী ইউনিয়নের ইস্মানিরচর এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। চেয়ারম্যান প্রার্থী জাহাঙ্গীর ও মনিরুলের পে থানায় পৃথকভাবে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

।